কবিতা
অতুলপ্রসাদ সেন
অন্নদাশঙ্কর রায়
অরুণ মিত্র
আবুল হাসান
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
কাজী নজরুল ইসলাম
কামিনী রায়
কুসুম কুমারী দাশ
গোবিন্দচন্দ্র দাস
গোলাম মোস্তফা
জয় গোস্বামী
জসীম উদ্দীন
জীবনানন্দ দাশ
তসলিমা নাসরিন
তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী
তারাপদ রায়
দেওয়ান মমিনুল মউজদীন
নির্মলেন্দু গুণ
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
পূর্ণেন্দু পত্রী
প্রেমেন্দ্র মিত্র
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
বিনয় মজুমদার
বিষ্ণু দে
বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
বুদ্ধদেব বসু
মলয় রায়চৌধুরী
মল্লিকা সেনগুপ্ত
মহাদেব সাহা
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
মুহম্মদ জাফর ইকবাল
যতীন্দ্রমোহন বাগচী
যোগীন্দ্রনাথ সরকার
রজনীকান্ত সেন
রফিক আজাদ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শক্তি চট্টোপাধ্যায়
শঙ্খ ঘোষ
শামসুর রাহমান
শিবরাম চক্রবর্তী
শ্রীজাত
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
সুকান্ত ভট্টাচার্য
সুকুমার রায়
সুনির্মল বসু
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
সুভাষ মুখোপাধ্যায়
সৈয়দ শামসুল হক
হুমায়ুন আজাদ
হুমায়ুন কবির
হুমায়ূন আহমেদ
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
হেলাল হাফিজ
লালন ফকির

বিদ্যাসাগর || Hemchandra Bandyopadhyay
( ১ )ফুরাল বঙ্গের লীলা মাহাত্ম্য সকলি,—হরিল বিদ্যাসাগরে কাল মহাবলীহারালে

চতুরের ভূমিকা || Chaturer Bhumika by Sunil Gangopadhyay
কিছু উপমার ফুল নিতে হবে নিরুপমা দেবীযদিও নামের মধ্যে বেখেছেন

এ এক আজব খেলা || Shamsur Rahman
এ এক আজব খেলা দুনিয়াদারিরখেলার আড়ালে কত খেলাকত ঝকমারি।হুটোপুটি, লুটোপুটি

বাগান || Shamsur Rahaman
সে বারান্দায় দাঁড়িয়েকয়েকটি চারাগাছের দিকে তাকিয়ে তারস্বপ্নের কথা বলছিল, ‘যদি

স্লোগানের কবিতা || Nabarun Bhattacharya
জ্বেলেছো কি জ্বালার আগুনখুনের বদলা জেনো খুননাচালেই বেয়াদব ঝুঁটিঝুলব কামড়ে

মুহূর্ত (খ) || Muhurta (Kha) by Sukanta Bhattacharya
মুহূর্তকে ভুলে থাকা বৃথাযে মুহূর্ততোমার আমার আর অন্য সকলেরমৃত্যুর সূচনা,যে

পথচারী || Pathachari by Kazi Nazrul Islam
কে জানে কোথায় চলিয়াছি ভাই মুসাফির পথচারি,দু’ধারে দু’কুল দুঃখ-সুখের-মাঝে আমি

নূতন বৎসর || Nutan Batsar Michael Madhusudan Dutta
ভূত-রূপ সিন্ধু-জলে গড়ায়ে পড়িলবৎসর, কালের ঢেউ, ঢেউর গমনে।নিত্যগামী রথচক্র নীরবে

বিস্ময় || Jibanananda Das
কখনো বা মৃত জনমানবের দেশেদেখা যাবে বসেছে কৃষাণঃমৃত্তিকা-ধূসর মাথাআপ্ত বিশ্বাসে

