ল্যাংস্টন হিউজ (আমেরিকান লেখক ও সমাজকর্মী)
ল্যাংস্টন হিউজ ১৯০২ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিজুরির জোপলিন-য়ে জন্মগ্রহণ করেন। স্কুল শিক্ষক চার্লস হেনরি ল্যাংস্টন তার পিতা ছিলেন। তিনি আফ্রো-আমেরিকানদের ভোট ও অধিকার আন্দোলনে সক্রিয় কর্মী এবং মা ক্যারোলিন ছিলেন শিক্ষিকা। তিনি ছিলেন পিতামাতার দ্বিতীয় সন্তান।
ল্যাংস্টন হিউজ লিংকন বিশ্ববিদ্যালয়, পেন্সিল্ভেনিয়ায় পড়শুনা করেন। তাঁর কর্মকাল ছিল ১৯২৬ সাল থেকে–১৯৬৪ সাল পর্যন্ত। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হার্লেম রেনেসাঁসের অন্যতম একজন নেতা হিসেবে পরিচিত।
তিনি তাঁর ‘স্বাধীনতা’ কবিতায় বলেছেন যে, স্বাধীনতা কোন দিন একা একা হেঁটে আমাদের দোরগোড়ায় আসবে না। নিজের স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য নিজেকেই হাজারও যুদ্ধ সংগ্রাম করে জিতে নিতে হবে। আমাদের চাওয়া-পাওয়া সবকিছু নিজের সংগ্রামের মাধ্যমে লড়ে আদায় করে নিতে হবে। অন্যের আশায় ভরশা করে চিরকাল থাকলে চলবে না। নিজের কর্ম ক্ষমতা , স্বতঃস্ফূর্ততা , বুদ্ধি , সততার মাধ্যমে নিজেদের অধিকার নিজেদের ছিনিয়ে নিতে হবে। মৃত্যুর পরে কি হবে সেই আশায় দিন না গুণে, মৃত্যুর আগের নিঃশ্বাস অব্দি লড়ে যেতে হবে ও নিজের অধিকার অপরের থেকে ছিনিয়ে নিতে হবে।
তাঁর রচিত কবিতার মধ্যে ড্রিমস (Dreams) নামক কবিতাটি অন্যতম। কবিতাটি বাংলাদেশের মাধ্যমিক শিক্ষাস্তরে সিলেবাসভুক্ত।
Dreams
Hold fast to dreams
For if dreams die
Life is a broken-winged bird
That can’t fly.
Hold fast dreams
For when dreams go
Life is a barren field
Frozen with snow
স্বপ্ন
স্বপ্নকে শক্ত করে ধরে রাখো
কেননা যদি স্বপ্ন মরে যায়
জীবন হবে একটা ডানাভাঙা পাখি
যে উড়তে পারে না।
স্বপ্নগুলো দ্রুত ধরে রাখো
যখন স্বপ্ন চলে যায়
জীবন একটি অনুর্বর মাঠ
বরফের আস্তরণে জমে গেছে।
ল্যাংস্টন হিউজের আরও কয়েকটি কবিতা
—————————————————————-
১).
“দ্য নিগ্রো স্পিকস অফ রিভারস” (১৯২০ সাল) থেকে …
The Weary Blues
আমার আত্মা নদীর মতো গভীর হয়ে উঠেছে।
আমি ফোরাত নদীতে স্নান করেছি যখন ভোরবেলা ছোট ছিল।
আমি কঙ্গোর কাছে আমার কুঁড়েঘর তৈরি করেছি এবং এটি আমাকে ঘুমাতে দিয়েছে।
আমি নীল নদের দিকে তাকালাম এবং এর উপরে পিরামিডগুলি উত্থাপন করলাম।
আমি মিসিসিপির গান শুনেছিলাম যখন আবে লিঙ্কন
নিউ অরলিন্সে গিয়েছিলেন, এবং আমি দেখেছি এর কর্দমাক্ত
সূর্যাস্তের সময় বুক সমস্ত সোনালি হয়ে যায়। …
— The Weary Blues (১৯২৬ সাল)
২).
