Skip to content

Banglasahitya.net

Horizontal Ticker
বাঙালির গ্রন্থাগারে আপনাদের সকলকে জানাই স্বাগত
"আসুন শুরু করি সবাই মিলে একসাথে লেখা, যাতে সবার মনের মাঝে একটা নতুন দাগ কেটে যায় আজকের বাংলা"
কোনো লেখক বা লেখিকা যদি তাদের লেখা কোন গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ বা উপন্যাস আমাদের এই ওয়েবসাইট-এ আপলোড করতে চান তাহলে আমাদের মেইল করুন - banglasahitya10@gmail.com or, contact@banglasahitya.net অথবা সরাসরি আপনার লেখা আপলোড করার জন্য ওয়েবসাইটের "যোগাযোগ" পেজ টি ওপেন করুন।
Home » আসাদ চৌধুরী || Sankar Brahma

আসাদ চৌধুরী || Sankar Brahma

আসোয়া লেকরিচ হাসপাতালে, ৫ই অক্টোবর ২০২৩ সালে আসাদ চৌধুরী মারা যান।
১১ই ফেব্রুয়ারী ১৯৪৩ সালে বৃটিশ ভারতের ব্যাকেরগঞ্জ জেলার মেহেন্দিগঞ্জের উলানিয়ার বাঙাউলানিয়া, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা, বরিশালে, এক সম্ভ্রান্ত জমিদার পরিবারে আসাদ চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর একজন পূর্বপুরুষ, শায়খ মুহাম্মদ আসাদ আলী, পারস্য থেকে অযোধ্যায় চলে আসেন, এবং মুর্শিদাবাদে বাস শুরু করেন । আলীর প্রপৌত্র মুহাম্মদ হানিফ বাংলার মুঘল গভর্নর শায়েস্তা খানের অধীনে সামরিক কমান্ডার হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি বঙ্গোপসাগরে আরাকানি ও পর্তুগিজ জলদস্যুদের দমন করেছিলেন । এরপর হানিফ বরিশালে প্রবেশ করেন এবং সেখানে তিনি গোবিন্দপুরের সংগ্রাম দুর্গের জমাদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। হিজলার তেতুলিয়া গ্রামে বসতি স্থাপন করেন । পরিবারটি পরে চৌধুরী উপাধিতে ভূষিত হন এবং তাঁর বংশধরদের থেকে মুহাম্মদ তাকি তেতুলিয়া জমাদার বাড়ি থেকে উলানিয়া গ্রামে চলে আসেন। তার ছেলে হাসান রাজা ছিলেন আসাদ চৌধুরীর দাদা। হাসন রাজা এবং তার দুই ভাই, নয়া রাজা এবং কালা রাজা, বাদাম , লবণ এবং চালের ব্যবসায়ী হিসাবে নাম করেন এবং কোম্পানি রাজের সময় কলকাতার মাড়োয়ারি বণিকদের সাথে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তোলেন । তিন ভাই লালগঞ্জ, আলীগঞ্জ ও কালীগঞ্জ বন্দর স্থাপন করেন এবং তাদের সঞ্চিত সম্পদ দিয়ে ইদিলপুরের জমিদারি প্রতিষ্ঠা করেন। রাজার ছেলে মজিদ চৌধুরী, যার ছেলে ইসলাম চৌধুরী, যার ছেলে মুহাম্মদ আরিফ চৌধুরী ছিলেন আসাদ চৌধুরীর বাবা।
আসাদ চৌধুরী বাংলাদেশের একজন কবি ও সাহিত্যিক ছিলেন। তাঁর কবিতা গীতিময় এবং ছন্দোদ্ভাসিত। তার ব্যঙ্গার্থক কবিতা ‘কোথায় পালালো সত্য’ একটি জনপ্রিয় কবিতা।

” কোথায় পালালো সত্য?
দুধের বোতলে, ভাতের হাঁড়িতে! নেই তো
রেষ্টুরেন্টে, হোটেলে, সেলুনে,
গ্রন্থাগারের গভীর গন্ধে,
টেলিভিশনে বা সিনেমা, বেতারে,
নৌকার খোলে, সাপের ঝাঁপিতে নেই তো।

গুড়ের কলসি, বিষের কৌটো,
চিনির বয়াম, বাজারের ব্যাগ,
সিগারেট কেস, পানের ডিব্বা,
জর্দার শিশি, লক্ষ্মীর সরা,
নকশী পাতিল, চৌকির তলা,
সবি খুঁজলাম, খুঁজে দেখলাম নেই তো!

