উপন্যাস
অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস
অনীশ দেবের উপন্যাস
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস
আশাপূর্ণা দেবীর উপন্যাস
তারাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস
বাণী বসুর উপন্যাস
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস
বুদ্ধদেব গুহর উপন্যাস
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস
শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের উপন্যাস
সত্যজিৎ রায়ের উপন্যাস
সমরেশ বসুর উপন্যাস
সমরেশ মজুমদারের উপন্যাস
সৈয়দ শামসুল হকের উপন্যাস
হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস
নারায়ণ সান্যালের উপন্যাস
মতি নন্দীর উপন্যাস
মলয় রায়চৌধুরীর উপন্যাস
সিদ্ধার্থ ঘোষের উপন্যাস
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস
সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের উপন্যাস
হেমেন্দ্রকুমার রায়ের উপন্যাস
নিমাই ভট্টাচার্যের উপন্যাস
কাজী নজরুল ইসলামের উপন্যাস

রাজদ্রোহী || Sharadindu Bandyopadhyay
কয়েকদিন পরের ঘটনা কয়েকদিন পরের ঘটনা। চিন্তার পরপে সূর্যাস্ত হইতে

মনচোরা || Sharadindu Bandyopadhyay
বেলা আন্দাজ সাড়ে চার বেলা আন্দাজ সাড়ে চার। লাইব্রেরি-ঘরে বসিয়া

বহু যুগের ওপার হতে || Sharadindu Bandyopadhyay
সেনজিতের শয়নকক্ষ সেনজিতের শয়নকক্ষ। রাজা পালঙ্কে শুইয়া ঘুমাইতেছেন। সহসা বাতায়নের

দাদার কীর্তি || Sharadindu Bandyopadhyay
একখানা বই মুখের সম্মুখে একখানা বই মুখের সম্মুখে ধরিয়া দাদা

ছায়াপথিক || Sharadindu Bandyopadhyay
হিরোইন সপ্তম পরিচ্ছেদ এক অনেকগুলি নবীনা অভিনেত্রী সোমনাথকে ঘিরিয়া ধরিয়াছিল।

অভিজাতক || Sharadindu Bandyopadhyay
কুসুম নিজের ঘরের বিছানায় কুসুম নিজের ঘরের বিছানায় বসে কাপড়ের

স্বীকারোক্তি || Samaresh Basu
ছুরিটা তেমনই লাগানোই ছিল ০৭. কী বললেন, ছুরিটা তেমনই লাগানোই

স্বর্ণচঞ্চু || Samaresh Basu
তুই তোকারি সম্পর্ক অশোক সুমিতাদের বাড়ি এল। সুমিতা অশোকেরই বয়সি,

শালঘেরির সীমানায় || Samaresh Basu
আকাশ পরিষ্কার কুসুমের মৃত্যুর দু দিন পরেই আকাশ পরিষ্কার হয়ে

বি.টি. রোডের ধারে || Samaresh Basu
আকাশে লেগেছে বৈশাখী রং আকাশে লেগেছে বৈশাখী রং, ঝলসানো তামাটে

বাঘিনী || Samaresh Basu
বাতাস নেই বাতাস নেই, শীতও নেই। ফাল্গুনের প্রারম্ভেই, আকাশটা এই

ত্রিধারা || Samaresh Basu
সুধাময়ী গলা তুলে ৩১. সুধাময়ী গলা তুলে বললেন রান্নাঘর থেকে,

তিন ভুবনের পারে || Samaresh Basu
মদ খেয়ে মধ্যরাত্রে কিন্তু সেই মদ খেয়েই মধ্যরাত্রে এসে সুবীর

তরাই || Samaresh Basu
মানিকচক থেকে ইংরেজবাজার মানিকচক থেকে ইংরেজবাজার পর্যন্ত ছেড়ে দিলেও, ইংরেজবাজার

