অবনী তাদের সম্পর্কের নাম দিতে চায়। কারন শ্যামলী গর্ভবতী। ফিরে এসেই রেজিস্ট্রেশন করে বিয়ে করল। শ্যামলীর কঠিন মুখ দেখে সবাই বোঝাতে লাগল। তোমার বর ফেরার হলে বাড়ির লোক কি করবে। অন্যায় ভাবে খুনের নালিশ, ওর নামে। পালাবে না বলো। আসল অপরাধী ধরা পড়ল তবে সে সামনে আসতে পারল।
তবু পাঁচু ঠাকুর বললেন তিনি তোমাদের বিয়ে মন্দিরে দিয়েছেন। তাই কর্তা মা মেনে নিলেন।
বংশধরের জন্যই মেনে নেওয়া শ্যামলী খুব জানে।
রেজিস্ট্রি সার্টিফিকেট হাতে পাবার পরদিন থেকেই শ্যামলীকে কেউ খুঁজে পায় না। সে পাড়া থেকে উধাও। ফেরার হয়ে দেখিয়ে দিল কেমন লাগে দেখ।
তেজ দেখো মেয়ের শ্বশুরবাড়ি মুখর।