“মাই পিপল” ইন দ্য ক্রাইসিস
রাত সুন্দর,
তাই আমার মানুষের মুখ।
তারা সুন্দর,
তাই আমার মানুষের চোখ
সুন্দর, এছাড়াও, সূর্য.
সুন্দর, এছাড়াও, আমার মানুষের আত্মা হয়।
—”মাই পিপল” ইন দ্য ক্রাইসিস (অক্টোবর ১৯২৩ সাল)
৩).
ভাগ্য
ল্যাংস্টন হিউজ
কখনও কখনও একটি টুকরো পড়ে
আনন্দের টেবিল থেকে
কখনও কখনও একটি হাড়
নিক্ষেপ করা হয়।
কিছু কিছু মানুষের জন্য
ভালোবাসা দেওয়া হয়
অন্যদের
শুধু স্বর্গ।
৪).
হারলেম
ল্যাংস্টন হিউজ
একটি স্বপ্ন স্থগিত রাখা হবে?
এটা কি শুকিয়ে যায়
রোদে কিশমিশের মত?
অথবা কালশিটে-
এবং তারপর চালানো?
এটা কি পচা মাংসের মত দুর্গন্ধ হয়?
অথবা ক্রাস্ট এবং চিনির উপরে-
একটি সিরাপ মিষ্টি মত?
হয়তো এটা শুধু ঝুলে পড়ে
একটি ভারী বোঝা মত.
নাকি এটা বিস্ফোরিত হয়?
৫).
স্বাধীনতা
ল্যাংস্টন হিউজ
স্বাধীনতা কোনোদিনই আসবে না,
না,
আজ নয়
কোনোদিনই নয়
ভয় অথবা সমঝোতার মধ্যে,
তার কারণ
আমাদেরও তো অন্য সকলের মতন
অধিকার রয়েছে,
দু’পায়ের ওপর দাঁড়িয়ে থাকার
দু’কাঠা জমির মালিকানার,
শুনে শুনে কান পচে গেল,
‘সময়ে
সবই হবে, কাল একটা নতুন দিন’-
মৃত্যুর পরে তো আমার কোনও
স্বাধীনতার প্রয়োজন হবে না,
আগামীকালের রুটি
দিয়ে কি আজ বাঁচা যায়,
স্বাধীনতা একটা শক্তিশালী বীজপ্রবাহ,
বাঁচার জন্য,
একটা বড় প্রয়োজনের জন্য,
আমিও তো সেখানেই বাস করি,
তুমি যেখানে,
তাই
স্বাধীনতা আমার প্রয়োজন
তোমার যেমন।
৬).
আমিও আমেরিকা গাই
ল্যাংস্টন হিউজ
আমি অন্ধকার ভাই.
তারা আমাকে রান্নাঘরে খেতে পাঠায়
যখন কোম্পানী আসে,
কিন্তু আমি হাসলাম,
আর ভালো খাও,
এবং শক্তিশালী হত্তয়া.
আগামীকাল,
আমি টেবিলে থাকব
যখন কোম্পানী আসে.
কেউ সাহস করবে না
আমাকে বলতে,
“রান্নাঘরে খাও,”
তারপর.
এছাড়া,
তারা দেখবে আমি কত সুন্দর
আর লজ্জিত হও-
আমিও আমেরিকা।
৭).
জঙ্গী
———
যাই বল ভাই, যেই পারুক না কেন
কিল খেয়ে চুরি করতে
আমি পারব না অন্ততঃ
যখনই জেনেছি এটা ঠিক হচ্ছে না
আমি চিৎকার করে উঠি,
না কখনই নয় – বলে উঠি
সৎ পরিশ্রমের জন্য
অস্বাভিক কম মজুরী দিচ্ছো তুমি
আর সৎ স্বপ্নের জন্য
লাথি ঝাঁটা মারছো
মুখে থুতু দিচ্ছো সারাক্ষণ
তাই হাতের মুঠো দুটো শক্ত হয়ে উঠছে
তোমার চোয়ালে অমোঘ
তীব্র তীক্ষ্ণ ঘুষি মারার জন্য
৮).