সাংবাদিকের কাঠের ডেস্কে,
কাগজে, কেতাবে, পুঁথিতে, কলমে,
ইনজেকশনে, দাঁদের মলমে,
ভ্যানিটি ব্যাগে বা পকেটে, আঁচলে
ড্রয়ারে, ব্যাংকে, আয়রণ সেফে
সত্য নামক মহান বস্তু নেই তো!

কবিতায় নেই, সঙ্গীতে নেই
রমণীর চারু ভঙ্গিতে নেই
পাগলের গাঢ় প্রলাপেও নেই
নাটকের কোন সংলাপে নেই
শাসনেও নেই, ভাষণে নেই
আঁধারেও নেই, আলোতেও নেই
রেখাতেও নেই, লেখাতেও নেই,
উত্তরে নেই, প্রশ্নেও নেই
লেবাসে নেই, সিলেবাসে নেই
পারমিটে নেই, বোনাসেও নেই
হতাশায় নেই, আশাতেও নেই
প্রেম-প্রীতি ভালবাসাতেও নেই
এমন কি কালোবাজারেও নেই
কোথায় গেলেন সত্য?”

সভ্যতার প্রযুক্তিগত উন্নয়নের পাশাপাশি গত কয়েক দশকে মানবিক মূল্যবোধের যে করুণ অধোগতি, তারই প্রেক্ষাপটে একটি কবিতায় তিনি আক্ষেপ করেছেন – ‘তখন সত্যি মানুষ ছিলাম এখন আছি অল্প।’

” তখন সত্যি মানুষ ছিলাম

নদীর জলে আগুন ছিলো
আগুন ছিলো বৃষ্টিতে
আগুন ছিলো বীরাঙ্গনার
উদাস-করা দৃষ্টিতে।

আগুন ছিলো গানের সুরে
আগুন ছিলো কাব্যে,
মরার চোখে আগুন ছিলো
এ-কথা কে ভাববে?

কুকুর-বেড়াল থাবা হাঁকায়
ফোসে সাপের ফণা
শিং কৈ মাছ রুখে দাঁড়ায়
জ্বলে বালির কণা।

আগুন ছিলো মুক্তি সেনার
স্বপ্ন-ঢলের বন্যায়-
প্রতিবাদের প্রবল ঝড়ে
কাঁপছিলো সব-অন্যায়।

এখন এ-সব স্বপ্নকথা
দূরের শোনা গল্প,
তখন সত্যি মানুষ ছিলাম
এখন আছি অল্প।”

কবিতা ছাড়াও তিনি বেশ কিছু শিশুতোষ গ্রন্থ, ছড়া, জীবনী ইত্যাদি রচনা করেছেন। কিছু অনুবাদকর্মও তিনি সম্পাদন করেছেন। ১৯৮৩ সালে তাঁর রচিত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ শীর্ষক বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। তিনি ১৯৮৭ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার ও ২০১৩ সালে একুশে পদক লাভ করেন।
আসাদ চৌধুরী আরমানিটোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৫৭ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ১৯৬০ সালে তিনি উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন বরিশালের ব্রজমোহন কলেজ থেকে। পরবর্তীকালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অধ্যয়ন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে ১৯৬৩ সালে স্নাতক (সম্মান) ও ১৯৬৪ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। আসাদ চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৪ সালে বাংলায় স্নাতকোত্তর লাভ করেন । তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ শেষ হওয়ার পর, কলেজে অধ্যাপনা দিয়ে আসাদ চৌধুরীর চাকুরিজীবন শুরু। ১৯৭৩ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রভাষক হিসেবে কাজ শুরু করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তিনি কলকাতায় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন সম্প্রচারক ছিলেন । এছাড়াও তিনি “ দ্য জয়বাংলা ” (কলকাতা,১৯৭১) এবং “দৈনিক জনপদ” (ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩) পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক ছিলেন । তিনি ১৯৬৮ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত দৈনিক পূর্বদেশের সংবাদদাতা ছিলেন। তিনি বাংলা একাডেমি , ঢাকায় পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং অবসর গ্রহণের পর ডয়চে ভেলের বাংলা সার্ভিসে সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন ।ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজে তিনি ১৯৬৪ থেকে ১৯৭২ পর্যন্ত শিক্ষকতা করেন। পরবর্তীকালে ঢাকায় স্থিত হবার পর তিনি বিভিন্ন খবরের কাগজে সাংবাদিকতা করেছেন। ১৯৮৫ থেকে ১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি ভয়েজ অব জার্মানীর বাংলাদেশ সংবাদদাতার দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকায় বাংলা একাডেমিতে দীর্ঘকাল চাকুরীর পর তিনি এর পরিচালক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।
আসাদ চৌধুরীর বাংলাদেশের এশিয়াটিক সোসাইটির আজীবন সদস্য এবং বাংলা একাডেমী , ঢাকার একজন ফেলো ছিলেন, পাশাপাশি রেডিও অ্যান্ড টিভি আর্টিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি ছিলেন । তিনি তার জীবনের অনেক পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন তিনি, যার মধ্যে রয়েছে :-
বিগনা সংস্কৃতি পরিষদ, ঢাকা এর আজীবন সদস্য
ভাষা সমিতি, ঢাকা এর আজীবন সদস্য
সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাতীয় কবিতা উৎসব, ঢাকা
প্রতিষ্ঠাতা, ডয়েচে বাংলাস গেসেলশ্যাফ্ট ইভি বন, কোলন, জার্মানির প্রাক্তন সদস্য, আরএফএফইউ-এর সভাপতি
প্রতিষ্ঠাতা, সহ-সভাপতি চন্দ্রদীপ, ঢাকা
প্রতিষ্ঠাতা, সহ-সভাপতি বাংলাদেশ রাইটার্স ক্লাব, ঢাকা
জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা এর একজন সহযোগী সদস্য
বাংলা-উর্দু সাহিত্য ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
আসাদ চৌধুরীর মাতার নাম সৈয়দা মাহমুদা বেগম। আসাদ চৌধুরীর স্ত্রীর নাম সাহানা বেগম।

