তপন কুমার চট্টোপাধ্যায়
লেখক পরিচিতি
—————————
নাম : তপন কুমার চট্টোপাধ্যায়
ইংরাজী ১৯৫২ সালের ২২শে আগষ্ট, উত্তর কলিকাতার,শ্যামবাজারে জন্ম। পিতা রমেন্দ্র কৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় ও মাতা নিলীমা দেবী। বাল্যকাল থেকেই শুকতারা, আনন্দমেলা ইত্যাদি ছোটদের পত্রিকা প্রতিবেশীদের বাড়িতে পড়ার অভ্যাস থেকে ছড়া, কবিতা, গল্প এলাকায় দেওয়াল পত্রিকা ও স্কুল,কলেজের বাৎসরিক পত্রিকায় প্রকাশিত হত।
উত্তর কলকাতার দি পার্ক ইনস্, পরে সেন্টপলস কলেজ ও ডি,এন,দে হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পাঠ শেষে, আসানসোলের বেঙ্গল হোমিওপ্যাথিক কলেজ ও হাসপাতালে কর্ম জীবনের শুরু। ১৯১৬ সালে প্রথম ফেসবুকে বিভিন্ন সাহিত্য গ্রুপে কবিতা,গল্প ছড়া প্রকাশের শুরু, যা বর্তমানে বহমান।

লেখকের সৃষ্টি

ফিরবো কি ভাবে || Tapan Kr Chattopadhyay
মনে পড়ে ছেলেবেলার সেই দিনগুলোর কথা,আশ্বিনের শারদ ভোরে শিউলি কুড়িয়ে

হয়তো সাক্ষী ছিল সে || Tapan Kr Chattopadhyay
সে এমন কোনো ঘটনার সাক্ষী হয়েছিল,অসুরকুল হয়তো জেনে ছিল সেটা,বুঝতে

কেন জানিনা || Tapan Kr Chattopadhyay
কেন জানি না এখনো কেনো হলনা কিছু,কিছু ধাঁধা আছে কিনা

বিচারের প্রতিক্ষা || Tapan Kr Chattopadhyay
অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি তোমার জন্য,কবে আসবে তুমি আলোর সরণি

অর্থই অনর্থের কারণ || Tapan Kr Chattopadhyay
আজ সমাজের বুকে এক গভীর ক্ষত,একটা অব্যক্ত অনুভূতি যেটা বোঝানো

বিশ্বাস || Tapan Kr Chattopadhyay
বিশ্বাস মানুষের অহংকার আর আত্মবিশ্বাস,বিশ্বাস মানুষের অতল মনের জলোচ্ছ্বাস,বিশ্বাস মানুষের

হারিয়ে গেল || Tapan Kr Chattopadhyay
“উঠোন ভরা শিউলি ফুল,আকাশে পেঁজা তুলো।কুমোর গড়ে মূর্তি মায়ের,রঙিন হচ্ছে

এখনো সময় আছে || Tapan Kr Chattopadhyay
আলোর পথে প্রতিবাদের সাথে চলো একসাথে,বিচারের বাণী সার্থক করতে লড়াই

হে মহামানব || Tapan Kr Chattopadhyay
হে মহামানব আবার এসো ফিরে,তোমরা প্রতিষ্ঠা করছে বিধবা বিবাহ,নারীশিক্ষা,বন্ধ করেছোবাল্যবিবাহ,

বর্ষারানীর দেরি কেন || Tapan Kr Chattopadhyay
বৈশাখ জৈষ্ঠ্যের প্রচন্ড দাবদাহের ফলে,মাঠঘাট শুকিয়ে ছিল তীব্র জলাভাবে,দুঃশ্চিন্তায় ভাঁজ

বড় দেরি করে || Tapan Kr Chattopadhyay
সেই গ্রীষ্মের শুরু থেকে ছিলে অনুপস্থিত,শীত বসন্ত ছিল কঠিন কঠোরমিষ্টি

আরো কয়েকটা দিন || Tapan Kr Chattopadhyay
রথের রশিতে পড়ল আষাঢ়ের পুণ্যদিনে,পুণ্যদিনে হল শারদার কাঠামো পুজো,পুজো মন্ডপের

মনের কড়চা || Tapan Kr Chattopadhyay
একটা মন আরেকটা মনকে জয় করে,নতুনের মাঝে নতুনকে মেলে ধরে,হৃদয়ের

নতুনের অপেক্ষা || Tapan Kr Chattopadhyay
আকাশটা মনে হচ্ছিলো ফের লাল হচ্ছিলো,পুরোনো দিনের কথা গুলো মনেপড়ছিল,যখন

দাও ফিরে অরণ্য || Tapan Kr Chattopadhyay
বৈশাখ জৈষ্ঠ্য রোদের তাপে জীবন জেরবার,কয়েক দিনের জন্য দেখা মিলে

খোকার প্রশ্ন || Tapan Kr Chattopadhyay
উল্টোরথ কি উল্টে চলে প্রশ্ন করে খোকা,উত্তর কি দেবে ভেবে

গড়িয়ে চলে চাকা || Tapan Kumar Chattopadhyay
আষাঢ় মাসে রথযাত্রার বসেছে ভাই মেলা,মেলার মাঠে খোকা-খুকু চড়ে নাগরদোলা,রথের

