কূর্ম পুরাণ ১-৪৫ বিষ্ণুকে নমস্কার করে ব্রহ্মার দ্বারা কথিত পুরাণের

রাজা দুর্জয় ও মুনি সৌরমুখ ব্রহ্মা যখন কল্পের অবসানে সৃষ্টিকার্য

বামন পুরাণ ০১-১০ আমরা উচ্চারণ করি ‘নারায়ণ নরোত্তম নর দেবী

ব্ৰহ্মপুরাণের সৃষ্টির কথা রাজসিক মহাপুরাণের মধ্যে ব্রহ্মপুরাণ একটি। পুরাকালে এক

ব্রহ্ম খণ্ড ব্রহ্ম খণ্ড হে মুগ্ধগণ! পুরাণ প্রভৃতি স্তুতিশাস্ত্র পাঠ

০১-১০ অধ্যায় প্রণাম করা উচিত নারায়ণ, নরোত্তম নর এবং দেবী

ভবিষ্য পুরাণের সৃষ্টির কথা চতুর্দশ ভুবনের কথা জানা যায় ইতিহাস,

১ম স্কন্ধ প্রথম অধ্যায় মহামুনি বেদব্যাস বিভিন্ন পুরাণ শাস্ত্র রচনা

কচের সঞ্জীবনী বিদ্যালাভ যখন প্রলয়কাল আসন্ন হল তখন ভগবান শ্রীহরি

শিবভক্ত দধীচি মুনির প্রতাপ ব্রহ্মা মহাদেবের প্রাধান্য প্রমাণের জন্য লিঙ্গ

শিব কর্তৃক মদন ভস্ম দেবর্ষি নারদ ঢেঁকিতে চড়েন। ঢেঁকিতে চেপে

বিশ্বাসঘাতকতার ফল অষ্টাদশ মহাপুরাণের মধ্যে স্কন্দ পুরাণ সুবৃহৎ। সাতটি খণ্ডে।

ঋভু ও নিদাঘের কাহিনি মহর্ষি বশিষ্ঠের পুত্র শক্তি। শক্তির পুত্র

বায়ু পুরাণ ০১-১০ প্রথম অধ্যায় নারায়ণকে নমস্কারের পরে গুণী মানুষকে

নর্মদা বা রেবা-মাহাত্ম্য সাত্ত্বিক পুরাণগুলির মধ্যে শ্রীমদ্ভাগবতের পরেই শ্রেষ্ঠত্বের দাবী

মহামুনি মৃকুণ্ডের তপস্যা অষ্টাদশ পুরাণের দুটি সাত্ত্বিক পুরাণ এর মধ্যে

সুতপুত্ৰ উগ্রশ্রবা কর্তৃক গরুড় পুরাণের মাহাত্ম্য বর্ণনা সুতমুনি উগ্রশ্রবা নৈমিষারণ্যে

মৎস্য অবতারের কাহিনী অতীত কল্পের অবসান প্রায় আসন্ন। পদ্মযোনি তন্দ্রাচ্ছন্ন

মা সরস্বতীর অষ্টোত্তর শতনাম নমঃ জয় জয় দেবী চরাচর সারেকুচযুগশোভিত

মা লক্ষ্মীর পাঁচালী শ্রী শ্রী মা লক্ষ্মীর পাঁচালী…………… …………… ……

শিবের (মহাদেবের) অষ্টোত্তর শতনাম কর্পূরগৌরং করুণাবতারং সংসারসারং ভুজগেন্দ্রহারম্ ।সদা বসন্তং

প্রণাম মন্ত্র “তপ্তকাঞ্চন গৌরাঙ্গী রাধে বৃন্দাবনেশ্বরী।বৃষভানুসুতে দেবী প্রণমামি হরিপ্রিয়ে।।” রাধারানীর

শতনাম স্ত্রোস্ত্র “ওঁ বিশ্বরূপস্য ভার্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে।সর্বতঃ পাহি মাং

শ্রীকৃষ্ণের অষ্টোত্তর শতনাম নারায়ণের প্রণামওঁ নমো ব্রহ্মণ্যদেবায় গো-ব্রাহ্মণহিতায় চ।জগদ্ধিতায় কৃষ্ণায়