মৌসুমী মৃত্তিকার প্রজাপতি জন্ম ছেড়ে
ষড়ঋতু এক করে নিরক্ষ অরন্য ফুঁড়ে
বসে আছি ক্রান্তীয় মরু উট জন্মশালায়
মেরুর মজ্জা মূলে বরফ বিষাদ গিলে
কতবার শব্দহীন শ্লোকেও পুড়েছি
জাতিস্মর জলবায়ুর শেষ দৃশ্যের এক মঞ্চ আগে
এক প্রকান্ড মহাকুঁজে ত্রিকাল অভিজ্ঞতা পুরে
নীলকন্ঠ কন্ঠনালী বাড়িয়ে দিয়েছি
কি আশ্চর্য উপমার চুম্বক চুম্বনে মিলে গেলে
হে জীবন ও জলবায়ুগন
আমার স্মৃতির শ্রমে সাজিয়েছি কিশোর আশ্রম
আমার বাসনা বৃত্ত বাঁধিয়েছে যৌবনের প্রমত্ত পাতা
আমার সাহসী শিরায় আছে রোমরোম প্রেমের প্রতিভা
প্রজাপতি প্রশ্বাস ছুঁয়ে আছে উটের নিশ্বাস
আমার ইচ্ছেযানে চড়ে মধ্যবর্তী যে কোনও
অঞ্চলে আমি পাত পেড়ে বসি
নিরক্ষ রোদের ছায়া অচঞ্চল থাকে
শুরু হয় কবিতার
চক্র ঘোরে চড়কের বীজের ভিতরে