রঙিন তোরণ
” লাল অগ্নিশিখার মতো
আগামী প্রভাত
আমাদের সামনে
বিদায় বলেছি গতকালকে
সূর্যাস্তের সঙ্গে
হাত ধরে
ফিরে গেছে গতকাল।
এখন
আজ যে পথ দিয়ে
আসছি আমরা
অভ্যর্থনায় রঙিন তোরণ
সেই সব পথে। “
৯).
মজুরদের ঝড় (ল্যাংস্টন হিউজ)
– সুকান্ত ভট্টাচার্য—ছাড়পত্র
এখন এই তো সময়-
কই? কোথায়? বেরিয়ে এসো ধর্মঘটভাঙা দালালরা;
সেই সব দালালরা-
ছেলেদের চোখের মতো যাদের ভোল বদলায়,
বেরিয়ে এসো!
জাহান্নামে যাওয়া মূর্খের দল,
বিচ্ছিন্ন, তিক্ত, দুর্বোধ্য
পরাজয় আর মৃত্যুর দূত-
বেরিয়ে এসো!
বেরিয়ে এসো শক্তিমান আর অর্থলোভীর দল
সংকীর্ণ গলির বিষাক্ত নিঃশ্বাস নিয়ে।
গর্তের পোকারা!
এই তো তোমাদের শুভক্ষণ,
গর্ত ছেড়ে বেরিয়ে পড়ো
আর বেরিয়ে পড়ো ছোট ছোট সাপেরা
বড় আর মোটা সাপেদের যারা ঘিরে থাকো।
সময় হয়েছে,
আসরফি আর পুরনো অপমানের বদলে
সাদা যাদের পেট-
বংশগত সরীসৃপ দাঁত তারা বের করুক,
এই তো তাদের সুযোগ।
মানুষ ভালো করেই জানে
অনেক মানুষের বিরুদ্ধে একজনকে লাগানোর সেই
পুরনো কায়দা।
সামান্য কয়েকজন লোভী
অনেক অভাবীর বিরুদ্ধে-
আর স্বাস্থ্যবানদের বিরুদ্ধে
ক্ষয়ে-যাওয়ার দল।
সূর্যালোকের পথে যাদের যাত্রা
তাদের বিরুদ্ধে তাই সাপেরা।
অতীতে অবশ্য এই সাপেরা জিতেছে বহুবার।
কিন্তু এখন সেই সময়,
সচেতন মানুষ! এখন আর ভুল ক’রো না-
বিশ্বাস ক’রো না সেই সব সাপেদের
জমকালো চামড়ায় যারা নিজেদের ঢেকে রাখে,
বিপদে পড়লে যারা ডাকে
তাদের চেয়ে কম চটকদার বিষাক্ত অনুচরদের।
এতটুকু লজ্জা হয় না তাদের ধর্মঘট ভাঙতে
যে ধর্মঘট বেআব্রু ক্ষুদার চূড়ান্ত চিহ্ন।
– অবশ্য, এখনো কোনো সম্মানিত প্রতিষ্ঠান হয় নি
যার অজ্ঞাত নামঃ
“দর্মঘট ভাঙার দল”
অন্তত দরজায় সে নাম লেখা থাকে না।
ঝড় আসছে- সেই ঝড়ঃ
যে ঝড় পৃথিবীর বুক থেকে জঞ্জালদের টেনে তুলবে।
আর হুঁশিয়ার মজুরঃ
সে ঝড় প্রায় মুখোমুখি।।
(তাঁর লেখা কাব্যগ্রন্থ)
১). দ্য ওয়্যারি ব্লুস, ১৯২৬ সাল।
২). ফাইন ক্লথস টু দ্য জু, ১৯২৭ সাল।
৩). দ্য নিগ্রো মাদার অ্যান্ড আদার ড্রামাটিক রিসাইটেশনস, ১৯৩১ সাল।
৪). ডিয়ার লাভলি ডেথ, ১৯৩১ সাল।
৫). দ্য ড্রিম কিপার অ্যান্ড আদার পয়েমস, ১৯৩১ সাল।
৬). স্কটবুরু লিমিটেড: ফোর পয়েমস অ্যান্ড অ্যা প্লে , গোল্ডেন স্টেয়ার প্রেস, এন.ওয়াই., ১৯৩২ সাল।
