তোমায় যারা ভুল চিনবে চিনুক না ,
রটনা রটিয়ে খুশি তো রটাক ক্ষতি কি তাতে!!
শুধরানোর দায় নেওয়া মানে কোথাও যেন বিচলিত হয়ে গুরুত্ব প্রদান,যা আখেরে
অন্তর থেকে দুর্বল করবে তোমায় ।
আমি জানি এ এক সত্যি অস্বস্তির,
যেটা তুমি নও,কেন বয়ে বেড়াবে সে তকমার দায়ভার!
তাও কিনা একদম কাছের মানুষের অস্বস্তিকর আচরণে?
মিথ্যা তো দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে,
প্রিয় থেকে প্রিয়তম মানুষের মগজে !
বিস্ফোরক বোঝাই ভাবনার বারুদে সলতে পাকানোর আগুন,উল্লশিত দাপাদাপি গতি পায়।
প্রকাশ্য দিবালোকে মুখ মিষ্টির আন্তরিকতায় ছয়লাফ ।
না এ আমার কোনো নিজস্ব কাহিনী নয় ,
এ যে স্রোতস্বিনী নদীর মতো বহমান জীবনদর্শন।
মানুষে মানুষে সুস্থ সম্পর্কের মাঝে আঁধার না ঘনাক, জ্বলে উঠুক প্রজ্বলিত দীপ শিখা।
দিশা পাক মানবতা,নমনীয়তা,বেঁচে থাক রুচিবোধ,পরস্পরকে সম্মান প্রদর্শনের ইচ্ছা।
ওই টুকু যদি না থাকে কিসের বড়াই,খবরদারি ভদ্রতার প্রলেপ মেখে এক ছাদের নিচে অবস্থান।
কি হবে সঞ্চিত ধনসম্পদ অহংবোধের পাহাড়ে চেপে পাশের মানুষটাকে যদি ঠিকভাবে চিনতে না পারা যায় ?
দম বন্ধ করা গুমোট পরিবেশে লাগুক তাজা বাতাসের স্পর্শ,
মাথা তুলে দাঁড়াক সম্পর্কের সবুজ দূর্বাঘাস।