(প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ)

১). তবক দেওয়া পান (১৯৭৫ সাল)
২). বিত্ত নাই বেসাত নাই (১৯৭৬ সাল)
৩). প্রশ্ন নেই উত্তরে পাহাড় (১৯৭৬ সাল)
৪). জলের মধ্যে লেখাজোখা (১৯৮২ সাল)
৫). যে পারে পারুক (১৯৮৩ সাল)
৬). মধ্য মাঠ থেকে (১৯৮৪ সাল)
৭). মেঘের জুলুম পাখির জুলুম (১৯৮৫ সাল)
৮). আমার কবিতা (১৯৮৫ সাল)
৯). ভালোবাসার কবিতা (১৯৮৫ সাল)
১০). প্রেমের কবিতা (১৯৮৫ সাল)
১১). দুঃখীরা গল্প করে (১৯৮৭ সাল)
১২). নদীও বিবস্ত্র হয় (১৯৯২ সাল)
১৩). টান ভালোবাসার কবিতা (১৯৯৭ সাল)
১৪). বাতাস যেমন পরিচিত (১৯৯৮ সাল)
১৫). বৃন্তির সংবাদে আমি কেউ নই (১৯৯৮ সাল)
১৬). কবিতা-সমগ্র (২০০২ সাল)
১৭). কিছু ফল আমি নিভিয়ে দিয়েছি (২০০৩ সাল)
১৮). ঘরে ফেরা সোজা নয় (২০০৬ সাল)

(প্রবন্ধ ও গবেষণা গ্রন্থ)

১৯). কোন অলকার ফুল (১৯৮২ সাল)

(শিশুসাহিত্য)

২০). রাজার নতুন জামা (রূপান্তর, ১৯৭৯ সাল)
২১). রাজা বাদশার গল্প (১৯৮০ সাল)
২২). গ্রাম বাংলার গল্প (১৯৮০ সাল)
২৩). ছোট্ট রাজপুত্র (অনুবাদ : ১৯৮২ সাল)
২৪). গর্ব আমার অনেক কিছুর (১৯৯৬ সাল)
২৫). ভিন দেশের মজার লোককাহিনী (১৯৯৯ সাল)
২৬). তিন রসরাজের আড্ডা (১৯৯৯ সাল)
২৭). কেশবতী রাজকন্যা (২০০০ সাল)
২৮). গ্রাম বাংলা আরো গল্প (২০০০ সাল)
২৯). তোমাদের প্রিয় চার শিল্পী (জীবনী, ২০০০ সাল)
৩০). জন হেনরি (আমেরিকার লোককাহিনী, ২০০১ সাল)
৩১). মিকালেঞ্জেনো (জীবনী, ২০০১ সাল)
৩২). ছোটদের মজার গল্প (২০০১ সাল)
৩৩). সোনার খড়ম (২০০৬ সাল)
৩৪). মুচি-ভ’তের গল্প (২০০৬ সাল)

