দুর্ঘটনা (Durghatana) ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে অংশু যখন নানা ব্যথা-বেদনা সত্ত্বেও

একটা দুটো বেড়াল (Ekta Duto Beral) চুষিদের বাড়িতে কোনও বেড়াল

অবেলায় (Abelai) ব্রতীন খুব ভোরবেলায় আমি ঘুম থেকে উঠেছিলাম। ঘুম

আমেরিকা (America) আমেরিকায় নামবার আগে ভালো করে দাঁত মেজে নিও।

সেই আমি, সেই আমি They all must fallIn the round

মাসি (Masi) দু-হাতের দুটো বুড়ো আঙুল নেই বলে ফটকের আটকায়

ছবি (Chobi) পলাশের ঘরে দুটো বড় জানলা, পুবের জানলা দিয়ে

পাত্রী (Patri) কে ও? শিবাই নাকি রে? যে আজ্ঞে। শিবাই-ই

স্বপ্নের ভিতরে মৃত্যু “This is the way the world endsNot

ঝড় (Jhor) একটা মেয়ে হাসি-হাসি মুখ করে একটা বিস্কুট খাচ্ছে–এই

মুনিয়ার চারদিক লেবুগাছের গোড়া থেকে মুখ তুলল কালো একটা সাপ।

কথা (Kotha) তোমাকে আমার অনেক কথা বলার আছে টুপু। এ

সূত্রসন্ধান (Sutrasandhan) ছেলেবেলা থেকেই–অর্থাৎ যখন আমার বয়স ছয় কি সাত-তখন

পারিজাত ও ছোটকাকা আপনি কি পুলিশের লোক? কেন বলুন তো!

আমি সুমন (Ami Suman) আমি জানি ভিনি আমাকে ভালোবাসে। ভালোবাসে

পুরোনো দেওয়াল (Purono Deowal) হাড় জিরজিরে রোগা ছেলের মতো ইট

সংলাপ (Sanlap) পেটে গ্যাস হয়, বুঝলেন! খুব গ্যাস হয়। সেটা

সুখের দিন (Sukher Din) মহারাজ, আমাদের সেইসব সুখের দিন কোথায়

খগেনবাবু (Khagenbabu) নলতাপুরের বাসে ভিড়ের মধ্যে হঠাৎ সামনের দিকে খগেনবাবুকে

পুরোনো চিঠি (Purono Chithi) নিশুতরাতে এসেছিল এক ডাকপিয়োন। দরজা খুলে

সাদা ঘুড়ি (Sada Ghuri) ওই যে কালো ঘুড়িটা লাট খেয়ে

ভাগের অংশ (Bhager Angsho) ছাইদানিতে একটা বিড়ির টুকরো দেখে দীপ্তিময়

ঘরের পথ (Ghorer Path) আমার বাবা গিয়েছিল বিদেশে, রোজগার করতে।

ইচ্ছে (Ichhe) দেশলাইয়ের কাঠির অর্ধেক ভেঙে দাঁত খুঁচিয়েছিল কখন। বিড়ি

পুনশ্চ (Punascha) বিজু বলল—আমি যাচ্ছি না। সুচেতা বিজুর থুতনিতে আঙুল

চিঠি (Chithi) ভূতটাকে আমি দেখেছিলাম পুরোনো পোস্ট–অফিসের বাড়িতে। সেই থেকে

লামডিঙের আশ্চর্য লোকেরা লামডিঙে খুবই অদ্ভুত–অদ্ভুত ধরনের ঘটনা ঘটত। এই

বাঘ (Bagh) এইখান দিয়ে একটু আগে একটা বাঘ হেঁটে গেছে।

উত্তরের ব্যালকনি (Uttarer Balcony) ব্যালকনিতে দাঁড়ালে লোকটাকে দেখা যায়। উলটোদিকের