ফিরে আসে বার বার || Tapan Kr Chattopadhyay
আকাশে বাতাসে লেগেছে শরতের ছোঁয়া ,ছোঁয়া লাগে রোদের আদুরে স্পর্শ,স্পর্শ

জাগছে নবঊষা || Tapan Kumar Chattopadhyay
পুবের আকাশ আবার আলোয় লাল,সুনীল আকাশে ওড়ে বলাকার পাল,চারদিক ভরে

কাউকে বোলোনা || Tapan Kumar Chattopadhyay
পৃথিবীতে কাউকে কখনো বোলনা নিলর্জ বেহায়া,ফিরে দেখ তোমার সেই অতৃপ্ত

আজকের কংসবধ পালা || Tapan Kumar Chattopadhyay
আজকের কংসবধ পালা সন্ধ্যে হওয়ার আগে থেকেই আকাশটা কালো মেঘে

নব একলব্য || Tapan Kumar Chattopadhyay
নব একলব্য মহাভারতের একলব্য ভাবগুরু দ্রোণাচার্যকে ডান হাতের বুড়ো আঙ্গুল

প্রত্যাবর্তন || Tapan Kumar Chattopadhyay
প্রত্যাবর্তন আজ বসন্ত পূর্ণিমা, তাই ভোরবেলায় ফুল তুলতে গেছে মধুমিতা।

আমি নিহারিকা || Tapan Kumar Chattopadhyay
আমি নিহারিকা ছোট বেলা থেকেই আমার সবকিছুই ছিল নারীসুলভ,যদিও আমি

ভুল হবে || Tapan Kumar Chattopadhyay
নিজেকে দোষী করে কি হবে,জন্মভূমি ‘কে দোষী করে কি পাবে,কেউ

উপলব্ধি || Tapan Kumar Chattopadhyay
কুয়াশাচ্ছন্ন শীতের ভোরের বেলায়,প্রথম দিনের কথা আজও মনে পড়ায়,আমাদের আহ্বান

আমার চিন্তায় ঈশ্বর || Tapan Kumar Chattopadhyay
আমার ঈশ্বর কালো বা সাদা পাথরের নয়,আমার ঈশ্বর রোদে জলে

সেই বৃষ্টি আসুক || Tapan Kumar Chattopadhyay
এখুনি একটা ঝড় উঠুক,এখুনি একটা বৃষ্টি আসুক,বজ্র র্নিঘোষে মেদিনী কাঁপুক,সব

অভিমানী মন || Tapan Kumar Chattopadhyay
পূর্ব দিগন্তে যে সূর্য সোনালী আলো ছড়ায়,সেই সূর্য দিনান্তে অস্তাচলে

অকারণ সন্দেহ || Tapan Kumar Chattopadhyay
তোমাকে প্রথম যেদিন দেখেছিলাম গোধূলিতে,গোধূলিতে স্বর্ণাভ মুখটা আকর্ষণ করেছিল,করেছিল আজীবন

নব ক্যসাবিয়াঙ্কা || Tapan Kumar Chattopadhyay
হঠাৎ একটা দমকা ঝড়ে গাছের মগডাল ভেঙ্গে পড়েছে,ঝড় পূর্ব অবস্থায়

মুক্তির দিশা || Tapan Kumar Chattopadhyay
চোর এখন সমাজে প্রতিটিকোষের প্রকোষ্ঠে,কোতয়ালীর অঙ্গনে ন্যায়বিচারের প্রার্থীদের ভিড়,শিশুদের খাদ্যের

অদ্ভুতুড়ে || Tapan Kumar Chattopadhyay
হাওয়া বয় শনশন,ঘোরে মাথা বনবন,পেট করে কনকন,হাতে পায়ে ঝনঝন,চারিদিকে নিঝুম

পরিবর্তন কোথায় || Tapan Kumar Chattopadhyay
শহরটা দিনে দিনে বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলছে,ফুটপাথ গুলো ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে

মুহূর্তের প্রতীক্ষা || Tapan Kumar Chattopadhyay
অকাল বর্ষণের কালো মেঘে জোৎস্না ঢাকা,তোমার আমার জীবনের ঘুরছে চাকা,ভালবাসার

আমি ও প্রকৃতি || Tapan Kumar Chattopadhyay
জানিনা তোমার পাঠানো খামে কি আছে,প্রকৃতি আমার জন্য কি সংবাদ

জীবন যুদ্ধ || Tapan Kumar Chatterjee
জীবন হল রৌদ্র ছায়ার লুকোচুরি খেলা,নীল আকাশে শ্বেতশুভ্র পেঁজাতুলোর মেলা,তারুণ্যের

বিষাদের আগমণী || Tapan Kumar Chatterjee
বিষাদের আগমণী বাজল পুজোর ঘন্টা, প্রতি বারের মত কুমারটুলিতে রথযাত্রার

যোগ্যের স্বীকৃতি || Tapan Kumar Chatterjee
যোগ্যের স্বীকৃতি দীপেনের মায়ের বাবা বিষ্ণুপুর ঘরাণায় গান শিখে ছিলেন।