রঞ্জনা গুহ
লেখিকা পরিচিতি
—————————
নাম : রঞ্জনা গুহ
রঞ্জনা গুহ,(এম,এ,/বিএড) হিন্দীতে স্পেশাল বি,এ, কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে/ টেলীফোন্সের সিনিয়র হিন্দী অধিকারী, ছিলেন এখন সেবানিবৃত্ত।তাঁর পিতা ৺বিনয়েন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য্য, মিলিটারি ইঞ্জিয়ারিং সার্ভিসে কর্মরত ছিলেন কিন্তু খুব সুন্দর আবৃত্তি করতেন এবং অবসরে নিজের মনে কবিতা লিখতেন।রঞ্জনার লেখার অনুপ্রেরণায় তাঁর পিতার অবদান সর্বাধিক।তাঁর মাতা ছিলেন ৺শোভনা ভট্টাচার্য্য,তাঁর দ্বারাও সর্বদা উৎসাহিত হয়েছেন।স্কুলে,কলেজে দেওয়াল পত্রিকায় আঁকা ও লেখায় তাঁর উৎসাহ ছিল । পরবর্তী কালে অফিসের দেওয়াল পত্রিকায় সময়ে সময়ে লিখেছেন। পরবর্তী কালে হিন্দী অধিকারী হিসেবে তাঁর কবিতা,গল্প নগর রাজভাষা কার্যান্বয়ন সমিতির “অভিব্যক্তি”পত্রিকায়, দূরভাষিণী,কলী উদয়,ও সঞ্চারিণী তে ছাপানো হয়েছে, যদিও হিন্দীতে।বাংলা “হৈমন্তিকা””,মাসকাবারী””বিনোদন সাহিত্য পত্রিকা”,”কবিগুরু সাহিত্য পত্রিকা””পারিজাত সাহিত্য পত্রিকা”,”কথাও কাব্য”,”পদ্মা গঙ্গা সাহিত্য ধারা”,”কলম সৈনিক পরিবার”,”প্রাঙ্গণ সাহিত্য পত্রিকা”- ইত্যাদি পত্রিকায় ছাপানো হয়েছে।এককালে হিন্দী”উদয়”পত্রিকার তিনি সম্পাদক ছিলাম।এখন শুধুই মাতৃভাষার চর্চা করেন ফেসবুকের কবি সাহিত্যিকদের অনুসরণে। বর্তমানে তাঁর পঞ্চবান কাব্যের একক বই “প্রয়াস”ও নানাবিধ সামাজিক সমস্যার ভিত্তিতে লেখা একক কবিতার বই “বিবিধ আঙ্গিকে” সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।

লেখিকার সৃষ্টি

সার্বজনীন নবান্ন উৎসব || Ranjana Guha
সেই বর্ষায় পুঁতেছিল চাষীরা–সযত্নে আমন ধানের চারা,এই অগ্রহায়ণে পাকা ধান

স্মৃতিতেও অমলিন || Ranjana Guha
রাতের আঁধারে মন মোহিনী চন্দ্রকলাকি মাধূর্যে অধিষ্ঠিত যায় না বলা,হাজার

আগামীর জলসংকট || Ranjana Guha
জল ‘জলবৎ তরলং’ ছিল তো এককালে,তৃষিতের তৃষ্ণা নিবৃত্তিতে তৃপ্ত হতো

সম্প্রীতি থাকলে || Ranjana Guha
অভিমানে আর কোনো অশ্রু বিসর্জন নয়,অশ্রুজলে নিরন্তর ক্ষমতার অপচয়,আবার যুদ্ধে

সম্মান দিয়ে সম্মান নিয়ে || Ranjana Guha
ওই কারা বলে যায়মহীরুহ,তুমি আজ ক্লান্তএবার অনন্তশয্যায় যাবার জন্য প্রস্তুত

ছন্দহীন ছন্নছাড়া || Ranjana Guha
ছন্দ তোকে খুঁজতে আকাশ-পাতাল এক করেছিতবু ধরাছোঁয়ার বাইরে তুই;জীবনটাই তো

শিক্ষায় শিক্ষাগুরুর ভূমিকা || Ranjana Guha
আমাদের শিক্ষা শুরু সেই কোন প্রভাতেমায়ের নৈতিক সুশিক্ষা ও ভালবাসা

চেনা অচেনা || Ranjana Guha
চেনা অচেনা চেনা মানুষকে দেখলাম অচেনার গাম্ভীর্যে–সেই কতো কালের চেনা

অসহায়তা || Ranjana Guha
অসহায়তা পার্কের এক পাশে একটা বেঞ্চে একাকী বসে পড়লেন দীননাথ।মনটা

স্বল্প সময়ে কর্মে বাঁচা || Ranjana Guha
আজ নয় কাল করব ভেবে ভেবে-কাজের আলস্যে যদিও আছি ডুবে,সময়

তুমি আছো মননে || Ranjana Guha
“যারা শুধু দিলে পেলে না কিছুই••”তোমার কলমে পেয়েছে তারা ঠাঁই,ব্যথায়,কথায়

মা,তোমার জন্য || Ranjana Guha
মা•••তোমার জন্য আগলে রেখেছি শুদ্ধ ভালবাসা,তোমার জন্য গোধূলি বেলায় এই

সাক্ষরতার জাগরণ || Ranjana Guha
শুনেছি শিক্ষা আনে চেতনা চেতনা আনে বিপ্লব,তাই শিক্ষার অন্তরালেই আছে

চাই মুক্ত বাতাবরণ || Ranjana Guha
আজ এই মহামারী অতিমারীর দিনে,পড়াশোনা চলেনা মুঠোফোন বিনে,বন্ধ স্কুল কলেজ

বঙ্গজননী || Ranjana Guha
আমার জন্মভূমি আমার বাংলাভালবাসি বাংলার মাটি,এই মাটিকেই আঁকড়ে ধরেই তোহবো

অতৃপ্ত ভাবনা || Ranjana Guha
প্রয়োজন ছাড়া কেউনেবেনা তো খোঁজ,এই সমাজে চেনা মানুষঅচেনা হয় রোজ।

স্মরণে বিদ্যাসাগর || Ranjana Guha
দ্বিশতবর্ষ পেরিয়েও তুমি চিরস্মরণীয়-তাই আজও অম্লান আমাদের অন্তরে,ভাষা ও দয়ার

মুক্তির উপায় || Ranjana Guha
মায়ার বন্ধনে বন্দী আমরাতবু মায়ায় খুঁজি মুক্তি,ভুলে যাই তবু সব

বাঁচবো এভাবেই || Ranjana Guha
স্বপ্ন যতই করুক না ছলভাগ্য বেড়াক ঘুরে,দিনগুলি কাটবে ঠিকমতোনিজেরই মত

মায়ের ভূমিকা || Ranjana Guha
জীবন যুদ্ধে জয়ী হতেলডছো যখন একা ,প্রতিপদে আশীর্বাদ পাবেমায়ের স্নেহ

সব মিথ্যা || Ranjana Guha
কখন যেন পাল্টে গেলোমানব ধর্মের ইতিকথা,অসাম্প্রদায়িক তত্ত্বগুলোতুললো নৃশংস মাথা। মানব

আলোর দিশা || Ranjana Guha
অমানিশার আঁধার নামবে এবার ধরায়,সাজবে হৈমন্তী ধরণী আবার দীপমালায়,তবু মনের

মুক্তি || Ranjana Guha
নেই মুক্তির উপায়হারাই তাই মায়ায়তবুও আমি নির্ভয়আছি তোমার ছায়ায়। নেই