মেঘে রৌদ্র বৃষ্টি খেলাআনন্দ তাই বনে মেলাশিয়াল মামার বিয়ে,চলছে খুশির

ঝরঝর ঝরনা পাহাড়ের গায়,ঝুম ঝুম ঝুমুরের তাল তুলে ধায়।নেচে নেচে

কাদম্বিনীর আঁচলে ঢেকেছে সুদূর গগন পাড়া,এসেছে শ্রাবণ নির্ঝর বারি ঝরছে

মেয়ে তুমি আগুন জ্বালাও,পুড়িয়ে ছাড়খার করো নৈরাজ্যতা।রণং দেহি মূর্তি ধরে;

নীল গোলাপী হলুদ সাদানানান ঘুড়ি উড়ছে বায়,মেঘের দেশে দিচ্ছে উঁকিলেজ

আকাশ নীলে কাপাস মেঘেরপানসি চরে হেসে,মেঘবালিকা অলক সাজেচলছে ধীরে ভেসে।

কাঁদছে আকাশ কাঁদছে বাতাসকাঁদছে ডাক্তার কাঁদছে স্বদেশ,মিছিলে ভিড় জনগণের ঢলউই

নদীর স্রোতে পানসি নৌকাতীরের বেগে ধায়,ভাটিয়ালি গেয়ে মাঝিবৈঠা বেয়ে যায়।

এই প্রকৃতি থেকে আমিনিত্য কতই শিখি,সাগর মরু পাহাড় মাটিরগল্প কথা

চল সখী আজ ভুবন ডাঙারউল্টো রথে যাবো,দুজনেতে কিনবো জিনিসপছন্দের যা

গ্ৰাম শহরের যত রাজপথ,চলেছে লক্ষ মহিলার রথ।বিচারের ধ্বনি আকাশে বাতাসে,গর্জন

সম্পর্কের বন্ধন নবনীতা শৌভিকের তৃতীয় বিবাহ বার্ষিকী। সকালে স্নান সেরে

শ্রাবণ যে ফিরে যায় তবু রেশ থাকে হায়বরষার ঘনঘটা বেশ,পাখসাট

মন টেকে না ইট পাথরের শহরটাতে আর,পাইনা শান্তি হৃদি মাঝে

বিশ্বজোড়া আসন তোমার তুমি কবিগুরু,জীবনবোধের শিক্ষা মোদের তোমার থেকেই শুরু।

চেরাপুঞ্জি মেঘ পাঠালোবঙ্গে খরা দেখে,জীমূত যত আসলো ধেয়েরইলো আকাশ ঢেকে।

স্বপ্নিল জোছনা ধারা অম্বরের মাঝেনির্ঘুম বাতাস জাগে খোলা জানালায়নীলাভ আলোর

বলাকা পাখায় উড়ে চলেমনটা আমার গগন তলে ,সূর্য যখন পাটে

মাঝ দুপুরে বৃষ্টি ঝড়েসিক্ত হলো ধরা,সবুজ হলো প্রাণবন্তস্নিগ্ধ আবেশ ভরা।

আমড়া কাঠের ঢেকি রতিকান্ত বাবা -মা’র একমাত্র ছেলে। অত্যন্ত অলস

নীল গোলাপী রেশমী ফিতায়গড়া সুন্দর রাখি,নানান রঙা পুঁতির বাহারমাঝে সোলার

ছুটে চলে রেলের গাড়ি কু ঝিকিঝিক সুরে,এঁকে বেঁকে বন পথে

বন্ধুত্ব বারটোলোমা প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপ অঞ্চল। সেখানে সিন-তাও-পিনা নামে এক

শ্রাবণী মেঘ লিখছে চিঠি আকাশ পাড়া হতে,কৃষ্ণ কালো মেঘের খামে

বসে বিজনে একেলা ঘরেউদাসী মন ভরে দুপুরেকাব্য প্রেমের আকাশ দেখিঢাকা

মেয়ে তুমি আগুন জ্বালাও,পুড়িয়ে ছাড়খার করো নৈরাজ্যতা।রণং দেহি মূর্তি ধরে

সুন্দরবনের জীবনযাত্রাহয় রূপকথার মত,সবাই জানে বাঘ কুমির সাথথাকা কঠিন কত।

হঠাৎ হাল্কা বাতাস সাথেমাঝ বিকালে বৃষ্টি,ঝাপসা হলো দিগ্বিদিককী অপরূপ সৃষ্টি।

নদীর স্রোতে পানসি নৌকাতীরের বেগে ধায়,ভাটিয়ালি গেয়ে মাঝিবৈঠা বেয়ে যায়।

রাখি বন্ধন পবিত্র উৎসবঝুলন পূর্ণিমা তিথি,ভাইবোনের প্রীতির বন্ধনপারস্পরিক সম্প্রীতি। রাখি

গ্ৰাম শহরের যত রাজপথ,চলেছে লক্ষ মহিলার রথ।বিচারের ধ্বনি আকাশে বাতাসে,গর্জন

স্বপ্নের ফেরীওয়ালা ছোটো বড় গল্প লুকানো শহর , ঝকঝকে রাস্তা,

স্বাধীনতা তুমি শহিদ বীরের রক্তস্নাত প্রাণ,ভারতবর্ষের বিপ্লবী সবের প্রাণের প্রতিদান।স্বাধীনতা

আজ পনেরো আগস্ট, ভারতের আটাত্তরতম স্বাধীনতা দিবসসমগ্ৰ ভারতবাসী খুশিতে আবেগ

এসে গেছে রাখী উৎসব খোকার চিন্তা তাই,পরবে রাখী ইচ্ছে যে

মানবিক মন নিউরোলজিস্ট পবিত্র সাহা বর্ধমান ম্যাডিকেল কলেজ থেকে পাশ

মৃত্যু রহস্য উদঘাটন পৃথ্বীশ মাহাতো সরল সাদাসিধে ছেলে। সদ্য মা

ব্যথা বেদনারা তোমার শরীর ঘিরেঅথচ কখনো দাওনি জানতে কাউকে,তোমার শরীর

মুকুটে শোভিত রাজন শির,সভা মাঝে বসে আছেন স্থির।সহাস্যেতে রাজা কথার

ছেঁড়া শার্টের আড়ালে থাকা গল্প কথা,কত দরিদ্রের কষ্ট শ্রমের নীরব