কাঁসাই চরের গল্প কথা সবুজ ফসলে ঢাকা দুকূলের উধাও ধূ

কাঁচা ভাগাড় বাঘমুন্ডি,,,,,,,পুরুলিয়ায় প্রত্যন্ত আদিম, গ্রাম্য অঞ্চল॥ আদিমতার অন্ধকারের চাদরে

নদীকথায় শিলাবতী অরণ্য কন্যা শিলাবতীর গল্প শোনাব আজ। নদীরও জন্মদিন

বিশ্বাসের ছলন জঙ্গলমহলের রাঙ্গা পথের বাঁকে বাঁকে লোক দেব দেবীর

মনসা পূজার লোকাচার ও ঝাঁপান উৎসব বর্ষাকালে মনসা পূজা ও

হেই গ্য মা দুগ্গা,ও তুই দুগ্গতিনাশিনী,দুখের অসুর মারলি কুথা?মোদের ত্য

হামি ফুলমণি গ্য, রঘু লায়েকের বিটি!উই যে গ্য , মাহাত

মন কেমনের পালা পুজো শেষ হয়ে গেলে যখন দীপাবলীর আলোর

শারদীয়ার লোকাচার পশ্চিমমেদিনীপুর ও বাঁকুড়া জেলারএক সুন্দর লোকাচার হল ”দুর্গাবরণ”।ষষ্ঠির

রূপোঝুরি জ্যোত্স্না মাখা মায়াবি রাত।রূপার থালার মত গোল চাঁদটা জ্যোত্স্না

করম পরব – জঙ্গলমহলের লোক উৎসব প্রতিবছর ভাদ্র মাসের শুক্ল

নদী কথায় সুবর্ণরেখা সুবর্ণরেখা,,,,, নদী তো নয় , যেন এক

তমাল পারের পাঁচালী -2 তমাল পারের গ্রাম খসলা। পান্না সবুজ

আতরগন্ধী রাত্রি নামে,পূর্ণিমারই রাত!চলতে ফিরতে নিজেরসঙ্গে,নিজেরই সংঘাত॥রাত নামছে পলাশবনে,রাত নামছে

মায়াবী আঁধারের ওড়না জড়িয়ে নিল রৌদ্রদগ্ধ উষ্ণ দিনটাকে।তন্দ্রা লসা সন্ধ্যার

বেলা শেষের মনভোলানো পশ্চিমের আলো!দারুচিনি দ্বীপের উপর কথাকলি মেঘ স্হির।মায়াবী

নদী কথায় কংসাবতী আমাদের জঙ্গলমহলের আদরের মেয়ে কাঁসাইয়ের পরান কথা

কালিন্দী -কেলেঘাই রাত গভীর! মধ্য নিশির গভীর নীরবতায় আবিল চরাচর।

নদী ট্যাঁড়ের কাব্য বৃষ্টিবিহীন বৈশাখী দিন॥আগুনের হলকা ছড়ানো সকাল॥বেলা একটু

হেমন্তিকা হিমের রাতের আকাশ প্রদীপ শুধায় আমায় ডেকে,,,,,”আসছে কি সে,

রাঢ়বঙ্গের লোক উৎসব – ভাদু পরব ভরা ভাদরের আকাশে কৃষ্ণ

প্রকৃতি পাঠ ভোর বেলার মায়াবী আলোছায়া ঢাকা প্রকৃতির ঘুম ভাঙ্গে

ভালবাসার সরজমিন ……পুরুলিয়া! সে এক হেমন্তের ভোর! হিমকুয়াশায় ঢাকা পড়েছে

অন্য পূজা উল্লু বাদাডের ফুলমা আইলো কতদূর?ছোট্ট বাচ্চা গুলো একযোগে

যাপিত যাপন মায়াবী কুয়াশা জড়ানো ভোর সুবর্ণরেখার উদাস চরকে মুডে

বাঁধনা পরব – সীমান্ত বাংলার প্রাণের উৎসব সীমান্ত বাংলার শাল

হৈমন্তী রূপকথা আশ্বিনের রুপা ঝুরি জোৎস্না যখন কাঁসাই ,শিলাই, কেলেঘাই