আলোর নেশা আমরা আরও আলো, আরও আলো করিয়া গ্যেটের মতো

প্রেতপুরী (Pretpuri) সূৰ্য্যাস্তের পর শ্রাবণের বৃষ্টি আরো চাপিয়া আসিয়াছিল। আমরা

ন্যুডিসম-এর গোড়ার কথা আদিম কাল হইতে ক্রমাগত সৃষ্টিকার্য করিয়া করিয়া

কুলপ্রদীপ ভবানীপুরের প্রসিদ্ধ মণিকারের একমাত্র মেয়ের সঙ্গে কলকাতার প্রসিদ্ধ কাঞ্চন

হেমনলিনী (Hemnalini) বৈদ্যনাথবাবু বর্তমানে যে শহরটিতে বাস করিতেছেন তাহার নাম

সতী (Soti) লোকটি হাত দেখিতে জানে, ঠিকুজি-কোষ্ঠী গণনা করিতে জানে,

বিজ্ঞাপন বিভ্ৰাট সংবাদপত্র পাঠ করিতেছিল এবং সিগারের প্রভুত ধূমে ঘরটি

অযাত্রা (Ayatra) রামবাবু আপিস যাইবার জন্য বাড়ি হইতে বহির্গত হইতেছেন।

স্ত্রী-ভাগ্য (Stree Bhagya) ধীরাজের বিবাহ ও দাম্পত্যজীবন একটা হাসির ব্যাপার

প্রত্নকেতকী কুকুরছানাটা বোধকরি অদৃষ্টপ্রেরিত হইয়াই সেদিন রাস্তায় নামিয়াছিল। সুবীর সন্ধ্যার

মদন-মহোৎসব মদন-মহোৎসবের পূর্বেই এবার গ্ৰীষ্মের আবিভাব হইয়াছে। বিজিগীষু নিদাঘের জয়পতাকা

বহুরূপী (Bohurupi) এটা বরদার গল্প হইলে কখনই বিশ্বাস করিতাম না।

আর একটু হলেই মুশকিল হয়েছে, সত্যি কথা বললে কেউ বিশ্বাস

কিষ্টোলাল (Kistolal) হরিবিলাসবাবুর ছেলে রামবিলাস বার দুয়েক ম্যাট্রিক ফেল করে

অষ্টমে মঙ্গল আমি যখন বিহারে বাস করিতাম, তখন আমার এক

জননান্তর সৌহৃদানি হলুদ গাঁয়ের রামকেষ্ট দাস রাস্তার ধারে নিজের বাড়ির

পূর্ণিমা (Purnima) আকাশে চাঁদ উঠিয়াছিল—ফাগুন মাসের পূর্ণিমার চাঁদ; কলিকাতা শহরের

তন্দ্রাহরণ পৌন্ড্রবর্ধনের রাজকুমারী তন্দ্রার মন একেবারে খিঁচড়াইয়া গিয়াছে। মধুমাসের সায়াহ্নে

হৃৎকম্প (Hridkampo) গত নভেম্বর মাসে মহামন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রী যখন দেশবাসীকে