বর্ষা-বিদায় || Borsha Bidai by Kazi Nazrul Islam
ওগো বাদলের পরী!যাবে কোন্ দূরে ঘাটে বাঁধা তব কেতকী পাতার

কোন অসমাপ্ত অভিযান || Sunil Gangopadhyay
পুরনো তোরঙ্গ থেকে উঠে আসে বাল্যকালদোমড়ানো মোচড়ানো জামা প্যারাসুট সিল্ক,

ছিন্ন করে লও হে মোরে || Gitanjali by Rabindranath Tagore
ছিন্ন করে লও হে মোরেআর বিলম্ব নয়ধুলায় পাছে ঝরে পড়িএই

সুখদুঃখ || Sukhdukhho by Rabindranath Tagore
বসেছে আজ রথের তলায় স্নানযাত্রার মেলা— সকাল থেকে বাদল হল

ভর্ত্তৃহরি || Pramatha Chaudhuri
যোগী তুমি, ভোগী তুমি, তুমি রাজকবি।দেখেছ কখনো বিশ্ব শুধু নারীময়,আবার

তোমায় আমি দেখেছিলাম || Jibanananda Das
তোমায় আমি দেখেছিলাম ঢেরশাদা কালো রঙ্গের সাগরেরকিনারে এক দেশেরাতের শেষে–দিনের

আগস্ট শোকের মাস, কাঁদো || Nirmalendu Goon
এসেছে কান্নার দিন, কাঁদো বাঙালি, কাঁদো।জানি, দীর্ঘদিন কান্নার অধিকারহীন ছিলে

এ তুমি আমাকে কোন্ হাটে || Shamsur Rahman
এ তুমি আমাকে কোন্ হাটেহঠাৎ বসিয়ে দিলে? ছিলাম নিজস্ব শূন্য

প্রথম উপহার || Shamsur Rahman
ডাকটিকেটে নেই, কোনো ব্যাঙ্কনোটে, সরকারিকিংবা বেসরকারি দপ্তরেও নেই। ক্যালেন্ডারেও থাকারকথা

অবসান || Abasan by Rabindranath Tagore
জানি দিন অবসান হবে,জানি তবু কিছু বাকি রবে।রজনীতে ঘুমহারা পাখিএক

ছোটো ফুল || Choto Phool by Rabindranatha Tagore
আমি শুধু মালা গাঁথি ছোটো ছোটো ফুলে ,সে ফুল শুকায়ে

সুখে থাকো || Sukhe Theko by Shakti Chattopadhyay
চক্রাকারে বসেছি পাঁচজনেমাঠে, পিছনের পর্চে আলোঅন্ধকার সন্ধ্যা নামে বিড়ালের মতো

নীলুফারের গান || Shamsur Rahman
যখন তুমি তোমার কণ্ঠে সুরকেছন্দিত চাঞ্চল্যের নর্তকীতে রূপান্তরিক করো,যখন তোমার

পরাভব || Parabhab by Sukanta Bhattacharya
হঠাৎ ফাল্গুনী হাওয়া ব্যাধিগ্রস্ত কলির সন্ধ্যায় :নগরে নগররক্ষী পদাতিক পদধ্বনি

নমো নমো নমো জননি বঙ্গ ! || Rajnikanta Sen
উত্তরে ঐ অভ্রভেদী,অতুল, বিপুল, গিরি অলঙ্ঘ্য।দক্ষিণে সুবিশাল জলধি,চুম্বে চরণ তল

যমুনাবতী || Shankha Ghosh
নিভন্ত এই চুল্লিতে মাএকটু আগুন দেআরেকটু কাল বেঁচেই থাকিবাঁচার আনন্দে।নোটন

ধুয়ে দিলো মৌলির জামাটা || Humayun Azad
আষাঢ় মাসের সেদিন ছিল রোববার ও মাস পয়লাতাকিয়ে দেখি দূরের

