” ঘরের কাছেই আরশিনগর ” তবু খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত,
গোলকধাঁধায় পথ হারাবো কেউ কি আগে জানতো?
খুঁছতেছিলাম মোহন বাঁশির ঢেউ জাগানিয়া সুর,
মনে হচ্ছে এইতো কাছেই কাছে গেলেই অনেক দূর।
আরশিনগর খুব দূরে নয় হাত বাড়ালেই যায় ধরা,
মহাজনের স্নেহের স্পর্শে ভালোবাসায় সব মোড়া!
কিন্তু সেথায় যাওয়া কঠিন পূর্বজনের চাই ছোঁয়া,
পথে নেমেও পাইনি ছুঁতে এক পলকেই যায় খোয়া।
বলছে সবাই পাগল যারা তারাই নাকি পথ চেনে,
ওরাই নাকি মূল আবাসিক নগরপ্রমুখ নেয় মেনে!
তাইতো ভাবছি পাগল হব ওৎ পাতবো ছয় মাথায়,
দেখবো তারা কেমন করে আমায় ফেলে যায় হোথায়?
সেথায় নাকি প্রেমের আকাশ দীঘির জলে প্রেমের ঢেউ,
প্রেমের বাতাস খুব ধীরে বয়,
প্রেম বিনে রয় না কেউ
আরশিনগর স্বপ্ন আমার হোথা মানবজমিন চাষ করে,
ফললে ফসল নিজের জন্য এক আঁজলা নেব ভরে।