
শিল্পী || Sunil Gangopadhyay
শিল্পী (Shilpi) দুপুরে খাওয়া-দাওয়া হয়েছে প্রচুর, তারপর একটু ঘুম দিলে
অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
অনীশ দেব
আশাপূর্ণা দেবী
আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী
তারাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
তারাপদ রায়
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
প্রফুল্ল রায়
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় (বনফুল)
বাণী বসু
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
বুদ্ধদেব গুহ
মলয় রায়চৌধুরী
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রাজশেখর বসু (পরশুরাম)
লীলা মজুমদার
শঙ্করলাল ভট্টাচার্য
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
সত্যজিৎ রায়
সমরেশ বসু
সমরেশ মজুমদার
সিদ্ধার্থ ঘোষ
সুকুমার রায়
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
হুমায়ূন আহমেদ
হেমেন্দ্রকুমার রায়
শিল্পী (Shilpi) দুপুরে খাওয়া-দাওয়া হয়েছে প্রচুর, তারপর একটু ঘুম দিলে
গরুর রেজাল্ট বড়মামা প্রায় কুঁকতে ধুকতে নীচে থেকে ওপরে উঠে
একজন মিসেস নন্দী মুখ না তুলেও ডক্টর বসু টের পেলেন
দুগ্ধপানের ইতিহাস আমাকেও যে একদিন ঘটি ঘটি দুধ গিলতে হবে
অষ্টমে মঙ্গল আমি যখন বিহারে বাস করিতাম, তখন আমার এক
প্রেম, হত্যা এবং কর্নেল বারান্দা থেকে কয়েক একর পাথুরে জমির
সোনালী রেখা আত্মীয়-পরিজন সকলেই জানল রুচিরা জিতেছে। আনন্দে ডগমগ হবার
তৃণ (Trino) পর পর তিনখানা নৌকা সন্ধ্যার অন্ধকারে ঘাটে এসে
আকাশে পাখিরা কলেজ জীবনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু অবনীশ আর সীতার সঙ্গে
দানবের ক্ষুধা রামায়ণে বর্ণিত কুম্ভকর্ণ ৩৬৫ দিনের মধ্যে ৩৬৪ দিনই
গোমুখ্যু গরু বড়মামার ডাক্তারি এবার মাথায় উঠবে। রুগিরা ভীষণ অসন্তুষ্ট।
ছেলেধরা (Cheledhora) সেবার দেশময় রটে গেল যে, তিনটি শিশু বলি
ভাসমান চিড়িয়াখানা ১৯২৮ সাল। এস এস ফোর্সডেল নামক জাহাজটি ছুটে
রামের সুমতি (Ramer Sumati) এক রামলালের বয়স কম ছিল, কিন্তু
আপাত শুভ্র আমার সঙ্গে পতুবাবুর, মানে পতুমেসোর আলাপ, বলতে গেলে
ছুটির ঘণ্টা আমাদের ছেলেবেলায় পাড়াগাঁয়ের প্রাইমারি স্কুলকে বলা হতো পাঠশালা
ভূতনাথের ডায়েরি : ভয় পাওয়া মানুষ চিৎকারটা শুনেই প্রিয়নাথ জোয়ারদার
খবরের কাগজ (Khoborer Kagoj) বলা হয় ট্রেন দুর্ঘটনার তদন্ত হবে।
একটি খুনের ঘটনা গোয়েন্দা বা অপরাধ কাহিনীর সাধারণ নিয়ম হচ্ছে,
সুখ আমি লণ্ডনের ওয়াটারলু স্টেশন থেকে ঠিক দুপুর বারোটার ট্রেন
শ্রাবণ মাস, দিনটা ঘোলাটে, সকাল থেকে টিপটিপ করে বৃষ্টি পড়ছে,
ভুলভুলাইয়া ভাঙা তক্তপোশটা ঠুকে জোড়া দিতে গিয়ে ডায়েরির জিরজিরে খাতাটা
বহুবিঘ্নানি বৌভাতের ভোজ শেষ হইয়া বাড়ির লোকের খাওয়া-দাওয়া চুকিতে রাত্রি
