আষাঢ় শেষ, এসেছে শ্রাবণজলের রূপোলী শস্য দেখেবাজারে গিয়ে দর করলামসাধ্য

নামে ও কাজে উত্তম আমি তাঁর ছবি দেখতে শুরু করেছি

আগন্তুকের মুশকিল আসান সত্যজিত রায়ের “পথের পাঁচালী” ছিল এক স্বপ্ন

একাধারে বজ্রকঠিন মানবিকতায়যিনি পেতেন আনন্দ পরের সেবায়স্থাপন করেছেন অস্থায়ী চিকিৎসালয়দয়ার

বৃষ্টির মুখোমুখি ছিলাম যখন খাস কলকাতায়। উত্তর কলকাতার আমহার্স্ট স্ট্রিট,

দেশ জুড়ে চলছে দাপট হালআমলে ঘোর কলিভয়ে ভয়ে সাবধানে তাই

অনেকক্ষণ ইনবক্সে বসেছিলাম ৷শুধু বলতে এসেছিলাম ,রাতের ঘুম হয় যেন

হাঁদারাম এক জেলে বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ। দূরে নদীতে মাছ

সতীসাধ্বী কি পেল?হয়ে আত্মহারা আলোকজ্জ্বল বিবাহবাসর।সতীসাধ্বী অপেক্ষায়?পুরুষালী চরিত্রবান রোমান্টিক বর।সতীসাধ্বী

স্নিগ্ধ শীতল প্রভাত আলোরাতের স্বপন ভেঙে দিল ৷জেগে উঠল নব

ফুটেছে কদমফুল এই বর্ষায়হৃদয় যেন শুধু তোমাকেই চায়মেঘে মেঘে যখন

নক্ষত্র প্রদীপ আমি মামাতো ননদ লুনার পঁচিশ বছরের বিবাহবার্ষিকিতে এসেছি।

পূর্ণিমা চাঁদনি রাতেউজ্জ্বল স্নিগ্ধ আলোতেমন চায় ভালোবাসতেশুধু তোকে একান্তে ৷

মাতৃ আত্মদান বাঃ খুব সুন্দর ছবি জেঠিমা। কোন দেশের ছবি?

বুঝি না প্রেম তোমায়হৃদয় জুড়ে থাক নিদ্রায় ৷শুধুই কি অনুভূতি?নাকি

আছি বসে একা একা সন্ধ্যায়ব্যাকুল হৃদয় খোঁজে তোমায়,সারাক্ষণ মন যে

বন্ধু তুমি থাকবে পাশেবাঁচবো যতোদিনআমায় রেখো মনের মাঝেঠিক যে ততোদিনবাড়িয়ে

ওমেগা দাদু একতলার বারান্দার গ্রীলের তীব্র ঝাঁকুনি শুনে আমি উঠে

এ সবের কোন মানে হয় ?দেশে কত গরীব অসহায় ৷কেউ

রাজনীতি ও ছাত্রসমাজ রাজনৈতিক আন্দোলন ও রাজনীতির চর্চায় ছাত্র সমাজের

নানা জাতি নানা ধর্মশত ভাষা শত বর্ণসবে টানে মহাকর্ষরাখী আনে

বন্ধুত্বের অনুরোধ আমিগ্রহণ করলাম তোমার ৷পাঠাতে ভুল না যেনদিতে শুভেচ্ছা

কালো মেঘ আঁধার ঘনায়বক্ষ জুড়ে হৃদয় কাঁপায়বৃষ্টি পড়ে মুষলধারেপ্লাবন ভাঙা

বেদনা বিধুর বিয়ের আগে কত রঙিন স্বপ্ন দেখেছে। ব্যবসায়ী অমরের

সকাল সন্ধ্যা অথবা নিশীথেঅতীতে বর্তমানে বা ভবিষ্যতেআকাশ ছোঁয়া স্নিগ্ধ প্রভাতী

কি দেখছেন ওভাবে তাকিয়েইচ্ছে করছে চড় মারি ঠাটিয়েদুজনে বসেছে কোমর

বাউল অব আমেরিকা বাঙালি বেশে বব ডিলন একেবারে খাস কলকাতার

পরিবারের প্রতীক্ষায় সকালে চায়ের দোকান খুলতে গিয়ে দেখে,ফুটপাতে পোষ্যকে জড়িয়ে