নিশীথে (Nishithe) রায় বাহাদুর দ্বিজনাথ চৌধুরীর কন্যার বিবাহ আগামী কল্য।

কালো মোরগ লজিকের প্রফেসর গোকুলবাবুর শিকারের নেশা ছিল। শীতকালে কলেজের

পিছু পিছু চলে (Pichu Pichu Chole) সত্যবান গজাধর সিন্ধে বললেন,

পিছু ডাক (Pichu dak) বাংলা দেশের কোনও একটি বড় রেলওয়ে

প্রেম (Prem) মাত্র বারো ঘণ্টা তারা একসঙ্গে ছিল। অসিতা আর

তা তা থৈ থৈ ভোম্বলদার সঙ্গে অনেক দিন দেখা হয়

গোদাবরী পুণার বাঙালীরা রামকানাইবাবুকে একঘরে করেছে, বারোয়ারি পুজোয় চাঁদা আদায়

ভক্তিভাজন মাতালকে ভক্তি-শ্রদ্ধা করিবার প্রথা আমাদের দেশে নাই। বরঞ্চ মাতালের

নখদর্পণ ঘটনাটি ঘটিয়াছিল পঁচিশ বছর আগে, বিহার প্রদেশের একটি ছোট

গুরুতর সংবাদ আসিল পরদিন প্রাতঃকালে কিন্তু গুরুতর সংবাদ আসিল। কোদণ্ডদেশ

উড়ো মেঘ ১. নিদাঘকান্তি তাহার পাটনানিবাসী বন্ধু সূর্যকে লিখিল, প্রফেসার

নিশাবসানে নিশাবসানে পৌরজন নিদ্রাত্যাগ করিয়া দেখিল, নগরের হট্টে রাশি রাশি

কা তব কান্তা এই কাহিনী বর্তমান কালের কি ভবিষ্য কালের

বনমানুষ (Bonmanush) আদা বাঁড়ুয্যের কন্যা নেড়ীকে লইয়া কাঁচকলা গাঙ্গুলীর পুত্র

চিন্ময়ের চাকরি চিন্ময়ের মুখে মামার ভাত তিক্ত হইয়া গিয়াছিল। মামী

আণবিক বোমা রাখাল নিতাইকে একটা চড় মারিল। চড়ের কারণ অনুসন্ধান

পতিতার পত্র সুলোচনার নাম ভদ্রসমাজে পরিচিত হইবার কথা নয়। তবে

টিকটিকির ডিম শীতের সন্ধ্যায় আমরা কয়েকজন ক্লাবে বসিয়া রাজনৈতিক আলোচনা

মরণ দোল পয়লা মাঘ ১৩৪০; সন্ধ্যাকাল। মুঙ্গের শহর বলিয়া যাহা

চিড়িকদাস পুণায় বন্যার সময় যে কাঠবেরালিটা আমার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিল

বক্কেশ্বরী আমার একটি টিয়া পাখি আছে, তার নাম বক্কেশ্বরী। মাদী

কুতুব-শীর্ষে দুইজনে লুকাইয়া ষড়যন্ত্র করিয়াছিলাম যে সন্ধ্যার সময় কুতুব মিনারের

ব্রজলাট (Bajrolaat) একটি পঁচিশ-ছাব্বিশ বছর বয়সের যুবক কলিকাতার কোনও বিখ্যাত

অপরিচিতা (Aparichita) একটি শ্যামাঙ্গী যুবতী মেঝেয় মাদুর পাতিয়া ঘুমাইতেছে। এলো

প্রতিধ্বনি (Pratidhwani) মানুষের চরিত্র যতটুকু দেখিয়াছি, তাহাতে সে শুরু হইতে

ট্রেনে আধঘণ্টা ট্রেন স্টেশন ছাড়িয়া চলিতে আরম্ভ করিয়াছে, এমন সময়ে

ইচ্ছাশক্তি মনস্তত্ত্বের এক প্রচণ্ড পণ্ডিত বলিলেন, ইচ্ছাশক্তির দ্বারা হয় না

মায়া কুরঙ্গী (Maya Kurangi) জংলীবাবা যে সত্যকার একজন সাধুলোক, ঠক-দাগাবাজ

কবি-প্রিয়া পুরাকালে আমাদের দেশে এক কবি ছিলেন। নবপ্রভাতের অরুণচ্ছটায় তিনি

ভাল বাসা (Bhalobasa) যুদ্ধের হিড়িকে বোম্বাই শহরে বাঙালী অনেক বাড়িয়াছে।

কানু কহে রাই ছোটনাগপুরের একটি বড় শহর হইতে যে পাকা

দিগদর্শন মাঘের সন্ধ্যায় গ্রামের মাথার উপরকার বায়ুস্তরে সাঁঝাল ধোঁয়ার ধূসর

মেঘদূত (Meghdut) জ্যৈষ্ঠ মাসের অপরাহ্নে ব্রতীন মাঠ ভাঙিয়া গ্রামের দিকে

সন্ধি-বিগ্রহ (Sandhi Bigraha) ঘোড়সোয়ারের মতো মোটা ডালের দুপাশে পা ঝুলাইয়া

ছুরি (Chhuri) দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের আগে কলিকাতা শহরে এখানে ওখানে গুটিকয়েক

সাক্ষী (Sakshi) জেলা-কোর্টের দায়রা এজলাসে খুনের মামলা শেষ হইয়াছে। আসামী

অমাবস্যা (Amavasya) দার্জিলিং কিংবা সিমলার মতোএকটি শৈল-নগর। উঁচু-নীচু রাস্তা, ছবির

গোপন কথা প্রথম নাতিনী হইয়াছে, তাহাকেই দেখিবার জন্য ট্রেনে চড়িয়া

প্রিয় চরিত্র বড় মুশকিলে পড়িয়াছি। জনৈক সম্পাদক জানিতে চাহিয়াছেন, আমার

কিসের লজ্জা (Kiser Lojja) পুণায় আসার তিন চার বছর পরে

তিমিঙ্গিল তিমি মৎস্যই যে পৃথিবীর বৃহত্তম জীব, এ বিষয়ে জ্ঞানী