ফুলের মধ্যে সাপ রাস্তাটা যেখানে ঘোড়ার নালের মতো বাঁক মেরেছে
আমাদের সময়ে পাটাদার বড়ো ছেলে বিলুর বউভাতে বহু বহু বছর
দোলা (Dola) গাড়ি বদল করতে হয় মধুডিহি জংশনে। আর যে–গাড়ি
পৃথিবী তারপর শব্দগন্ধহীন ছুটির দিনে সুবিনয় অন্যরকমের। অন্য দিনগুলোর মতো
রমা মিত্র এবং মালবী মিত্র …প্রশান্তকে তিনদিন বাদে আসতে বলেছিল
চোরাই ধন (Chorai Dhon) মহাকাব্যের যুগে স্ত্রীকে পেতে হত পৌরুষের
দায়মুক্ত কয়েকদিন যেতে-না-যেতেই হাঁপিয়ে উঠলেন রজতাভ। কাঁহাতক চব্বিশ ঘণ্টা বাড়িতে
প্লেগ (Pleg) দশ বৎসর আগেকার কথা বলিতেছি। বম্বেতে জাহাজ হইতে
সান্যাল স্লিমিং চোরবাজার থানার বড় দারোগা শ্ৰীযুক্ত দিগম্বর সান্যালমশায় একজন
দ্বিতীয় বাসর গাঁজাখুরি কাহিনীর নামের প্রসঙ্গ পরে। কাহিনী প্রসঙ্গও পরে।
খাটে বসে খেলা আমি এত বড় একজন বিশেষজ্ঞ হলাম কী
খোকন গেছে মাছ ধরতে সেদিন কর্নেল নীলাদ্রি সরকার আমাকে দেখেই
বিশ্বমামা ও অহি-নকুল মামাদের সুন্দরকাকা থাকেন সুন্দরবনে। সুন্দরকাকার আসল নাম
কালো ছড়ি মুরারিবাবু প্রতিদিনের মতো মর্নিংওয়াকে বেরিয়েছিলেন। ডাক্তারের পরামর্শ, এ
নীল মানুষের বন্ধু রণজয়ের জন্য দর্জি এসেছে। তার নতুন প্যান্ট
আত্ম-পর (Atma-por) সারা সকালটা খেটেখুটে দুপুর বেলায় দক্ষিণ দিকের বারাণ্ডায়
মেঘদূত (Meghdut) জ্যৈষ্ঠ মাসের অপরাহ্নে ব্রতীন মাঠ ভাঙিয়া গ্রামের দিকে
টোপ (Tope) সকালে একটা পার্সেল এসে পৌঁছেছে। খুলে দেখি এক
মৃত্যুদণ্ড (Mrityudando) অনেকের কাছে মনে হবে, লোকটির অপরাধ অতি সামান্য।
দৃষ্টিদান (Drishtidan) শুনিয়াছি, আজকাল অনেক বাঙালির মেয়েকে নিজের চেষ্টায় স্বামী
বর্ধমান লোক্যাল কী আশ্চর্য! ঐ লোটা আজকেও আবার আমার কামরায়
আদ্যশ্রাদ্ধ প্রথম এসেছিল অমল। দিল্লি থেকে প্লেনেই উড়ে আসবে ভেবেছিল,
স্পেসশিপ, মিনিবাস ও ঝন্টুমামা রবিবারের সকালগুলোয় পার্ক স্ট্রিট অঞ্চলের একটা
অন্ধকার তখনও ঠিক হয় নাই। মুখুয্যে-বাড়ির পিছনে বাঁশবাগানের জোনাকির দল
এক ছিলেন সওদাগর— তাঁর একটি সামান্য ক্রীতদাস তাঁর একমাত্র ছেলেকে
জিয়োনো মাছ চা চুরির জন্য চাকরিটা চলে গেল বংশীর। অথচ
বদনাম (Badnam) প্রথম ক্রিং ক্রিং ক্রিং সাইকেলের আওয়াজ; সদর দরজার
আমার তখন বয়স নয় বছর। গ্রামের উচ্চ-প্রাইমারি স্কুলে পড়ি এবং
সাবধান! সাপ আছে (১) চোখ বুজে ঘুরে দাঁড়াও, বিশ্বাস, অনন্ত
পটলবাবু সবে বাজারের থলিটা কাঁধে ঝুলিয়েছেন এমন সময় বাইরে থেকে
ডুবুরি (Duburi) আঁচিয়ে এসে ঘরে ঢুকতেই থমকে গেল টুনু। বাঁশের
তারিণীখুড়োকে ঘিরে আমরা পাঁচ বন্ধু বসেছি, বাদলা দিন, সন্ধে হব-হব,
স্বর্গের বিচার আমি স্বর্গে গিয়াছিলাম। বন্ধুগণ শুনিয়া হয়তো অবিশ্বাসের অট্টহাস্য
ডাক্তার ডাক্তার আমার চাইতে বয়সে বড়ো হলেও বন্ধু। বেশ ঘনিষ্ঠ
পকেটমারি আমার প্রচুর টাকা। বীভৎস রকমের টাকার মালিক। বাড়িখানা যেন