(জীবনী সম্পাদনা)

৩৫). সংগ্রামী নায়ক বঙ্গবন্ধু (১৯৮৩ সাল)
৩৬). রজনীকান্ত সেন (১৯৮৯ সাল)
৩৭). স্মৃতিসত্তায় যুগলবন্দী (২০০১ সাল)

(ইতিহাস গ্রন্থ)

৩৮). বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ (১৯৮৩ সাল)

(অনুবাদ গ্রন্থ)

৩৯). বাড়ির কাছে আরশিনগর : বাংলাদেশের উর্দু কবিতা (২০০০ সাল)
৪০). প্যালেস্টাইন ও প্রতিবেশী দেশের প্রতিবাদী কবিতা (২০০৫ সাল)

(সম্পাদিত গ্রন্থ)

৪১). যাদের রক্তে মুক্ত এদেশ (১৯৯১ সালে যুগ্মভাবে)
৪২). ছয়টি রূপকথা (১৯৭৯ সাল)

(পুরস্কার ও সম্মাননা)

১). আবুল হাসান স্মৃতি পুরস্কার (১৯৭৫সাল)
২). অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার (১৯৮২ সাল)
৩). বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৮৭ সাল)
৪). শম্ভুগঞ্জ এনায়েতপুরী স্বর্ণপদক (১৯৯৯ সাল)
৫). ত্রিভুজ সাহিত্য পুরস্কার
৬). বরিশাল বিভাগীয় স্বর্ণপদক
৭). অশ্বনী কুমার পদক (২০০১ সাল)
৮). জীবনানন্দ দাশ পদক
৯). অতীশ দীপঙ্কর স্বর্ণপদক
১০). জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার (২০০৬ সাল)
১১). বঙ্গবন্ধু সম্মাননা ১৪১৮
১২). একুশে পদক (২০১৩ সাল)
১৩). শব্দভূমি আজীবন সাহিত্য সম্মাননা (২০১৮ সাল)

আসাদ চৌধুরী কানাডায় টরন্টোর আসোয়া লেকরিচ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৫ই অক্টোবর ২০২৩ সালে মারা যান। পরের দিন ইসলামিক ফাউন্ডেশন অব টরন্টো জামে মসজিদে জানাযা শেষে অন্টারিওর ডাফিন মিডোস কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়।

—————————————————————-
[তথ্য সংগৃহীত ও সম্পাদিত। সূত্র – উইকিপিডিয়া]

সূত্র নির্দেশিকা –

“তখন সত্যি মানুষ ছিলাম”। ১০ই ডিসেম্বর ২০১১ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ই জানুয়ারি ২০১২ সাল।

“উলানিয়া জমিদার বাড়ি – বরিশাল জেলা তথ্য বাতায়ন”। ৮ই জানুয়ারি ২০১৮ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯শে ডিসেম্বর ২০১৭ সাল।

সাইফুল আহসান বুলবুল (২০১২ সাল)।

“উলানিয়া চৌধুরীবাড়ি, মেহেন্দিগঞ্জ”। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। ঢাকা: গতিধারা।
সিরাজ উদদীন আহমেদ (২০১০ সাল)।

“উলানিয়ার চৌধুরী পরিবার”। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস। ঢাকা: ভাস্কর প্রকাশনী।
“সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি”। ৫ই মার্চ ২০১৬ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩শে ডিসেম্বর ২০১১ সাল।

“কলকাতায় বঙ্গবন্ধু সম্মাননা পেলেন কবি আসাদ চৌধুরী”। ২১শে জানুয়ারি ২০১২ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০১-১৪.

“দৈনিক প্রথম আলো”। ১৬ই অক্টোবর ২০১৬ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-০৩.

“কবি আসাদ চৌধুরী মারা গেছেন”। কালবেলা। সংগ্রহের তারিখ – ৫ই অক্টোবর ২০২৩ সালে
ঢাকা, নিজস্ব প্রতিবেদক। “কবি আসাদ চৌধুরী আর নেই”। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-০৫.

“কবি আসাদ চৌধুরীর দাফন সম্পন্ন”। দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ৭ই অক্টোবর ২০২৩ সাল।
“কানাডায় কবি আসাদ চৌধুরীর দাফন সম্পন্ন”। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-০৭.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *