শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের গল্পসমূহ

ডুবুরি || Shirshendu Mukhopadhyay
ডুবুরি (Duburi) আঁচিয়ে এসে ঘরে ঢুকতেই থমকে গেল টুনু। বাঁশের

দুর্ঘটনা || Shirshendu Mukhopadhyay
দুর্ঘটনা (Durghatana) ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে অংশু যখন নানা ব্যথা-বেদনা সত্ত্বেও

হাওয়া বদলের চিঠি || Shirshendu Mukhopadhyay
হাওয়া বদলের চিঠি বুধুয়াকে তোমার মনে আছে কিনা জানি না।

জমা খরচ || Shirshendu Mukhopadhyay
জমা খরচ (Joma Khoroch) কী বুঝছ মুখুজ্জে? চল্লিশ পেরিয়ে জীবনের

খেলা || Shirshendu Mukhopadhyay
খেলা (Khela) খুব ভোরে ইনডোর সুইমিং পুলের ধারে তিনি এসে

বনমালীর বিষয় || Shirshendu Mukhopadhyay
বনমালীর বিষয় এইখানে বনমালী বাগান করেছে। বাগানের মাঝখানটিতে তার লাল

সাধুর ঘর || Shirshendu Mukhopadhyay
সাধুর ঘর (Sadhur Ghor) পাকুড় গাছের তলায় সাধুর ঘরে কে

আমার মেয়ের পুতুল || Shirshendu Mukhopadhyay
আমার মেয়ের পুতুল (Amar Meyer Putul) গাড়িটা থেমে আসছে। আমরা

ওষুধ || Shirshendu Mukhopadhyay
ওষুধ (Osudh) উকিলবাবু এখনও আসেননি। মক্কেলরা বসে-বসে মশা মারছে। দুর্গাপদ

আমাকে দেখুন || Shirshendu Mukhopadhyay
আমাকে দেখুন (Amake Dekhun) দয়া করে আমাকে একবার দেখুন। এই

সূত্রসন্ধান || Shirshendu Mukhopadhyay
সূত্রসন্ধান (Sutrasandhan) ছেলেবেলা থেকেই–অর্থাৎ যখন আমার বয়স ছয় কি সাত-তখন

চারুলালের আত্মহত্যা || Shirshendu Mukhopadhyay
চারুলালের আত্মহত্যা (Charulatar Atmahatya) ট্রাম থেকে হিরণ দেখল প্রেসিডেন্সি কলেজের

প্রিয় মধুবন || Shirshendu Mukhopadhyay
প্রিয় মধুবন (Priyo Madhubon) মাথা অনেক শূন্য লাগছে আজকাল। অনেক

ছেলেটা কাঁদছে || Shirshendu Mukhopadhyay
ছেলেটা কাঁদছে (Cheleta Kandche) গজপতি হাট বসিয়েছে তেজোময়ীর জমিতে। গেল

রাজার গল্প || Shirshendu Mukhopadhyay
রাজার গল্প চৈত্র সংক্রান্তির দিন রাজা তাঁর মুকুট এবং সিংহাসন

একটা দুটো বেড়াল || Shirshendu Mukhopadhyay
একটা দুটো বেড়াল (Ekta Duto Beral) চুষিদের বাড়িতে কোনও বেড়াল

পটুয়া নিবারণ || Shirshendu Mukhopadhyay
পটুয়া নিবারণ (Potua Nibaran) আমাদের নিবারণ কর্মকার ছিলেন আঁকিয়ে মানুষ।

প্রতীক্ষার ঘর || Shirshendu Mukhopadhyay
প্রতীক্ষার ঘর (Pratikshar Ghor) টিকটিকিরা জল খায় না। বলে নতুন

অনুভব || Shirshendu Mukhopadhyay
অনুভব (Anubhab) সামনের বারান্দায় বসে খবরের কাগজ পড়তে পড়তেই হৃদয়ের

চিড়িয়াখানা || Shirshendu Mukhopadhyay
চিড়িয়াখানা (Chidiyakhana) –ইঃ বাবা রে। এই শালো মানুষ খায়। গেঁয়ো

সাঁঝের বেলা || Shirshendu Mukhopadhyay
সাঁঝের বেলা শুষনি শাক তুলতে গিয়ে খেতে সাপ দেখেছিল মেজো

সোনার ঘোড়া || Shirshendu Mukhopadhyay
সোনার ঘোড়া (Sonar Ghora) তিনটে খরগোশ তুরতুর করে মাটি ভাঙে

ছবি || Shirshendu Mukhopadhyay
ছবি (Chobi) পলাশের ঘরে দুটো বড় জানলা, পুবের জানলা দিয়ে

বন্দুকবাজ || Shirshendu Mukhopadhyay
বন্দুকবাজ (Bandukbaj) পল্টনের একটাই গুণ ছিল। সে খুব ভালো বন্দুকবাজ।

পরপুরুষ || Shirshendu Mukhopadhyay
পরপুরুষ (Parpurush) করালী গরু খুঁজতে বেরিয়েছিল। আর তারক বেরিয়েছিল বউ

ঘণ্টাধ্বনি || Shirshendu Mukhopadhyay
ঘণ্টাধ্বনি (Ghontadhwani) সাঁঝবেলাতে গোয়ালঘরে ধুনো দিতে গিয়ে কালিদাসী শুনতে পেল,

দোলা || Shirshendu Mukhopadhyay
দোলা (Dola) গাড়ি বদল করতে হয় মধুডিহি জংশনে। আর যে–গাড়ি

আমি সুমন || Shirshendu Mukhopadhyay
আমি সুমন (Ami Suman) আমি জানি ভিনি আমাকে ভালোবাসে। ভালোবাসে

মশা, ভূত ও সুরবালা || Shirshendu Mukhopadhyay
মশা, ভূত ও সুরবালা আমার বাথরুমে একটি লোনলি মশা আছে।

পুনশ্চ || Shirshendu Mukhopadhyay
পুনশ্চ (Punascha) বিজু বলল—আমি যাচ্ছি না। সুচেতা বিজুর থুতনিতে আঙুল

সুখদুঃখ || Shirshendu Mukhopadhyay
সুখদুঃখ (Sukhdukhha) লোকটা সারা দিন তার খেতে কাজ করে। একা-একা

বৃষ্টিতে নিশিকান্ত || Shirshendu Mukhopadhyay
বৃষ্টিতে নিশিকান্ত কেচ্ছাকেলেঙ্কারির মতো বৃষ্টি হচ্ছে কদিন। জলের ফোঁটা লক্ষ

মৃণালকান্তির আত্মচরিত || Shirshendu Mukhopadhyay
মৃণালকান্তির আত্মচরিত ভূমিকা মৃণালকান্তি আমাকে অনেক গলিখুঁজি, চোরাপথ, ভাঁটিখানা, বেশ্যাদের

অবেলায় || Shirshendu Mukhopadhyay
অবেলায় (Abelai) ব্রতীন খুব ভোরবেলায় আমি ঘুম থেকে উঠেছিলাম। ঘুম

কার্যকারণ || Shirshendu Mukhopadhyay
কার্যকারণ (Karjakaron) রাত দুটোয় জানলার কাছে দাঁড়িয়ে আমি সিগারেট জ্বাললুম।

সুখের দিন || Shirshendu Mukhopadhyay
সুখের দিন (Sukher Din) মহারাজ, আমাদের সেইসব সুখের দিন কোথায়

সংবাদ : ১৯৭৬ || Shirshendu Mukhopadhyay
সংবাদ : ১৯৭৬ বিশ্ব সেবার কুলু মানালিতে বেড়াচ্ছে যাচ্ছে। দুর্গাপুরে

খানাতল্লাশ || Shirshendu Mukhopadhyay
খানাতল্লাশ (Khanatallash) আসুন ইনস্পেকটর, আসুন! বলতে কী, একটা জীবন আমি

জ্যোৎস্নায় || Shirshendu Mukhopadhyay
জ্যোৎস্নায় (Jyotsnay) বিলেত থেকে মোট দেড়খানা চিঠি লিখতে পেরেছিল লেবু।

