পরিহাস ;ইতিহাসরাজহাঁস ;পাতিহাঁসসবই যেন উপাস, এই তন্ত্র.. মন্ত্র.. যন্ত্র..আমাদেরই গণতন্ত্রএখানে

আমার তুমিতে;তোমার আমিতেনেইতো দেখি একটুও স্মরণউর্বরতার নেশায় চড়েছি;আসলে যে হচ্ছে

দীর্ঘ ২৬ বছরের পুরনো ইতিহাস আজ কাঁদালো আমায়মুছে যাওয়া কথাগুলো

ফিরে আসে আবার পুরনো তুফানফিরে আসে আবার সেই ডুবে যাওয়া

হঠাৎ একদিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াবো তোমাদের সামনেভুলে যাবো পুরনো

কবিতার পিছনে জীবনটা কাটিয়ে দিলাম ?এ আমি কি করলাম ?আমার

মন খারাপের সময় গুলো আমাকে অনেক কিছু দিয়েছেআনন্দে মেতে ওঠার

আমারও কি এরকম হবে বৃদ্ধ বয়সে ?আমিও কি এভাবে একা

কেউ মনে রাখবেকেউ মনে রাখবে নাকেউ ভালবাসবেকেউ ভালোবাসবেই নাকেউ কিছু

আজকাল সবাই কবিতা লেখে,কেউ আগুন লেখে নাকেউ জল লেখেকেউ বরফ

চারিদিকে দুশমনহৃদয় মন ভাঙছে ওরা, সবই হচ্ছে খান খানদেখছি চারিদিকে

আজ ১১ই এপ্রিলদীর্ঘ ২৬ টা বছর তোর সাথে দেখা নেইআমি

প্রথম প্রশ্নটা চাপা পড়ে গেছে দ্বিতীয় প্রশ্নের ভারেপ্রশ্নরা প্রশ্নকে চেপে

মূর্খতা শিকার বশ্যতা স্বীকার এক নয়মাতৃহারা আর মাতৃভূমিহারা এক নয়

এই শিক্ষিত মূর্খ গুলো এক একজনএক একটা ছাগলের সমানগরু ছাগলেরা

আমি কিভাবে পৌঁছতে পারবো ?নাকি পারবো না ?যদি পারিচেষ্টা করে

আমি এখনো হেঁটে চলেছি শহরের পথ ধরেতাকিয়ে দেখো;আকাশ সুদৃঢ় প্রান্তরেআমি

আমাকে যে চিনলে চিনলনা চিনলে বয়েই গেল আমাকে যে বোঝার

কাকে ভালো বলবোকাকেই বা খারাপ বলবো ?এরা কেউই ভালো নয়এরা

ভাঙ্গো….. ভাঙ্গো…… ভাঙ্গো………..রাজার আসন ভাঙ্গাভাঙ্গো….. ভাঙ্গো……. ভাঙ্গো……….রাজার বাসন ভাঙ্গোআমি ভাঙ্গি..

অনুপাত আর অনুমান এক বিছানায় শুয়ে আছেএকাগ্রতার সাক্ষাৎ দেয় ব্যাঘাত

কেউ আমার পাঞ্জাবির রং দেখে আমায় বিচার করেকেউ আমার গায়ের

কেন যে সেদিন ………দেখা হয়েছিল এভাবে ?কেন যে সেদিন ……….সেঁধে

আমি অনেক পথ ঘুরে ঘুরে দেখলামকোথাও একজন ভালো মানুষ পেলাম

আমি জানতাম না আতিথেয়তা পয়সা দিয়ে ক্রয় করা যায়আমি জানতাম

এখন একা থাকার সময় তোমাকে ভাবতে পারিনা আগের মতনভাবতে পারিনা

ওরা এসেছিল বলে আমি যেতে পারিনিআমি যেতে পারিনি সেদিন হেথামনের

অনেকদিন প্রাণ খুলে হাসতে পারিনিজীবন থেকে সব হাসি চলে গেছে

এ সংসারে কি অভাব নেই ?অনেক অভাব আছেএ সংসারে কি

কাউকে কিছু বলো নাতোমার কথার মূল্য পাবে নাকারো প্রতি কোন

যেখানে যেটুকু দেখছি তার সবটুকুই নকলযেখানে যেটুকু শুনছি তার সবটুকুই

দিঘী ভরা জলকরে ছল ছলযৌবনের তরুলতা করে টলমলসরল দীঘির কানায়

আমরা সবাই যেনএই পরিবারের একজন ভাগ চাষীভাগের ফসলের ভালো ফসল

কেউ মরছেকেউ মারছেকেউ হাসছেকেউ ভাসছেকেউ লুটছেকেউ ছুটছেকেউ বাটছেকেউ চাটছেকেউ ছাটছেকেউ

আমিও একদিন-তোমাদের সাথে মুক্তির গান গাইবোআমিও একদিন –তোমাদের সাথে পরাধীন

সকলেরে বানিয়ে শয়তানযে ব্যাক্তি নিজেকে বানাতে চায় ভগবানআমি বলবো তাকে,

যে লোকগুলোকে ভাবছো মূল্যবানওগুলো মূল্যবান নয়যেগুলোকে দেখছো দৃশ্যায়মানওগুলো দৃশ্যয়ামার নয়যেগুলোকে

ওরা সবাই দোষারোপ করার জন্য বসে আছেওরা নিজেদের দোষের কথা

পান থেকে চুন ঘষলেই তোমরাঅভিযোগের পাহাড় ছুড়ে মারো আমার মাথায়একটু

সে বলে হ্যালো ফোন কেটে দিলোজানিনা কেন যে এমন হলোবহুদিন