ছুটে চলে রেলের গাড়ি কু ঝিকিঝিক সুরে,এঁকে বেঁকে বন পথে

বন্ধুত্ব বারটোলোমা প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপ অঞ্চল। সেখানে সিন-তাও-পিনা নামে এক

শ্রাবণী মেঘ লিখছে চিঠি আকাশ পাড়া হতে,কৃষ্ণ কালো মেঘের খামে

বসে বিজনে একেলা ঘরেউদাসী মন ভরে দুপুরেকাব্য প্রেমের আকাশ দেখিঢাকা

মেয়ে তুমি আগুন জ্বালাও,পুড়িয়ে ছাড়খার করো নৈরাজ্যতা।রণং দেহি মূর্তি ধরে

সুন্দরবনের জীবনযাত্রাহয় রূপকথার মত,সবাই জানে বাঘ কুমির সাথথাকা কঠিন কত।

হঠাৎ হাল্কা বাতাস সাথেমাঝ বিকালে বৃষ্টি,ঝাপসা হলো দিগ্বিদিককী অপরূপ সৃষ্টি।

নদীর স্রোতে পানসি নৌকাতীরের বেগে ধায়,ভাটিয়ালি গেয়ে মাঝিবৈঠা বেয়ে যায়।

রাখি বন্ধন পবিত্র উৎসবঝুলন পূর্ণিমা তিথি,ভাইবোনের প্রীতির বন্ধনপারস্পরিক সম্প্রীতি। রাখি

গ্ৰাম শহরের যত রাজপথ,চলেছে লক্ষ মহিলার রথ।বিচারের ধ্বনি আকাশে বাতাসে,গর্জন

স্বপ্নের ফেরীওয়ালা ছোটো বড় গল্প লুকানো শহর , ঝকঝকে রাস্তা,

স্বাধীনতা তুমি শহিদ বীরের রক্তস্নাত প্রাণ,ভারতবর্ষের বিপ্লবী সবের প্রাণের প্রতিদান।স্বাধীনতা

আজ পনেরো আগস্ট, ভারতের আটাত্তরতম স্বাধীনতা দিবসসমগ্ৰ ভারতবাসী খুশিতে আবেগ

এসে গেছে রাখী উৎসব খোকার চিন্তা তাই,পরবে রাখী ইচ্ছে যে

মানবিক মন নিউরোলজিস্ট পবিত্র সাহা বর্ধমান ম্যাডিকেল কলেজ থেকে পাশ

মৃত্যু রহস্য উদঘাটন পৃথ্বীশ মাহাতো সরল সাদাসিধে ছেলে। সদ্য মা

ব্যথা বেদনারা তোমার শরীর ঘিরেঅথচ কখনো দাওনি জানতে কাউকে,তোমার শরীর

মুকুটে শোভিত রাজন শির,সভা মাঝে বসে আছেন স্থির।সহাস্যেতে রাজা কথার

ছেঁড়া শার্টের আড়ালে থাকা গল্প কথা,কত দরিদ্রের কষ্ট শ্রমের নীরব

কুয়াশাচ্ছন্ন পাকদন্ডী পথে চলছি যে একাকী ভোরেপথের মাঝে দেখি তুষারমৌলির

স্বপ্ন আশা মনের মাঝে চিলেকোঠার মত,নির্জনেতে হৃদয় জুড়ে আলোক দেখে

ছোট্ট পাখির ওড়ার নেশাবেড়ায় উড়ে সুখে,অনেক উড়ে ডানায় ব্যথাফিরে বেজায়

জীবন ধারার গতিপথে কত স্বপ্নের হারিয়ে যাওয়া।স্পর্শকাতর কোনো অনুভূতির স্মৃতির

আসছে জননী সেজেছে বনানী শোভিত কাশের বন,ফুটেছে নলিনী মেতেছে ধরণী

আজকে বিশ্ব যোগা দিবসরাখতে স্বাস্থ্য ভালো,ভোরে উঠে করবে ব্যায়ামমিলবে সুস্থতার

পরিবার মানে একসাথে থাকাআত্মজ আত্মজা পতি-পত্নী বাবা মা নিয়ে,পরিবার মানে

দাবি আমার তোমার কাছেএকটু কেবল অনুরাগ,প্রেম আলিঙ্গণন স্পর্শে যে চাইবেহাগ

ব্যথা বেদনারা তোমার শরীর ঘিরেঅথচ কখনো দাওনি জানতে কাউকে,তোমার শরীর

কাজলা মেঘে ভরলো আকাশএসেছে যে আষাঢ়,কাদম্বিনীর গুরু গুরুবিজলির গমক বাহার।

নিদাঘ আতপে দাবদাহ জ্বালাফুটিফাটা জমি মাঠ ঝলসায় ফসল,চাষির মাথায় হাত

আইন করে বন্ধ করা হলোশিশু শ্রমিক প্রথা,কেবলমাত্র কাগজে বন্ধি সে

চলো সবুজে একটু হাঁটিপ্রাণ ভরে নিই বিশুদ্ধ বাতাস,বন বনানীর সবুজ

বিশ্বজোড়া আসন তোমারতুমি বিশ্ব কবি,জন্ম নিলে জোড়াসাঁকোয়দীপ্ত উজ্জ্বল রবি। সাহিত্যের

কুড়ানো বকুল কতএনে আঁচলেতে,গেঁথেছি মালিকা বাহারআনন্দেতে মেতে। শুভ্র সুন্দর ছোটোপ্রস্ফুটিত

আগুন আগুন শুধু আগুনের খেলা,ম্লান প্রকৃতি বাহার ঝলসানো মেলা।প্রখর উত্তাপ

ঝড়ের রাত মাতলা নদী সংলগ্ন গ্ৰামে বিপত্নীক মেহের আলির বাস।

বৃদ্ধ পতি সে আমার রাগ অতি ভারী,সদা রয় ধ্যানে মগ্ন

সাঁওতালি গান মাতালো প্রাণ মহুয়ার ঘ্রাণ সনে,দ্রিমিদ্রিম সুর গোধূলির নুর

মাঝ বিকেলের বৃষ্টি ধারায়বৃষ্টিস্নাত ধরা,সবুজ হলো প্রাণবন্তস্নিগ্ধতা ছায় চরা। মন

গগন মাঝে ঝড়ের আভাসপ্রচন্ড মেঘের গুরু গুরু,কাদম্বিনীর যেন থমথমে ভাবঅরণ্য