৭). অ্যা নিউ সং (১৯৩৮ সাল, “লেট আমেরিকা বি আমেরিকা অ্যাগেইন” কবিতা সহ)।
৮). নোট অন কমার্সিয়াল থিয়েটার, ১৯৪০ সাল।
৯). শেক্সপিয়ার ইন হারলেম, ১৯৪২ সাল।
১০). ফ্রিডমস প্লু, নিউ ইয়র্ক: মাসেট পাবলিশার্স, ১৯৪৩ সাল।
১১). জিম ক্রুস লাস্ট স্ট্যান্ড, আটলান্টা: নিগ্রো পাবলিকেশন সোসাইটি অব আমেরিকা, ১৯৪৩ সাল।
১২). ফিল্ডস অব ওয়ান্ডার, ১৯৪৭ সাল।
১৩). ওয়ান-ওয়ে টিকেট, ১৯৫৯ সাল।
১৪). মন্টেজ অব অ্যা ড্রিম ডেফার্ড, ১৯৫১ সাল।
১৫). ল্যাংস্টন হিউজেস এর নির্বাচিত কবিতা ১৯৫৪ সাল।
১৬). আস্ক ইয়োর মামা: ১২ মুডস ফর জাজ, ১৯৬১ সাল।
১৭). দ্য পার্টনার অ্যান্ড দ্য লেশ: পয়েমস অব আওয়ার টাইমস, ১৯৬৭ সাল।
১৮). ল্যাংস্টন হিউজেসর কবিতা সংকলন, ১৯৯৪ সাল।
(তাঁর লেখা উপন্যাস ও ছোট গল্প)
১). নট উইদআউট এ লাফটার, ১৯৩০ সাল।
২). দ্য ওয়েস অব হোয়াইট ফক্স, ১৯৩৪ সাল।
৩). সিম্পল স্পিকস হিস মাইন্ড, ১৯৫০ সাল।
৪). লাফিংটু কিপ ফ্রম ক্রাইয়িং, ১৯৫২ সাল।
৫). সিম্পল টেকস অ্যা ওয়াইফ, ১৯৫৩ সাল।
৬). সুইট ফ্লাইপেপার অব লাইফ, ১৯৫৫ সাল।
৭). সিম্পল স্টেকস ক্লেইম, ১৯৫৭ সাল।
৮). টামবোরিনস টু গ্লোরি, ১৯৫৮ সাল।
৯). দ্য বেস্ট অব সিম্পল, ১৯৬১ সাল।
১০). সিম্পল আঙ্কেল সেম, ১৯৬৫ সাল।
১১). ‘সামথিং ইন কমন & আদার স্টোরিস, ১৯৬৩ সাল।
১২). ল্যাংস্টন হিউজেসের ছোট গল্প, ১৯৯৬ সাল।
(তাঁর লেখা নন ফিকশন)
১). দ্য বিগ সি, ১৯৪০ সাল।
২). ফেমাস আমেরিকান নিগ্রোস, ১৯৫৪ সাল।
৩). ফেমাস নিগ্রো মিউজিক মেকারস , ১৯৫৫ সাল।
৪). আই ওয়ান্ডার এজ আই ওয়ান্ডার, ১৯৫৬ সাল।
৫). আ পিকটোরিয়াল হিস্ট্রি অব দ্য নিগ্রো ইন আমেরিকা, ১৯৫৬ সাল।
৬). ফেমাস নিগ্রো হিরোস অব আমেরিকা, ১৯৫৭ সাল।
৭). ফাইট ফর ফ্রিডম: দ্য স্টোরি অব দ্য এনএএসিপি(NAACP), ১৯৬২ সাল।
(তাঁর লেখা নাটক)
১). মিউল বোন, ১৯৩১ সাল।
২). মুলেট্টো, ১৯৩৫ সাল।
৩). ট্রাবলড আইল্যান্ড, ১৯৩৬ সাল।
৪). লিটল হাম, ১৯৩৬ সাল।
৫). এমপেরর অব হাইতি, ১৯৩৬ সাল।
৬). ডোন্ট ইউ ওয়ান্ট টু বি ফ্রি ?, ১৯৩৮ সাল।
৭). স্ট্রিট সিন – টেমবোরিনস টু গ্লোরি, ১৯৫৬ সাল।
৮). সিম্পলি হ্যাভেনলি, ১৯৫৭ সাল।
৯). ব্ল্যাক নেটিভিটি, ১৯৬১ সাল।
