ছায়া সুনিবিড় প্রাকৃতিক শোভায় নামছে স্কুল মাঠে
সুর্যের ধুলায়া হেঁটে যায় অন্ধকার বীজ
বিষাদের সুর আর ধান জমি
গোপন বন অরণ্য
অহংকার লির্জনতা
দুঃখের অলংকরণ
মন কে অঙ্ক কষে ছাপতে হয়
রঙ দিতে হয় কানভাসে
আঁকাতে হয় আকাশ বাতাস
তৃষ্ণা নদীগুলি
পিপাসার কুমারিত্ব হারিয়ে ফেলে
জলের ছালাত ছালাত আঁচলে
এখন আমার ভোর
আকাশে রোদ্দে র বাদ্য যন্ত্র
নদীর পায়ে পায়ে কাশের আলতা পরা পা
মেঘলা কাপড় পড়া গ্রাম
কোকিলের গলায় অনুরাগের ছোঁয়া সকাল
চাঁদের আলো বিহাগের বাতাস
আমি সুখের জন্য ভাঙছি ছায়া
আলোর জন্য আয়নার পারাদে লকিয়ে রাখছি ধূ ধূ মারুপথ
দৃষ্টির কাজল
ভালোবাসার নীল নীল মেঘ
বকদের ডানায় রংধনুর রঙে রাঙিয়ে তু লি শূন্য তা
রামধনু ঠোঁট
কানুনে পুঁতেছি বেদনার বোধিবৃক্ষ আলোর গীতগোবিন্দ চন্ডীদাসের লিখনী ফিরতে চাই
কয়েকটি মৃত্যুর পর
জন্মের শেষে
মাথাহীন পৃথিবীর স্কুলে
ঘরে রেখে যাই
ধান-চালের আগুন
খিদের পিরতলা
হারানোর সমুদ্র উত্তাল
টিভির সমস্ত কঙ্কাল সরিয়ে
একটিবার হতে চাই মেঘা সেন
একটি মেয়ে
এবং তোমাদের প্রীতিলতা