নবদুর্গা || Shirshendu Mukhopadhyay
নবদুর্গা (Naba Durga) গরু দুইতে নারু আসছে ওই যে। বৈষ্ণবদীঘির

যতীনবাবুর চাকর || Shirshendu Mukhopadhyay
যতীনবাবুর চাকর (Jatinbabur Chakar) যতীনবাবু পানুকে খুব ভালো করে চেনেন

মুনিয়ার চারদিক || Shirshendu Mukhopadhyay
মুনিয়ার চারদিক লেবুগাছের গোড়া থেকে মুখ তুলল কালো একটা সাপ।

বুদ্ধিরাম || Shirshendu Mukhopadhyay
বুদ্ধিরাম (Buddhiram) বুদ্ধিরাম শিশিটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখছিল। লেবেলে ছাপ অক্ষর

সংলাপ || Shirshendu Mukhopadhyay
সংলাপ (Sanlap) পেটে গ্যাস হয়, বুঝলেন! খুব গ্যাস হয়। সেটা

দূরত্ব || Shirshendu Mukhopadhyay
দূরত্ব (Duratwa) মন্দার টেবিলের ওপর শুয়ে ছিল। থার্ড পিরিয়ড তার

সাহেবের তলোয়ার || Shirshendu Mukhopadhyay
সাহেবের তলোয়ার গোঁসাইনি? –আইজ্ঞা। –আইলানি? –আইজ্ঞা আইলাম। –বহ বহ, খবর

হ্যাঁ || Shirshendu Mukhopadhyay
হ্যাঁ (Hyan) অধ্যাপক ঢোলাকিয়া অবশেষে এক জানুয়ারির শীতার্ত রাতে তার

সম্পর্ক || Shirshendu Mukhopadhyay
সম্পর্ক (Sampark) লাচ্চু আমেরিকায় গিয়েছিল জাহাজে। তখন তার কুড়ি বছর

ঝুমকোলতার স্নানের দৃশ্য ও লম্বোদরের ঘাটখরচ || Shirshendu Mukhopadhyay
ঝুমকোলতার স্নানের দৃশ্য ও লম্বোদরের ঘাটখরচ ভূষণ একটু দূর থেকে

সুভাষিণী || Shirshendu Mukhopadhyay
সুভাষিণী (Subhashini) আপনি কি আমাকে চিনতে পারছেন? না তো! আমি

শেষ বেলায় || Shirshendu Mukhopadhyay
শেষ বেলায় (Shesh Belai) নেত্য, নেত্যগোপাল সামন্তর বাড়িটা এদিকে কোথায়

সাদা ঘুড়ি || Shirshendu Mukhopadhyay
সাদা ঘুড়ি (Sada Ghuri) ওই যে কালো ঘুড়িটা লাট খেয়ে

উড়োজাহাজ || Shirshendu Mukhopadhyay
উড়োজাহাজ (Urojahaj) অনেক ওপর দিয়ে মন্থর এক এরোপ্লেন উড়ে যায়।

স্বপ্নের ভিতরে মৃত্যু || Shirshendu Mukhopadhyay
স্বপ্নের ভিতরে মৃত্যু “This is the way the world endsNot

পোকা || Shirshendu Mukhopadhyay
পোকা (Poka) রিক্তা ধীরে-ধীরে উঠে দাঁড়াল। অন্তহীন ক্লান্তি। হৃতসর্বম্বের মতো

শুক্লপক্ষ || Shirshendu Mukhopadhyay
শুক্লপক্ষ (Shulapaksha) রাজা চলেছেন ভিখারির ছদ্মবেশে। ভিখারির চীরবাস পরনে, গায়ে

নীলুর দুঃখ || Shirshendu Mukhopadhyay
নীলুর দুঃখ (Neelur Dukhha) সক্কালবেলাতেই নীলুর বিশ চাক্কি ঝাঁক হয়ে

হলুদ আলোটি || Shirshendu Mukhopadhyay
হলুদ আলোটি অদ্ভুত এক আলোর ভিতরে ঘুম ভাঙে মনোরমার। রোজকার