১০). ফাইভ প্লেজ বাই ল্যাংস্টন হিউজ”, ব্লুমিংটন: ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটি প্রেস, ১৯৬৩ সাল।
১১). জেরিকো জিম ক্রো, ১৯৬৪ সাল।
(তাঁর প্রাপ্তপুরস্কার ও সম্মাননা)
১৯২৬ সালে : উইটার বাইনার আন্ডারগ্র্যাজুয়েট কবিতা পুরস্কার
১৯৩৫ সালে : গাগেনহিম ফেলোশিপ অর্জন
১৯৪১ সালে : রোজেনওয়াল্ড ফান্ড ফেলোশিপ অর্জন।
১৯৪৩ সালে : লিংকন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক সম্মানসূচক ডি.লিট উপাধি গ্রহণ।
১৯৫৪ সালে : আনিসফিল্ড – উল্ফ বুক অ্যাওয়ার্ড
১৯৬০ সালে : ন্যাশনাল এসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অব কালারড্ পিপল কর্তৃক পুরস্কার অর্জন
১৯৬১ সালে : আমেরিকান একাডেমী অব আর্টস অ্যান্ড লেটারস
১৯৬৩ সালে : হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটি কর্তৃক ডক্টরেট ডিগ্রি গ্রহণ
১৯৬৪ সালে : ওয়েস্টার্ন রিজার্ভ ইউনিভার্সিটি কর্তৃক ডি.লিট ডিগ্রি লাভ।
১৯৭৩ সালে : প্রথমবারের মতো সিটি কলেজ অব নিউইয়র্ক কর্তৃক ল্যাংস্টন হিউজেস পদক প্রদান।
১৯৭৯ সালে : ল্যাংস্টন হিউজেস মিডল স্কুল তৈরি
২০০৯ সালে : জর্জিয়াতে ল্যাংস্টন হিউজেস হাই স্কুল তৈরি।
২০১৫ সালে : গুগল ডুডল এ তার ১১৩তম জন্মদিন স্মরণ, তাছাড়া আরও বহু পুরস্কার ও সম্মাননা অর্জন করেন।
ল্যাংস্টন হিউজ ১৯৬৭ সালের ২২শে মে (৬৫ বছর বয়সে) নিউ ইয়র্ক সিটিতে মারা যান।
—————————————————————-
[ সংগৃহীত ও সম্পাদিত। তথ্যসূত্র – উইকিপিডিয়া
সূত্র নির্দেশিকা-
Langston Hughes (১৯৪০ সাল)। The Big Sea। পৃষ্ঠা -৩৬. আইএসবিএন 0-8262-1410-X.
Faith Berry, Langston Hughes, Before and Beyond Harlem, Westport, CT: Lawrence Hill & Co., 1983; reprint, Citadel Press, 1992, p. 1.
“Langston Hughes — Poet”। h2g2: The Hitchhiker’s Guide to the Galaxy। সংগ্রহের তারিখ – ২৪শে জুলাই , ২০১০ সাল।
Asante, Molefi Kete (২০০২). 100 Greatest African Americans: A Biographical Encyclopedia. Amherst, New York: Prometheus Books. আইএসবিএন ১-৫৭৩৯২-৯৬৩-৮.
“Langston Hughes”। Chicago Literary Hall of Fame (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২ সাল। সংগ্রহের তারিখ – ৮ই আগষ্ট ২০১৭ সাল।
“Langston Hughes’ 113th Birthday”। গুগল।