নীতীশ বর্মণ
লেখক পরিচিতি
—————————
নাম : নীতীশ বর্মণ
নীতীশ বর্মণের জন্ম ১৯৬৬ সালের ২৩শে আগস্ট মেঘালয়ের পশ্চিম গারোপাহাড় জেলার ডালু নামে একটা ছোট গ্রামে।বাংলাদেশ ঘেঁষা এই গ্রাম।বাড়ির পাশেই বয়ে গেছে ভোগেশ্বরী নদী, যার ওপারে বিস্তৃত বাংলাদেশের সমতল ভূমি।বাল্যকাল কেটেছে কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে। দশ বছর বয়সে পিতৃবিয়োগ ঘটে। কঠিন বাস্তবকে সঙ্গে নিয়েই বেড়ে ওঠা । ছোটবেলায় বড়দাকে দেখতেন কবিতা গল্প লিখে কলকাতার অনেক লিটল ম্যাগাজিন ,শুকতারা, নবকল্লোল প্রভৃতিতে পাঠাতেন এবং তা প্রকাশ পেত।বড়দা জগদীশ বর্মণের সেসব লেখা পড়েই নিজের লেখার প্রেরণা পান। অষ্টম শ্রেণীতে পড়ার সময় ‘ যুগচেতনা’ নামে কলকাতার এক লিটল ম্যাগাজিনে প্রথম কবিতা প্রকাশ পায়।তারপর কলকাতার অনেক লিটল ম্যাগাজিনে নিয়মিত লেখা বেরোত, তন্মধ্যে ‘ রূপকথা’, ‘সাহিত্যরূপা’, ‘নবীনের স্বপ্ন’ ,’দৌড়’ , ‘মিলন’, ‘উপহার’ বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য।১৯৮৬ সালে কলকাতার সাহিত্যরূপা সংস্থার আয়োজিত সর্বভারতীয় কবিতা প্রতিযোগিতায় পুরস্কার লাভ করেছিলেন। ১৯৮৯ সালে প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ ক্ষুদ্রপ্রেম’ প্রকাশিত হয়।পেশায় তিনি ইঞ্জিনিয়ার এবং কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্ত দপ্তরে কর্মরত ছিলেন।মাঝখানে কর্ম ব্যস্ততার জন্য লেখা লেখি একটু ভাটা পড়েছিল। এখন আবার নতুন ভাবে লিখে চলেছেন।ইদানিংকালে ‘ দেশ’ , ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’, এবং উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় কবিতা , গল্প ও প্রবন্ধ লিখে চলেছেন।
লেখকের সৃষ্টি
শিমুল || Nitish Burman
একটা শিমুল হেঁটে যায় ওদিকে, ওদিকটায় হেঁটে যায়প্রেয়সী তোমাকে দেখিয়েছিলাম
একটা ছেলেরে গল্প || Nitish Burman
ছেলেটা থাকে এক নিভৃত গ্রামেছেলেটা কোনোদিন বলেনি – মা আমি
জন্মান্ধ || Nitish Burman
জন্মান্ধ তুমিকখনো তো দেখ নাই চাঁদশুনেছ চাঁদের গল্পচাঁদ দেখতে কেমন
বৃক্ষ নারী || Nitish Burman
হৃদয় জুড়ে বৃক্ষ রোপণসবুজ শ্যামল ধরাবৃক্ষ নারী হৃদয় মাঝেতোমার স্মৃতি
বাড়ি ফেরার গল্প || Nitish Burman
খোকা বাড়ি ফিরছে, বাড়ি বলতেগারো পাহাড়ের শালবনমেঠো পথ, সুপারি বাগান,