চোখের বালি || Rabindranath Tagore
বিনোদিনীর মাতা হরিমতি মহেন্দ্রের মাতা রাজলক্ষ্মীর কাছে আসিয়া ধন্না দিয়া

বৃষ্টি ও মেঘমালা (২০০১) || Humayun Ahmed
শোবার ঘরের বারান্দায় শোবার ঘরের বারান্দায় ইয়াকুব সাহেব বসে আছেন।

বৃষ্টি বিলাস (২০০০) || Humayun Ahmed
মুত্তালিব সাহেব মুত্তালিব সাহেবের কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম। হাঁটতে তাঁর

বোতল ভূত || Humayun Ahmed
অরু আপা অরু আপা বলেছিল–আমাদের রয়েল বেঙ্গল ফুটবল টিম চ্যাম্পিয়ন

ভয়ংকর ভুতুড়ে || Humayun Ahmed
সাইকিয়াট্রিস্টের নাম জয়েনউদ্দিন সাইকিয়াট্রিস্টের নাম জয়েনউদ্দিন। আখলাক সাহেব এত বেঁটে

মন্দ্রসপ্তক (১৯৯৩) || Humayun Ahmed
এক তোড়া গোলাপ আজ জাজ সাহেব দুটো গোলাপের জায়গায় এক

মীরার গ্রামের বাড়ি (১৯৯৮) || Humayun Ahmed
সন্ধ্যা হয়ে এসেছে সন্ধ্যা হয়ে এসেছে। শেফা একা একা পুকুরপাড়ে

মৃণ্ময়ীর মন ভালো নেই (২০০৬) || Humayun Ahmed
মীনা বলল, ভাইয়া তুমি কি দুপুরে খাবে মীনা বলল, ভাইয়া

মৃন্ময়ী (২০০১) || Humayun Ahmed
আকাশে মেঘ করেছে আকাশে মেঘ করেছে। শহরের মানুষ চারদিকে তাকায়,

মেঘের ওপর বাড়ি || Humayun Ahmed
মাইক্রোবাসে করে আমার ডেডবডি সন্ধ্যা ছয়টা। মাইক্রোবাসে করে আমার ডেডবডি

মেঘের ছায়া (১৯৯৩) || Humayun Ahmed
মিজান সাহেব বেশ স্বাভাবিক আছেন মিজান সাহেব বেশ স্বাভাবিক আছেন।

ম্যাজিক মুনশি (২০১০) || Humayun Ahmed
এশার নামাজ শেষ করে মুনশি এসেছেন এশার নামাজ শেষ করে

যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ (১৯৯৪) || Humayun Ahmed
চুক চুক শব্দ হচ্ছে চুক চুক শব্দ হচ্ছে। তাকিয়ে দেখি,

যদিও সন্ধ্যা (২০০০) || Humayun Ahmed
ইমন তার বাবাকে বই পড়ে শোনাচ্ছে ইমন তার বাবাকে বই

রজনী (২০০৩) || Humayun Ahmed
মাসুমের খোঁজে মাসুমের খোঁজে গেলে কেমন হয়? ব্যাটা থাকে সব

রূপার পালঙ্ক (১৯৯৯) || Humayun Ahmed
রাত এমন কিছু না রাত এমন কিছু না। এগারোটাও বাজে

সানাউল্লাহর মহাবিপদ (২০০৯) || Humayun Ahmed
ভূত বিশেষজ্ঞ বিখ্যাত থিয়সফিস্ট ভূত বিশেষজ্ঞ বিখ্যাত থিয়সফিস্ট এবং মিডিয়ামের

সুখ দুঃখ || Shirshendu Mukhopadhyay
সে ভালবাসে গাছগুলিকে লোকটা সারাদিন তার ক্ষেতে কাজ করে। একা

সাঁতারু ও জলকন্যা || Shirshendu Mukhopadhyay
একজোড়া বিষাক্ত সামুদ্রিক সাপ পক প্রণালীতে একবার একজোড়া বিষাক্ত সামুদ্রিক

