জটিলেশ্বর আমি ভদ্রলোকের নাম দিয়েছি জটিলেশ্বর। অবশ্যই মনে মনে নিজের

ফুটবল ০১. ধাপে ধাপে ফুটবল পাঁচ নম্বর ফুটবল? সে আবার

স্বর্গের চাবি না, কিছুতেই পাওয়া গেল না। সমস্ত ঘর ওলোট-পালোট

একটি আদ্যোপান্ত দুর্ঘটনা এ বাসটায় খুব ভিড়। অবশ্য সব বাসেই

হাতে খড়ি পুরনো গড়িয়াহাট বাজারের ভিতরে যেখানে আলুর আড়ত ছিল

ভ্রমণকাহিনি নিতান্ত বুদ্ধিহীন কিংবা পাগল না হলে কি কেউ পুজোর

রেলবাজার স্টেশন ঘটনাটা ঘটেছিল মফসলের রেললাইনের একেবারে শেষ স্টেশনে। শেষ

নামাবলী প্রথমে নাম ছিল কালাচাঁদ হুই। সবাই কালাচাঁদ নামেই ডাকত।

সাক্ষাৎকার কোনও বৃদ্ধা বাঙালিনী যে এমন সাহেবি কায়দায় চোস্ত হতে

বইমেলায় পটলবাবু পাঠক-পাঠিকাদের মধ্যে এমন কেউ কি এখনও আছেন, যাঁর

বেঁচে আছি আজ কিছুদিন হল যাকে বলে শরীরটা ঠিক ভাল

অবসরের দিনলিপি ভালই আছি। ভেবেছিলাম খুব ছাড়া ছাড়া, নিঃসঙ্গ হয়ে

গয়া-গঙ্গা ভ্যারাইটি বন্ধুতে বন্ধুতে, আত্মীয়স্বজনের মধ্যে নানা রকমের যৌথ কারবার

কাণ্ড-কারখানা ০১. বর্তমান এখন যাঁরা বর্তমানে আছেন মর্ত্যলোকে– রবীন্দ্রনাথ পার্ক

সুধানাথবাবু মন্ত্রী হলেন সুধানাথবাবু কখনও আশা করেননি যে তিনি মন্ত্রী

বিবাহঘটিত প্রথম তরঙ্গ: পঙ্কজবাবুর বিপদ কোট-প্যান্ট পরে অফিসে বেরোচ্ছিলেন পঙ্কজবাবু।

ভজহরি চাকলাদার কী করিয়া কী হইল এখন গুছাইয়া লেখা সম্ভব

আবহাওয়া শ্রীযুক্ত নিত্যানন্দ পাটনায়েক কটক বেতার কেন্দ্রের একজন সামান্য ঘোষক।

মূল কাহিনি আপাতত যথেষ্ট হয়েছে। পাঠক-পাঠিকাদের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র এক গল্পের সুযোগে

পটললাল, চলচ্চিত্র ও লেখক ০১. প্রস্তাবনা বৎসরান্তে লেখক অন্তত একবার

সঞ্চয়িতা জয়গোপালের সঙ্গে আমার পরিচয় সে প্রায় বছর পাঁচেক হয়ে

আধকপালে সকলেই কেমন ভাল ভাল গল্প লেখে। প্রেমের, ভালবাসার, বিরহ-বিচ্ছেদের

চলন্তিকা অকৃতজ্ঞ এবং কৃতঘ্ন শব্দ দুটির অর্থ একই কিনা, সে

ভাল-খারাপ হিব্রু ভাষায় একটা প্রবাদ আছে, হঠাৎ প্রভাকরবাবু বললেন। নানা

এন-আর-আই ডক্টর উমাকুমার চক্রবর্তী একজন এন-আর-আই, অর্থাৎ নন রেসিডেন্ট ইন্ডিয়ান,

নিরুদ্দেশ জানলা নটবর মামা একদিন এসে বললেন, কুকুর পুষেছিস কখনও?

