তণ্বী তরবারির কোমল খাপই দেখেছো ,
কড়ির ওষ্ঠ চুম্বকে সুপ্ত আগ্নেয়গিরি আছে
সভ্যভাষী , ভেবেই দেখোনি ।
কি বিশাল বৃত্তে তোমার সংসপ্তক ভক্ত ভীড়
ঈশ্বরের ভিত্তি গড়েছে !
তবুও গোপন যযাতি শেকড়ে ঘেরা
অবিশ্বাস্য কুলাক কামনা ছোঁড়ো
তোমারই নামের নীলে আটকে যাওয়া
কমলিনী কবিতার গৃহস্থ শরীরে ।
আমাদেরই তিলে তিলে স্বপ্ন জমানো মূল্যে
শিল্প নির্বিশেষে হাউসফুল হয়েছো মহান ।
প্রচন্ড প্রতিভার পীঠের ফোঁকর গ’লে
চুম্বন শিকারী মন তবু চুঁয়ে চুঁয়ে পড়ে ।
কোনও অষ্টাঙ্গিক চিকিৎসক
এ অপ্রকাশ্য অসুখ সারাতে পারে না ।
কখনও সখনও কোনও ফোঁস করা কবিতার কবি
কিংবদন্তি খোলসের কিঞ্চিৎ কাছা খুলে দেন ।