বেড়ালের ডাক রাত্রি তখন একটা কি দুটা হইবে। ইজিচেয়ারে শুইয়া

ভূত-ভবিষ্যৎ (Bhoot-Bhabisyat) গভীর রাত্রে টেবিলের উপর ঝুঁকিয়া বসিয়া উপন্যাসখানা লিখিতেছিলাম।

চুয়াচন্দন – পর্ব ৩ গলির মধ্যে দ্রুত অশ্বক্ষুর-ধ্বনি শুনা গেল।

গ্রন্থি-রহস্য গোদার মতো এমন সচ্চরিত্র এবং গম্ভীর প্রকৃতির বানর আমি

সন্ন্যাস (Sannyas) সংবাদপত্রের ব্যক্তিগত স্তম্ভে একটি বিজ্ঞাপন দেখিলাম—বাবা, মা মারা

ধীরে রজনি! পাশের বাড়িতে শানাই বাজিতেছে। কি মধুর শানাই বাজিতেছে!

কিসের লজ্জা (Kiser Lojja) পুণায় আসার তিন চার বছর পরে

তাই নে রে মন তাই নে কলিকাতার সমৃদ্ধ এবং আধুনিক

নিশাবসানে নিশাবসানে পৌরজন নিদ্রাত্যাগ করিয়া দেখিল, নগরের হট্টে রাশি রাশি

হাসি-কান্না (Hasi kanna) অধরোষ্ঠ প্রসারিত করিয়া দন্তনিষ্কাশনপূর্বক সশব্দে অথবা নিঃশব্দে

আদিম নৃত্য পুরুষ-মাকড়সা প্রেমে পড়িলে প্রেয়সীর সম্মুখে নানাবিধ অঙ্গ-ভঙ্গি সহকারে

গোদাবরী পুণার বাঙালীরা রামকানাইবাবুকে একঘরে করেছে, বারোয়ারি পুজোয় চাঁদা আদায়

গীতা (Geeta) গোবিন্দবাবু ও মুকুন্দবাবু দুই ভাই একান্নবর্তী ছিলেন। উভয়ে

ভূতোর চন্দ্রবিন্দু বিভূতি ওরফে ভূতোকে সকলেই গোঁয়ার বলিয়া জানিত। কিন্তু

চরিত্র (Charitra) যাঁহারা গল্প উপন্যাস লেখেন, চরিত্র সম্বন্ধে তাঁহাদের সর্বদাই

কা তব কান্তা এই কাহিনী বর্তমান কালের কি ভবিষ্য কালের

শূন্য শুধু শূন্য নয় বাংলা দেশের নরম মাটি শেষ হইয়া

প্লেগ (Pleg) দশ বৎসর আগেকার কথা বলিতেছি। বম্বেতে জাহাজ হইতে

চলচ্চিত্র প্রবেশিকা দুর্গা বলে বেরিয়ে পড়লাম। আমি, আমার স্ত্রী, বড়

বালখিল্য ক্ষুদিরামবাবুর শৈশবকালে যিনি তাঁহার নামকরণ করিয়াছিলেন, তিনি ত্রিকালজ্ঞ পুরুষ

পিছু পিছু চলে (Pichu Pichu Chole) সত্যবান গজাধর সিন্ধে বললেন,

প্রেমের কথা (Premer kotha) পৃথিবীতে যেদিকে দৃষ্টি ফিরাই, দেখি নর-নারী,

কল্পনা (Kalapana) চিরযৌবনবাবুর আসল নাম অনেকেই জানেন না, আমাদেরও জানিবার

স্ত্রী-ভাগ্য (Stree Bhagya) ধীরাজের বিবাহ ও দাম্পত্যজীবন একটা হাসির ব্যাপার

আর একটু হলেই মুশকিল হয়েছে, সত্যি কথা বললে কেউ বিশ্বাস

মুখোস (Mukhosh) পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষই যে মুখে মুখোস পরিয়া ছদ্মবেশে

ঘড়ি (Ghari) আর্য সিকিউরিটি সংঘ নামক লিমিটেড কোম্পানীর অফিস ভবনের

কর্তার কীর্তি বর্ধমান জেলার ধনী ও বনিয়াদি জমিদার বাবু হৃষীকেশ

প্রস্রবণের মুকুরোজ্জ্বল জলে প্রস্রবণের মুকুরোজ্জ্বল জলে একটি চঞ্চল ছায়া পড়িল।

মালকোষ (Maalkosh) বরদা বলিল, ওস্তাদ কাফি খাঁর সেতার শুনেছ? ক্লাবের

মদন-মহোৎসব মদন-মহোৎসবের পূর্বেই এবার গ্ৰীষ্মের আবিভাব হইয়াছে। বিজিগীষু নিদাঘের জয়পতাকা

