আলোকিত শিখা দীপ ফটোগ্রাফি ব্যবসায় মন দেয়।যেটা সম্পূর্ণ তার নিজের।

যন্ত্রণাকে করেছিল একটি বছর আলিঙ্গনহাসিখুশি মুখেই শুয়ে বসে শয্যা যাপনবিষ

দুধ ঢেলে শিবলিঙ্গের মাথায়ধূপের বাসে ভরেছে দেবালয়উপবাসী থাকে মঙ্গল সাধনায়মানুষেরা

দুঃখ সুখের চাকায় ঘুরেনিজেকে নিঙরে সংসারেসন্তানের কাছে সমুখ আয়নাদেয় মা

আট-ই মার্চ করে যে স্মরণবিশ্ব নারী দিবস কর পালন!অনেকে করে

এসেছে দ্বারে রাঙিয়ে ফাগুনউতলা হলো যে প্রকৃতির মনলাল পলাশ আর

নীল নীল আকাশেসাদা সাদা মেঘেরালাল লাল পলাশেগুন গুন ভ্রমরা। বনে

পরিচর্যার পরিণাম ভাগ্যের এমনই পরিহাস সাত দিনের মাথায় মালতি বিধবা।তার

ঠাম্মার গোপাল ঠাকুমা ফুল বেলপাতা নিয়ে ঠাকুরঘরে যাচ্ছিলেন।আজ গোপালের ইস্কুল

স্বপনের মায়া আর পাঁচটা বাচ্চার মতই বেড়ে উঠছিলেন স্বপ্না। স্কুলে

ভীড় ঠেলে হবে কিছু পথ চলাচলো যাই ঘুরে আসি বইমেলা,পুরনো

তুমি তো তোমার গন্ধে বর্ণে অপরূপাপেয়েছ তুমি ভগবানের অশেষ কৃপাতোমার

স্রোতের টানে আপন মনেযাচ্ছি ভেসে কোনখানে?কেউ কি জানে যাওয়ার মানেবলতে

বাসর রাত ডিউটি সেরে সবে মাত্র বিশ্রাম নেয়ার জন্য ঘুম

কেউবা ম্লান ছলোছলোকেউবা খানিক দহন করেকেউবা স্নিগ্ধ আলোকেউবা বোঝে অবুঝ

সেদিন ভরা সাঁঝে “মনে কি দ্বিধা রেখে গেলে চলে সে

বিষন্ন কৃষ্ণচূড়া শহরের মাঝেই ছোট পার্ক। পার্কের দুধারে চওড়া রাস্তা।

মনের জলছবি চোখের রেটিনায় ধরা পড়া মনের জলেছবি ক্যামেরা-বন্দী করতে

প্রতি হিংসার আগুন [দিনসাতেক পরে প্রদীপবাবু দেখলেন বাড়ির সামনে তার

খোঁজ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়েই বি এস এফ জওয়ানদের চোখে ধুলো

অনেক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম টেবিলের সামনেব্যাংক একাউন্টেট ছিলেন তার আসনেমনোযোগ দিয়ে

আ মরি বাংলা ভাষা বাংলা ভাষা আন্দোলনকে স্মরণ করে একুশে

আজ একুশে ফেব্রুয়ারিবলছি কেন বাংলার সাথে এখনও রয়েছে আড়িতাই দেখি

ভাঙন ঝগড়াঝাঁটি ছাড়া দাম্পত্য যেন সোনার পাথরবাটি। ছোট-বড় নানা বিষয়ে

প্রচ্ছন্ন প্রেম রওশনের সাথে সোহেলের আলাপ হয়েছিল কলেজে।সোহেল চাকরি পায়

সেই ১৪ ফেব্রুয়ারী এসেছে ফিরেনিহত সৈনিক প্রাণ পুলওয়ামা ঘিরেআছে মনে

বাজের বজ্জাতি গত সোমবার ঝড় বৃষ্টির সঙ্গে ঘন ঘন বাজ

প্রিকসিয়াস পিউবার্টি জীবনে মানুষকে নানারকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়। অনেকেই

চৌদ্দ-ই ফেব্রুয়ারী এসেছে ফিরেনিহত সৈনিক প্রাণ পুলওয়ামা ঘিরেবসিয়ে তাদের পিঠে

পথে পথে মেয়েটা ঘোরেপ্রায়ই দেখি তাকে বাজারেথাকে উপোস জ্বরের ঘোরেজড়িয়ে

হাল ছাড়া যাবে না এক রজকের বুড়ো গাধাটা অগভীর কুয়ায়

তোমার ভালোবাসার চাদর জড়িয়ে।সারাটা পথ চলব রেখে হাতে হাত… চিরকাল

স্বামী না আসামি পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর দারিদ্র্যের কারণে

সর্বনাশা লিঙ্ক আমি দুদিন আগে ব্যাঙ্কের সাথে আধারলিঙ্ক করেছিলাম।বিকেলে মোবাইলে

সকালের রোদ মেখে খুশি মনে বাপের বাড়ি হাওড়া থেকে তিথি

গোলাপ দিবস যত পাকামিসহ্য হয় না এই ন্যাকামিশিথিল হলে পিড়িতির

গোলাপ দিবস যত পাকামিসহ্য হয় না এই ন্যাকামিশিথিল হলে পিড়িতির

খামের ভিতর টাকা আছে দেখে নিয়োমনের ভিতর ফাঁকা আছে ফুল

সুনীল আকাশ জ্যোৎস্না মেখেছেনক্ষত্ররাজি আনন্দে মেতেছেভ্রমর জ্যোৎস্না রাতে হেসেছেগোলাপ খুশির

মমির শেষ ইচ্ছা বেঁচে উঠল তিন হাজার বছরের পুরনো মমি,