তোর উঠি উঠি পাপড়ি -প্রেম
যতই অসূর্যম্পশ্যা হবার দোলাচল দায়িত্বে
গুটিসুটি কুঁকড়ে থাক না কেন ,
আমি রিনিরিনি রোদরঙে শেকড়ের ইচ্ছে ফোটাবো ।
তোর পিচ্ছিল প্রতিটি সংকেত লিপি
আমি পর্যটকী মুখস্থ করেছি ।
তোর না- বলা বর্ণমালা স্বয়ম্ভর শব্দভ্রুণ হয়ে
নিরন্তর জন্ম নেয় আমার শরীরে ।
সম্মতি অসম্মতির নৃতত্ত্ব- চারা নড়াচড়া করে’ করে’
আমাকে উসখুস অসুখী রাখে আজন্মকাল ।
তবুও আমি তোর পর্দা পাপড়ি প্রেমে
বারবার স্বাধীন শেকড়ের ইচ্ছেফুল হবো ।