চশমা এ কাহিনি জয়দেব ও মহিমাময়ের অল্প বয়েসের। তখনও তারা

কে মারা যাচ্ছে? আজ চব্বিশ এপ্রিল। আর হাতে তিন দিন

ছত্র বর্ধন জ্ঞান বর্ধন এ গল্প পাঠ করে নায়কের নাম

পাদুকার বদলে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে বেড়াতে বেরোনোর অভ্যেস আমার

গেঞ্জি আমার ছেলে কিছুতেই বাঁচামাছ খেতে চায় না। যাঁরা খান,

২৫০% আমাদের এই রাজ্যেরই কোনও এক জেলায় পাশাপাশি দুটি অঞ্চলে,

ঘুঘু কাহিনি হাঁটতে হাঁটতে বড় রাস্তার মোড়ে চলে এলেন সদাব্রতবাবু।

নীল আলো নিলামে একটা রঙিন টিভি কিনেছিলেন প্রেমতোষ। নতুনের দামের

ছোটসাহেব শরৎকালের কোনও কোনও বিকেলে বেগমবাহার ঘুড়ির কাটাকুটির মতো সাদা

ভাগলপুরের পাঞ্জাবি রেলগাড়ির কামরার জানলা দিয়ে অনেক দামদর করে স্টেশনের

পটললাল ও মিস জুলেখা ভূমিকা বহুবিবাহ এখন আর রীতিসম্মত নয়।

টাইপ-রাইটার তখন আমার বন্ধুদের মধ্যে দু-একজন সবে সিগারেট-টিগারেট খায়, সেও

রেলবাজার স্টেশন ঘটনাটা ঘটেছিল মফসলের রেললাইনের একেবারে শেষ স্টেশনে। শেষ

সুধানাথবাবু মন্ত্রী হলেন সুধানাথবাবু কখনও আশা করেননি যে তিনি মন্ত্রী

পটললালের বিপদ পটললাল হলেন নৃত্যপটিয়সী প্রাক্তন ক্যাবারে সুন্দরী মিস জুলেখার

চর্মন্তুদ অথবা জুতো ও পটললাল ০১. গল্পটায় সবে হাত দিয়েছি।

হন্তদন্ত সমস্যার পর সমস্যা। অস্থির হয়ে পড়েছেন হরেন মিত্র। এতই

দাঁত ০১. তার নিজের ভিতরে যে এত বড় একটা গুণ

ফুঃ ‘ফুঃ’। ঘরের মধ্যে সোফায় বসে একবার ফুঃ করেছিলেন অমরজিৎ।

রোশনচৌকি সত্তর বছর বয়েস কম কথা নয়। এই মাত্র গত

বাণেশ্বরের রোগমুক্তি বাণেশ্বর সরকার একসময়ে খুব সিগারেট খেতেন। প্রতিদিন প্রায়

একদিন রাত্রে আজ সকাল থেকে টিপটিপ করে বৃষ্টি পড়ছে। শীতের

ভজগোবিন্দ ভোজনালয় ভজগোবিন্দ ভোজনালয়ের আমি একজন বাঁধা খদ্দের। অবশ্য এতে

টালিগঞ্জে পটললাল চিরকাল তো ছিল না। আজ সিনেমা বলতে সবাই

মহামহিম জয়দেব পাল এবং মহিমাময় রায়চৌধুরীর কথা বার বার লেখার

গোরুর গল্প দীনদয়ালবাবুর মনে বদ্ধমূল ধারণা জন্মেছে তিনি মানুষ নন

শালিক ও শ্যালিকা ০১. সম্রাট শালিবাহন..শিবরাম চক্রবর্তী শিবরাম চক্রবর্তীকে মনে

ব্যাঙ কার্তিকের বৃষ্টি প্রত্যেকদিন যেরকম হয়, আজও তাই হল। ভোরবেলা,

হাস্যকর ডাক্তারবাবু তাকে সিগারেট খেতে মানা করেছেন। বলেছেন, যদি চান,

কণ্টকাকীর্ণ যথা সময়েই পৌঁছানো গেল। আমার বন্ধু সমীরের কাকার শ্রাদ্ধবাসর।

