যোগ্যের স্বীকৃতি
দীপেনের মায়ের বাবা বিষ্ণুপুর ঘরাণায় গান শিখে ছিলেন। তাঁর ইচ্ছে ছিল নাতি ও গানের জগতে আসুক। তাই দীপেনের ঠাকুর্দার থেকে অনুমতি আদায় করে তাকে নিজের কাছে এনে ছিলেন। দাদুর কঠোর নিয়মানুযায়ী গানের সাথে লেখাপড়ায় ও সর্বোচ্চ স্থানটাও পেত। আজ পন্ডিত নৃপেন্দ্র কৃষ্ণের জীবনের বড় আনন্দের দিন। দীপু সর্বভারতীয় প্রতিযোগিতার মুলপর্বে গান করবে,দেশের নামীদামি ওস্তাদ গাইয়েরা বিচারকের আসনে। প্রথম পুরস্কার পাওয়ার ঘোষণার পর দীপু জোর করে দাদুকে মঞ্চে তুলে বলল এই পুরস্কারটা দাদুর কারণ উনি আমার গুরু। প্রধান বিচারক অজয় কুমার শর্মা দাদুকে জড়িয়ে ধরে স্বরস্বতীর মুর্তি ও সংশাপত্র তুলে দিলেন।