যে আছে অন্তরালে ডাউন ট্রেন’টা মোটামুটি ফাঁকাই ছিলো। আমি নামবো

তবু ভালোবাসা এই মানসিক চাপ আর নিতে পারছে না ঊর্মিলা।

অবাক পৃথিবী কিছুক্ষণ আগেই রাজ পথে ঘটে গেছে এক মর্মান্তিক

বিপথে গ্রামের গরিব ঘরের মেয়ে তরী। পড়াশোনার সূত্রে কলকাতায় আসা।অনেক

অভিমান নীরা অবস্থাপন্ন বাবা মা’র এক মাত্র মেয়ে। শিক্ষিত বেকার

অপদার্থ স্টেশনে ট্রেনটা থামতেই সবাই ব্যস্ত হয়ে ছোটাছুটি শুরু করে

গোলাপি গোলাপি আমাদের বাড়ির কাজের লোক।লকডাউনের সময় সবাই কাজ ছাড়িয়ে

সম্পর্ক কদিন ধরে ববিতার মনটা খুব খারাপ।ওর বাবা খুব অসুস্থ।

সনুর সান্তা ক্লজ আজ বড়দিন। সনুর মনে খুব আনন্দ। আজ

তুলির ফোঁটা তুলি আজ বেশ তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে পড়েছে।

উত্তোরণ সুব্রত বাবু, মানে, মিস্টার সুব্রত বসু একজন উচ্চ পদস্থ

মেঘলা নদীর জলে ছোটো ছোটো ঢেউ খেলে যাচ্ছে। পশ্চিমের আকাশে

গুরুদেবের স্নেহধন্যা মৈত্রেয়ী মৈত্রেয়ী দেবী ছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্নেহধন্যা

সভ্য সমাজের বর্বরতা রাস্তায় পড়ে থাকা লোকটাকে ঘিরে তখন মানুষের

অপরাজিতা একটা চাপা গোঙানীর শব্দে অনিতার ঘুম ভেঙ্গে যায়। তখনও

যীশু অসময়ের বৃষ্টিতে আকাশটা যেন আজ ভেঙ্গে পড়েছে। প্রচণ্ড যন্ত্রণায়

কর্পোরেট অফিসে গিয়েই, সুদেব চিঠিটা হাতে পেল।পদোন্নতির আনন্দে চিঠিটা খোলার

নারীর সেকাল একাল বাংলা ও বাঙালির নবজাগরণে যে মুষ্টিমেয় মানুষের

তোমার না বলা কথাভাষাহীন ভাষার ব্যঞ্জনা!যত অভিমান, যত অপমান,নিঃশব্দের শব্দ

পলাশের রঙ “কোপাই গ্রাম” নামটার সাথে পলাশের একটা নাড়ির টান

সাঁঝবেলা দিবাকর বারান্দায় বসে মাধবীলতা গাছটার দিকে তাকিয়ে আছে। গাছটা

নদীর জলে পা ডোবাতেই, হাল্কা স্বরে কে শুধালো-এই মেয়েটা নাম

অনেক পথ অতিক্রম করেলাস্ট ট্রেনটায় উঠে বসেছিলাম দুজনে।গন্তব্য স্টেশন ছিল

কালকূট সমুদ্র মন্থন করে উঠে আসে অমৃত,সেই সঙ্গে উঠে আসে

গন্ডি তারপর, রাবণতো সীতাকে হরন করে লঙ্কায় নিয়ে এসেছে। এদিকে

ডোডো বিল্টুর আজ একদিকে আনন্দ অন্য দিকে খুব দুঃখের দিন।