আমার এই ভালো না থাকার পেছনে কাউকে দোষারোপ করার প্রশ্নই ওঠে না;
কোন কোন ভাষার পরিব্যাপ্তি আমায় ইতিহাসের মরীচিকা বানাবে,
আমাকে চেনা যাবেনা কোনকালে এই যুগ তরণীর অহর্নিশ ভাষার মাঝে।
তুমিহীন জীবনের একা গুলোই এই একাকীত্ব মোছাবে একদিন
সামাল দিয়েছি লোভের গতিকে ——— ———
কিছু মুরুব্বি বয়স্ক বিদ্বান। ——– ——– ——–
মাঝে মাঝে দিয়ে যায় জ্ঞান; অগোচরে করে অপমান।
আমি চারিদিকে ঘুরি ফিরি; যা দেখি তাই-ই লিখি
ভালোবেসে লোকে মোরে বলে কবি,
তবুও অবাক করে মোরে এই পৃথিবী।
এখানে যারা সেকালের বিদ্বান
ওরা মানতে চায়না আমায় কবি,তারা করে অপমান।
ভাষা দিয়ে ভালোবাসা; ভাষা দিয়ে কাছে টানা; ভাষার মায়া নিয়ে কাছে আসা; কত যে কঠিন–
একজন কবি কারণের কারণে হয়ে ওঠে সঙ্গিন।
অবাক হইনা তবু কোন রাজ তামাশার কাছে,
বিচলিত হই না কভু কোন প্রাপ্তির প্রত্যাশা মেখে,
প্রত্যাশারা স্বার্থের ঘানি টানে ক্রমশ
ক্রমশ বিলীন হয় মায়া আর স্বার্থ
ত্যাগের মত মহিমার প্রতিচ্ছায়া তলানীতে তলায়
বিদ্বানের দল হেঁটে চলুক কোন স্বর্গ রথের দিশায়।
তুমি গতির কক্ষপথের অক্ষরেখায় বেগতির গতি লেখ
মনে পড়ে যাবে সব স্মৃতির প্রতীক্ষা —– —— —–
আমার অ-মহিমাময় আচরণ করুক বিচরণ মুক্তির বাসনায়,
গড়ে উঠুক এক প্রহরের দীর্ঘকালীন আশ্রয়।