চলন্তিকা অকৃতজ্ঞ এবং কৃতঘ্ন শব্দ দুটির অর্থ একই কিনা, সে

জতুগৃহ ০১. অবতরণিকা নিবারণবাবু লোকটাকে প্রথম প্রথম আমি যতটা বোকা

নস্যি নস্যি শব্দটা স্ত্রীলিঙ্গ, নস্য থেকে নস্যি। নস্য পুংলিঙ্গ, তাই

স্বর্গের গল্প যাঁরা ভাবেন স্বর্গে শুধু পুণ্যবানেরা প্রবেশাধিকার পান, পাপীদের

জীবনবাবুর পায়রা সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে হিটারটা জ্বালিয়ে দুকাপ চা

বিবাহঘটিত প্রথম তরঙ্গ: পঙ্কজবাবুর বিপদ কোট-প্যান্ট পরে অফিসে বেরোচ্ছিলেন পঙ্কজবাবু।

বেগুন, মোচা এবং কাফকা আগে বইয়ের, মানে বিলিতি বইয়ের দাম

দুই মাতালের গল্প আপনাদের সকলের সঙ্গে বোধ হয় এঁদের দুজনের

কালমেঘ বঙ্গাব্দ তেরোশো ছিয়াশি। রোববার ফাল্গুন মাস শেষ সপ্তাহ, সকাল

সান্যাল স্লিমিং চোরবাজার থানার বড় দারোগা শ্ৰীযুক্ত দিগম্বর সান্যালমশায় একজন

একটি গল্পের নবজন্ম অর্থ বড় না প্রেম (মতান্তরে কাম) বড়

চিকিৎসা একটা দশহাজারি বড় গল্পের বায়না পেয়েছিলাম। চমৎকার প্লট ফেঁদে

একটি পুস্তক সমালোচনা ০১. শ্রীমতী সুকুমারী পালদত্ত প্রণীত যত দেখি,

নিরুদ্দেশ জানলা নটবর মামা একদিন এসে বললেন, কুকুর পুষেছিস কখনও?

সঞ্চয়িতা জয়গোপালের সঙ্গে আমার পরিচয় সে প্রায় বছর পাঁচেক হয়ে

বিমান কাহিনি সার্থকনামা মানুষ বিমানচন্দ্র। তাঁর পদবি এই ক্ষুদ্র কাহিনিতে

ব্লটিং পেপার এই গরমে কেউ কাশী যায়? যায়। অবশ্যই যায়।

পটললাল ও মধুবালা ০১. মধুবালা কুলবালা গো কুলবালা।রাখো তোমার কুসুমমালা।তুমি

ফুটবল ০১. ধাপে ধাপে ফুটবল পাঁচ নম্বর ফুটবল? সে আবার

ভ্রমণকাহিনি নিতান্ত বুদ্ধিহীন কিংবা পাগল না হলে কি কেউ পুজোর

কবিতা ও ফুটবল ভণিতা অ্যানন (Annon) সাহেবের লেখা একটি বহু

একশো টাকার ভাঙানি ভবানীপুরে তাঁর বাড়ির একতলার বাইরের ঘরে বসে

সাক্ষাৎকার কোনও বৃদ্ধা বাঙালিনী যে এমন সাহেবি কায়দায় চোস্ত হতে

অবিচ্ছিন্ন সেই কবেকার ডোডোতোতাই। তারা এখন আর সেই ছয়-সাত বছরে

মনোজ সান্যালের গল্প মনোজ সান্যালের সঙ্গে আর কোনওকালে দেখা হবে

বিপদ ও তারাপদ সেই কবে, কতকাল আগে, নিতান্তই ইয়ার্কি করে

ভাল-খারাপ হিব্রু ভাষায় একটা প্রবাদ আছে, হঠাৎ প্রভাকরবাবু বললেন। নানা

সর্বাঙ্গসুন্দরের কবিতা সর্বাঙ্গসুন্দর চৌধুরীর নাম কেউ শোনেনি। সর্বাঙ্গসুন্দরের কোনও কবিতাও

শেষ অশ্বারোহী জুলাই মাস নাগাদ একটা বর্ষা ভাল করে পেরোবার

জারিনা বিবি পাঠিকা ঠাকুরানি নিজগুণে ক্ষমা করবেন। আপনি ঠিকই ধরেছেন,