মায়া কুরঙ্গী (Maya Kurangi) জংলীবাবা যে সত্যকার একজন সাধুলোক, ঠক-দাগাবাজ

ভালবাসা লিমিটেড (Bhalobasa Unlimited) ভাস্করানন্দ, ললিত, বাসুদেব ও সাধুপদ—এই চারজন

স্বর্গের বিচার আমি স্বর্গে গিয়াছিলাম। বন্ধুগণ শুনিয়া হয়তো অবিশ্বাসের অট্টহাস্য

আরব সাগরের রসিকতা আরব দেশের হাস্যরসের সহিত পরিচয় নাই; কিন্তু

কেতুর পুচ্ছ ডাক্তার অমিতাভ মিত্রের বয়স আটাশ বৎসর। মাত্র দুই

হৃৎকম্প (Hridkampo) গত নভেম্বর মাসে মহামন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রী যখন দেশবাসীকে

তিমিঙ্গিল তিমি মৎস্যই যে পৃথিবীর বৃহত্তম জীব, এ বিষয়ে জ্ঞানী

সন্ধি-বিগ্রহ (Sandhi Bigraha) ঘোড়সোয়ারের মতো মোটা ডালের দুপাশে পা ঝুলাইয়া

সুত-মিত-রমণী গায়ে গায়ে দুটি বাড়ি। একটিতে আমি বাস করি, অন্যটিতে

প্রেম (Prem) মাত্র বারো ঘণ্টা তারা একসঙ্গে ছিল। অসিতা আর

মানবী (Manobi) কাহিনীর সূত্রপাত আজ হইতে পঞ্চাশ বছরেরও আগে। বিংশ

কুতুব-শীর্ষে দুইজনে লুকাইয়া ষড়যন্ত্র করিয়াছিলাম যে সন্ধ্যার সময় কুতুব মিনারের

পূর্ণিমা (Purnima) আকাশে চাঁদ উঠিয়াছিল—ফাগুন মাসের পূর্ণিমার চাঁদ; কলিকাতা শহরের

গুহা (Guha) একটি গুহার অভ্যন্তর। পিছন দিকে পাথরের গায়ে আঁকাবাঁকা

সাক্ষী (Sakshi) জেলা-কোর্টের দায়রা এজলাসে খুনের মামলা শেষ হইয়াছে। আসামী

গ্যাঁড়া আজ রাত্রে আমার কন্যার বিবাহ। সকালবেলা দার্শনিক মনোভাব লইয়া

গোপন কথা প্রথম নাতিনী হইয়াছে, তাহাকেই দেখিবার জন্য ট্রেনে চড়িয়া

তা তা থৈ থৈ ভোম্বলদার সঙ্গে অনেক দিন দেখা হয়

দেখা হবে (Dekha Hobe) ভূপতির স্ত্রী স্মৃতিকণার মৃত্যুকালে আমি তাহার

ধীরেন ঘোষের বিবাহ শ্ৰীযুক্ত ধীরেন ঘোষের বয়স তিপ্পান্ন বছর। তিনি

স্মর-গরল ভোরবেলায় রান্নাঘরের মেঝেয় উপু হইয়া বসিয়া শশী ঝি চা

ভাল বাসা (Bhalobasa) যুদ্ধের হিড়িকে বোম্বাই শহরে বাঙালী অনেক বাড়িয়াছে।

জোড় বিজোড় খেলিতে বসিয়া যদি খেলার প্রতিপক্ষ না পাওয়া যায়,

মুষ্টিযোগ (Mishtijog) পুণায় আমার পাশের বাড়ির একতলায় নতুন ভাড়াটে এসেছেন,

দৈত্য-নির্মিত স্তম্ভ এই আখ্যায়িকা যদি আমাদের হিমাচল-অভিযানের রোমাঞ্চকর কাহিনী হইত

পতিতার পত্র সুলোচনার নাম ভদ্রসমাজে পরিচিত হইবার কথা নয়। তবে

তিত্তিকে লইয়া হুড়ার সহিত আমার যুদ্ধ তিত্তিকে লইয়া হুড়ার সহিত

বর্ষাকালে স্থপতি-সূত্ৰধার-সম্প্রদায় বর্ষাকালে স্থপতি-সূত্ৰধার-সম্প্রদায় প্রায়শঃ বসিয়া থাকে। তাই আমার শ্রেণীভুক্ত

কামিনী (Kamini) স্টেশনে টেন থামিতেই হ্যাট-কোট পরা সুরনাথবাবু নামিয়া পড়িলেন।