চৈত্র-রাতের আকাশে বাতাসে
দীর্ঘশ্বাস তার কেন ভেসে আসে?
সহসা দখিণা হাওয়া ডাক দিয়ে যায়,
বুকের গভীরে ঘুমন্ত অনুভূতিরা–
বারে বারে অকারণে লাট খায় ।
নির্মমতার জ্বলন্ত দাবানল ছড়িয়ে পড়ে
স্মৃতির ঝোঁপে ঝাড়ে,গাঢ় অন্ধকারে।
অনন্ত আকাশ কাঁদে , তবুও–
চৈত্রের দিবসে, রজনী তে
অশ্রু, বৃষ্টি হয়ে ঝরতে জানে না।
অবসন্ন মুহূর্তে আশ্চর্য ব্যথারা হারাতে চায়,
ক্লান্ত চরণ থেমে থেমে নিমেষে সশব্দে পালায়।
সেই কোনো অজানা অচেনা নিথর শবেরা
জীবন্ত হতে চায়,ব্যস্ততম সময় থমকে দাঁড়ায়—
নীলাকাশে তখনই হঠাৎ চৈত্রের ঝড় গর্জায়।।