কে মারা যাচ্ছে? আজ চব্বিশ এপ্রিল। আর হাতে তিন দিন

চশমা এ কাহিনি জয়দেব ও মহিমাময়ের অল্প বয়েসের। তখনও তারা

বিমান কাহিনি সার্থকনামা মানুষ বিমানচন্দ্র। তাঁর পদবি এই ক্ষুদ্র কাহিনিতে

ব্লটিং পেপার এই গরমে কেউ কাশী যায়? যায়। অবশ্যই যায়।

কণ্টকাকীর্ণ যথা সময়েই পৌঁছানো গেল। আমার বন্ধু সমীরের কাকার শ্রাদ্ধবাসর।

একদা প্রভাতকালে ০১. শীতের হালকা আমেজ। বাতাসে একটু শিরশিরানি। পৌষ

ঘুঘু কাহিনি হাঁটতে হাঁটতে বড় রাস্তার মোড়ে চলে এলেন সদাব্রতবাবু।

খদ্দের ওই বসে রয়েছে রমেশ। একটা ভাঙা সুটকেস, সেটা নারকেলের

চর্মন্তুদ অথবা জুতো ও পটললাল ০১. গল্পটায় সবে হাত দিয়েছি।

একটি অখাদ্য গল্প আমার এ পথে হাঁটা আবার বন্ধ করতে

এখনই সংবাদসমীক্ষা অধ্যাপক সুদর্শন সেন বাইরের ঘরে বসে চা খেতে

চিকিৎসা একটা দশহাজারি বড় গল্পের বায়না পেয়েছিলাম। চমৎকার প্লট ফেঁদে

জয়াবতী ও জয়গোপালের কাহিনি ০১. এই সামান্য কাহিনির নায়ক-নায়িকা শ্রীযুক্ত

স্বর্গের গল্প যাঁরা ভাবেন স্বর্গে শুধু পুণ্যবানেরা প্রবেশাধিকার পান, পাপীদের

রেটটা একটু কমান শ্ৰীযুক্ত হরিমোহন চক্রবর্তী একজন ছাপোষা মানুষ। কলকাতায়

বাঁচার মতো বাঁচা বড় বড় লেখকেরা বাঁচা মরার গল্প লিখে

লালমোহনের বিপদ লালমোহন পাল লালমোহনের কোনওদিন কিছু হবে, এমন কেউই

ভাগলপুরের পাঞ্জাবি রেলগাড়ির কামরার জানলা দিয়ে অনেক দামদর করে স্টেশনের

গেঞ্জি আমার ছেলে কিছুতেই বাঁচামাছ খেতে চায় না। যাঁরা খান,

খেজুরে গুড়ের সন্দেশ মহীতোষবাবুর বয়েস ষাটের খারাপ দিকে, এখনও সত্তরের

একশো টাকার ভাঙানি ভবানীপুরে তাঁর বাড়ির একতলার বাইরের ঘরে বসে

সর্বাঙ্গসুন্দরের কবিতা সর্বাঙ্গসুন্দর চৌধুরীর নাম কেউ শোনেনি। সর্বাঙ্গসুন্দরের কোনও কবিতাও

বাণেশ্বরের রোগমুক্তি বাণেশ্বর সরকার একসময়ে খুব সিগারেট খেতেন। প্রতিদিন প্রায়

টমাটো সস অনেকে হয়তো বিশ্বাস করবেন না, কিন্তু কথাটা রীতিমতো

অবিচ্ছিন্ন সেই কবেকার ডোডোতোতাই। তারা এখন আর সেই ছয়-সাত বছরে

হন্তদন্ত সমস্যার পর সমস্যা। অস্থির হয়ে পড়েছেন হরেন মিত্র। এতই

অদূরভাষ অনেকদিন পরে দুই বাল্যবন্ধুর দেখা। অনেকদিন মানে প্রায় চল্লিশ

নীল আলো নিলামে একটা রঙিন টিভি কিনেছিলেন প্রেমতোষ। নতুনের দামের

ধর্মাধর্ম স্থান : দিল্লি প্রেস ক্লাব। একতলায় বার তথা রেস্তরাঁ।

তরমুজের বীজ আজ কয়েকদিন হল খুব গরম পড়েছে। সেই সঙ্গে

বরাহমিহিরের উপাখ্যান ০১. বৃষ্টিটা থেমে গিয়েছিল। হঠাৎ আবার কেঁপে বৃষ্টি

জতুগৃহ ০১. অবতরণিকা নিবারণবাবু লোকটাকে প্রথম প্রথম আমি যতটা বোকা

বিষ বাংলা গল্পের ইংরিজিতে নাম দেওয়া মোটেই উচিত নয়। তাই

চেয়ার মন্ত্রিমহোদয়ের ফোনটা এল পাঁচটা পঁচিশে। নিয়মমতো অফিস ছুটি হতে