খেলা || Sunil Gangopadhyay
দুই হাতে মৃত্যু নিয়ে ছেলেখেলা করার বিলাসপ্রথম যৌবনে ছিল।ভাবতাম,নদীর আকাশে

কোমল গান্ধার || Shamsur Rahman
স্ফটিক সকালবেলা সে কী জন্ম কান্না দশদিকজাগানো আমারএবং কৈশোরে কোনো

দুর্দিন ঘনায়ে এল ঘন অন্ধকারে || Rabindranath Tagore
দুর্দিন ঘনায়ে এল ঘন অন্ধকারেহে প্রাণেশ। দিগ্বিদিক বৃষ্টিবারিধারেভেসে যায়, কুটিল

কবে অবশ এ হৃদয় জাগিবে || Rajnikanta Sen
কবে অবশ এ হৃদয় জাগিবে-প্রাণে সুমতি-সমীরণ বহিবে।।ত্যজিয়েআত্মকলহ মিলেমিশে অহরহ,প্রাণ শুধু

বিশ্ব বিপদ ভঞ্জন, মনোরঞ্জন, দুখহারী || Rajnikanta Sen
বিশ্ব বিপদ ভঞ্জন, মনোরঞ্জন, দুখহারীচিত-নন্দন, জগ-বন্ধন, ভব-বন্ধন বারি।।সর্ব মূরতি আকৃতি

মানুষই মহৎ শিল্প || Manush-i Mahat Shilpo by Mahadev Saha
এতো ধ্বনিময় কণ্ঠ আমি কখনো শুনিনি কোনোপাখিদের কাছেকোনো নদী এমন

শিয়রে মৃত্যুর হাত || by Nirendranath Chakravarty
শিয়রে মৃত্যুর হাত। সারা ঘরে বিবর্ণ আলোরস্তব্ধ ভয়। অবসাদ। চেতনার

তিমির হননের গান || Jibanananda Das
কোনো হ্রদেকোথাও নদীর ঢেউয়েকোনো এক সমুদ্রের জলেপরস্পরের সাথে দু’-দণ্ড জলের

নারী ও শিল্প || Nari o Shilpo by Sunil Gangopadhyay
ঘুমন্ত নারীকে জাগাবার আগে আমি তাকে দেখিউদাসীন গ্রীবার ভঙ্গি, শ্লোকের

দীর্ঘ আয়নায় নিজের ছায়া || Shamsur Rahman
দীর্ঘ আয়নায় নিজের ছায়া ঠোঁট নেড়ে স্তিমিত কণ্ঠস্বরেপ্রশ্ন করে, ‘বলতে

আর, কতদুরে আছ, প্রভু || Rajnikanta Sen
আর,কতদুরে আছ, প্রভু, প্রেম-পারাবার?শুনিতে কি পাবে মৃদু বিলাপ আমার?তোমারি চরণ

ও বাজান চল যাই চল || O Bajan Chal Jai Chal by Jasimuddin
ও বাজান, চল, যাই চলমাঠে লাঙল বাইতে,গরুর কাঁধে লাঙল দিয়াঠেলতে

নব বৎসরে করিলাম পণ || Rabindranath Tagore
নব বৎসরে করিলাম পণ–লব স্বদেশের দীক্ষা,তব আশ্রমে তোমার চরণেহে ভারত,

কাঁটা || Sunil Gangopadhyay
তোমার পায়ে কাঁটা ফুটেছিল। টিটলাগড়ে আলপথে। তখন সন্ধ্যা ঝুঁকে পড়েছে।

বিনিময় || Shamsur Rahman
‘তোমার শরীরে এত ধুলোবালি কেন?’আমাকে হামেশা প্রশ্ন করেন পাড়ার পাঁচজনচোখে

সৎপাত্র || Satpatra by Sukumar Ray
শুনতে পেলাম পোস্তা গিয়ে—তোমার নাকি মেয়ের বিয়ে ?গঙ্গারামকে পাত্র পেলে