জমা খরচ (Joma Khoroch) কী বুঝছ মুখুজ্জে? চল্লিশ পেরিয়ে জীবনের

ভেলা (Vela) বিশশো পঁচাত্তর সালের ফেব্রুয়ারি মাসের এক সকালে আচমকা

লড়াই (Lorai) পালান আমাদের খেতে কাজ করে। সে ভালো লোক

সোনার ঘোড়া (Sonar Ghora) তিনটে খরগোশ তুরতুর করে মাটি ভাঙে

বুদ্ধিরাম (Buddhiram) বুদ্ধিরাম শিশিটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখছিল। লেবেলে ছাপ অক্ষর

কীট (Keet) একদিন নীলা চলে গেল। একদিন না একদিন চলে

আশ্চর্য প্রদীপ (Ashcharya Pradip) অনিকেত চাকরি করে একটা আধা-বিদেশি ফার্মে,

ঝুমকোলতার স্নানের দৃশ্য ও লম্বোদরের ঘাটখরচ ভূষণ একটু দূর থেকে

ছেলেটা কাঁদছে (Cheleta Kandche) গজপতি হাট বসিয়েছে তেজোময়ীর জমিতে। গেল

হাওয়া বদলের চিঠি বুধুয়াকে তোমার মনে আছে কিনা জানি না।

জ্যোৎস্নায় (Jyotsnay) বিলেত থেকে মোট দেড়খানা চিঠি লিখতে পেরেছিল লেবু।

পরপুরুষ (Parpurush) করালী গরু খুঁজতে বেরিয়েছিল। আর তারক বেরিয়েছিল বউ

দেখা হবে (Dekha Hobe) নকশি কাঁথার মতো বিচিত্র এক পৃথিবী

নবদুর্গা (Naba Durga) গরু দুইতে নারু আসছে ওই যে। বৈষ্ণবদীঘির

খেলা (Khela) খুব ভোরে ইনডোর সুইমিং পুলের ধারে তিনি এসে

সংবাদ : ১৯৭৬ বিশ্ব সেবার কুলু মানালিতে বেড়াচ্ছে যাচ্ছে। দুর্গাপুরে

বিয়ের রাত (Biyer Raat) আচ্ছা মশাই, আত্মবিশ্বাস জিনিসটা আসলে কীরকম

উকিলের চিঠি (Ukiler Chithi) ও মিছরি, তোর নামে একটা উকিলের

প্রিয় মধুবন (Priyo Madhubon) মাথা অনেক শূন্য লাগছে আজকাল। অনেক

সুভাষিণী (Subhashini) আপনি কি আমাকে চিনতে পারছেন? না তো! আমি

শেষ বেলায় (Shesh Belai) নেত্য, নেত্যগোপাল সামন্তর বাড়িটা এদিকে কোথায়

প্রতীক্ষার ঘর (Pratikshar Ghor) টিকটিকিরা জল খায় না। বলে নতুন

যতীনবাবুর চাকর (Jatinbabur Chakar) যতীনবাবু পানুকে খুব ভালো করে চেনেন

তৃতীয় পক্ষ (Tritiya Paksha) একদম আনকোরা, টাটকা, নতুন বউকে নিয়ে

ডুবুরি (Duburi) আঁচিয়ে এসে ঘরে ঢুকতেই থমকে গেল টুনু। বাঁশের

আরোগ্য (Aragya) আরোগ্য! একেই কি আরোগ্য বলে? কে জানে! নার্সিংহোমের

বন্দুকবাজ (Bandukbaj) পল্টনের একটাই গুণ ছিল। সে খুব ভালো বন্দুকবাজ।

বয়স (Boyos) তখন দিন শুরু হত স্মৃতিশূন্যভাবে। অতীত বা ভবিষ্যৎ

সাধুর ঘর (Sadhur Ghor) পাকুড় গাছের তলায় সাধুর ঘরে কে

দৈত্যের বাগানে শিশু যৌবনকালটা লালুর কেটেছে মামদোবাজিতে। মামদোভূতের ধড় আছে,

ক্রীড়াভূমি (Crirabhumi) নিজের ভিতরই আছে এক অলৌকিক। কখনও-কখনও তাকে টের