শূন্যের উদ্যান || Shirshendu Mukhopadhyay
নাইট শো ০৫. অনেক রাতে নাইট শো ভাঙার একটু আগে

শিউলির গন্ধ || Shirshendu Mukhopadhyay
পারিজাত সংকীর্ণ পার্বত্যপথে দুদিক থেকে দুজন সশস্ত্র অশ্বারোহী ছুটে আসছে।

লাল নীল মানুষ || Shirshendu Mukhopadhyay
মাথাটা পাক মারল ০৯. উঠতে গিয়ে মাথাটা পাক মারল একটা।

রক্তের বিষ || Shirshendu Mukhopadhyay
নানক চৌধুরী নানক চৌধুরীর পড়ার ঘরের জানালা দিয়ে তাকালে পাড়ার

ভুল সত্য || Shirshendu Mukhopadhyay
লোকটা ধরা পড়ল লোকটা এক মাস পরে ধরা পড়ল মাদারিহাটে।

বেশি দূরে নয় || Shirshendu Mukhopadhyay
বেশি দূরে নয় – ০৭ বুক চিতিয়ে সপাটে খানিক হাঁটার

বাসস্টপে কেউ নেই || Shirshendu Mukhopadhyay
পৌনে সাতটা বাজেনি এখনও পৌনে সাতটা বাজেনি এখনও। বাজছে প্রায়।

ফেরিঘাট || Shirshendu Mukhopadhyay
স্বামীর দোকানের দিকে স্বামীর দোকানের দিকে হাঁটতে থাকে নীপা। কলকাতা

ফুল চোর || Shirshendu Mukhopadhyay
পাগলা দাশু আমি একটা পাথরের চাতালে বসে আছি। বহু নীচে

ফজল আলী আসছে || Shirshendu Mukhopadhyay
মালিকের মেয়ে ১১. মালিকের মেয়ে একবার তার হাত ছুঁয়েছিল, সেই

পিপুল || Shirshendu Mukhopadhyay
পিপুল লজ্জার মরে গেল রণেশের সঙ্গে তার বউয়ের সম্পর্ক ভালো

নীলু হাজরার হত্যা রহস্য || Shirshendu Mukhopadhyay
অনেক দুঃখের কথা ১৬. অনেক দুঃখের কথা বলে কণা বিদায়

ধূসর সময় || Shirshendu Mukhopadhyay
ভিজিটিং আওয়ার্স ভিজিটিং আওয়ার্স কেটে গেছে। রিসেপশনের বেশির ভাগ আলোই

দিন যায় || Shirshendu Mukhopadhyay
আর্ত চিৎকার ০৭. আজকাল ঘুমের মধ্যেও মনোরম একটা আর্ত চিৎকার

তিথি || Shirshendu Mukhopadhyay
রাতে খাওয়ার টেবিলে রাতে খাওয়ার টেবিলে বুক্কা বলল, তিথি একটা

জীবন পাত্র || Shirshendu Mukhopadhyay
প্রভাসরঞ্জন সকাল থেকেই আজ মেজাজে আছি। কোনও খুশখবর নেই, মন

ছায়াময়ী || Shirshendu Mukhopadhyay
চা-চক্রের রিপোর্টিং ০৭. ধৃতি অফিসে এসেই শুনল, ইন্দিরা গাঁধীর সঙ্গে

ঘুণপোকা || Shirshendu Mukhopadhyay
ঠিক দুপুরবেলা গড়িয়াহাটার মোড় ঠিক দুপুরবেলা গড়িয়াহাটার মোড় থেকে একটা

ক্ষয় || Shirshendu Mukhopadhyay
মলয় যেখানেই কিস্তৃত মোটর-সাইকেলটা দাঁড় করায় মলয় সেইখানেই লোকের ভিড়

কাগজের বউ || Shirshendu Mukhopadhyay
টাকার ব্যাপারে ১১. টাকার ব্যাপারে আমার কাউকে তেমন বিশ্বাস হয়