আলমারিতেশ্বাসরোধ হয় সুগন্ধিরচাবি গোছা কবেই হয়েছে যাযাবর।তবু যেটুকু নীল নেমে

চোখ লেগে আছে দুটি কালো আকাশেইভাঙা গড়ার উৎসব ক্ষণে ক্ষণে।

ছায়া শুষে শুষে মহিরুহ,এখন আমার পালাঅতীত এর মৃতদেহে –কেতকী করবী।

বসে আছি,নিখুঁত কবিতা হওয়ার আশায় মশলা চাই… ঝোলা খুললামআগুন দাওঅনেক

মনের আনাচে কানাচে জমিয়ে রাখা অভিমানফুলদানী তে রাখলে -রক্ত গোলাপ।

আয়নায় বদলে যায় প্রেমিকঅভিন্ন। সময়ের ড্রেস বদলে ঝড় আরটুকরো হওয়া

মহাতরঙ্গে ভেসে যাচ্ছে আমার চাঁদ সূর্য,হাতে না পাওয়ার জপমালা,সাগর থেকে

ক্লান্ত ভীষণ মুখোশে মুখোশেতাই নোনা ঢাকতে উগ্র ম‍েকাপ।শব্দ দিয়ে রাত

তুমি খাঁচা-পাখি।বৃথা তাকাও,আমার নেশা দেওেয়াল ভাঙারধূসর মুছে রঙধনু তে ডুবিয়ে

গভীর ভাবে একটা রাত পর্যবেক্ষণ করতে বসেছি তুমিও কি ?

সুগন্ধি ফুল হয়ে ফুটেওযখন গান ভুলিয়েছে অক্টোপাস আমি ক্ষতের মধ্যে

ইচ্ছে যখন তোকে ছুঁবোতারায় তারায় সবুজ ঘাসগোলাপের পাঁপড়ি জুড়েআজকে শুধুই

ঠিক কত টা ভেঙে পড়লেজানলা দরজা খোলা রাখা বৃথা জানিনা

আজ বিরাট উৎসব -বিস্কুট চকলেটমাংস আর তার প্রিয়াপকেটের আয়ু গরমলাল

শোকের কবর দিতে দিতে বুক জমিন ফাঁকা নেই আর দীর্ঘ

যে খিদের জন্য কবিতা পাই নিজস্ব যাপনেআশীর্বাদ করিসে আজীবন স্বাস্থবান

আজ স্বাধীনতাকয়েকটা শিকল পোড়াতে হবেপারবে ?চেষ্টা করোএকটা ঘরেই আজ অনেক

মাঝে মাঝে শরীরে ভর করে একশো আট টা দৈত্য, আমি

ঘুমের ভেতর আরো কত ঘুম -বৃথাপথের ভেতর মৃত জীবিত পথপা

যাপনের সব পরীক্ষা প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ দেয় না,তাই পথের আলো

এলোমেলো ইচ্ছে দের আবদার -জোনাক রাতস্বপ্ন গুলো কে একত্রিত করলাম

যাওয়ার বেলায় ছড়িয়ে দিলে অমৃতবৃষ্টি নেমে পাতা গর্ভবতী হলো ধানের

কাজল থেকে জন্ম নেয় কবিতা অরণ্য থেকে অভিমান ফুরিয়ে যাওয়া

ভূতের সাথে ভবিষ্যৎ কে বেঁধে -টিক টক ঘড়ির হার্ট দরকারি

এক অসহ্য দহন গ্রাস করে শহরের দেহ চোখ পান করে

বৃষ্টির সাথে শব্দের সঙ্গমফুট ফুটে কবিতা কেন জানিনা শিকল হও