তীর্থযাত্রা (Tirthayatra) মেঘনার জল কালীদহের মতো কালো। কালো কালো ঘূর্ণি

ছেলেধরার ইতিহাস –ঝন্টু—ঝন্টু– পিতার কণ্ঠস্বর বেজে উঠল সারা বাড়িতে। কিন্তু

ঘোড়ামামার অবদান সেদিন রাস্তায় বেরিয়েই আমার ঘোড়ামামার সঙ্গে দেখা হল।

বিসর্জন (Bisarjan) এমন যদি হত, মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত ঘরের

কবিতার জন্ম (Kobitar Jonmo) বল্টুদা আমাকে বললে, শুক্তিগাছার নাম শুনেছিস

দোসর (Dosor) দুনিয়ার সবচেয়ে তাজ্জব চিজ, বুঝেছ–এই শুয়োর। রেল ইষ্টিশনের

সোনালি বাঘ (Sonali Bagh) আগে ছিল শুধু কালো পাহাড় আর

পিসেমশায়ের মামার গল্প জানিস, আমার পিসেমশাইয়ের মামা ছিলেন বনেদি জমিদার।

পুলিশের কারবারই আলাদা সেই কানে জড়ুলওলা লাল-টাই-পরা ভদ্রলোক বর্ধমান স্টেশনে

চরণামৃত (Charanamrita) ক্রেপ সোল–ক্রোম লেদার–সম্রাট অ্যান্ড কোম্পানির ডি-লুক্স দোকানদার আরও

ঘোড়ামামার কাটলেট ঘোড়ামামা বললেন, এই যে পেলারাম, কী বেপার? ঘোড়ামামা

ভূত মানে ভূত আয়, একটা ভীষণ ভূতের গল্প বলি। আমি

ঘণ্টাদার কাবলুকাকা ঘণ্টাদা বললে, ভীষণ প্যাঁচে পড়ে গেছি রে, প্যালা।

নবাবী আমলের গল্প –আজ কিসের গল্প শুনবি? –চোরের –কী রকম

ইজ্জত (Ijjat) সমুদ্র অনেক দূরে। সেখানে ঝড়, সেখানে সাইক্লোন, আর

একটি জানালা খুলতে ঘুম থেকে উঠে ঘনশ্যাম ঘোড়ুই আবিষ্কার করল,

বল্টুদার উৎসাহলাভ আমি বরাবর দেখেছি, আমাদের বল্টুদার যখন তেজ এসে

সীমান্ত (Simanto) দাওয়ায় বসে চিন্তিত মুখে হুকো টানছিল ফজলে রব্বি।

তালিয়াৎ (Taliyaat) বর্ধমান থেকে ফিরে আসছিলুম। আমি আর হাবুল সেন।

ধানশ্রী (Dhanashri) বন্দরের ঘাট থেকে এক্সপ্রেস স্টিমার ছেড়ে চলে গেল।

বনজ্যোৎস্না জঙ্গলের মধ্যে জ্যোৎস্না পড়েছে। দু-পাশে নিবিড় শালের বন। কিন্তু

তিন মিনিটের গল্প বুঝলি, আজ একটা দুসেরী রুই ধরেছি।–আঃ–যা আরামে

ছাত্র চরিতামৃত আমি ভয়ে-ভয়ে বললাম, না বাবা, ও আমি পারব

গুরুপ্রাপ্তি (Guruprapti) বেলেঘাটা সি আই টির ওদিকটায় তৈরি হচ্ছে নতুননতুন

ওস্তাদের মার (Ostader Maar) রেলগাড়ির সঙ্গে কুঁড়ির যে এমন আড়াআড়ি

তমস্বিনী (Tamaswini) কালীঘাটের মন্দিরে যেতে হয়েছিল। দুর্বল গলায় বলেছিলুম, দ্যাখো

সভাপতি (Sobhapati) অনেকগুলো গল্পের বই আর দশ বারোখানা উপন্যাস লিখেছেন

তৃণ (Trino) পর পর তিনখানা নৌকা সন্ধ্যার অন্ধকারে ঘাটে এসে

প্যাঁচা ও পাঁচুগোপাল ছেলেবেলা থেকেই পাঁচুগোপালের দুর্দান্ত বৈজ্ঞানিক কৌতূহল। না

দেনা (Dena) এবং কী পরিতাপ-বাড়িতে একটা রেডিয়ো নেই! স্বামী তখন

ফার্সী গল্পের এক টুকরো –সেকালে নবাব বাদশাহেরা খুশি হলেই কবিদের

ভজরামের প্রতিশোধ এক আকাশে দুই সূর্য কখনও শোভা পায়? উহুঁ!

ঘাসবন (Ghasbon) হাতের লম্বা লাঠিটার ওপর ভর দিয়ে শরীরটাকে ঝুঁকিয়ে

দুরন্ত নৌকা-ভ্রমণ কতগুলো কসাই মরলে একটা মাসিকপত্রের সম্পাদক হয়ে জন্মায়

জন্মান্তর (Janmantar) একটা পা কাটা বলেই ধরা পড়ল, নইলে পড়ত

নক্ৰচরিত (Nakrocharit) দরজায় ঠক ঠক করে তিন-চারটে টোকা পড়ল। খেয়োপাতায়

গোখরো (Gokhro) সাপ, সাপ! চেঁচিয়ে উঠল বিভা। সজোরে ভূপতিকে ধাক্কা

উন্মেষ (Unmesh) বড়ো রাস্তার মোড়ের কাছে একটা শোরগোল উঠল। দু-চার

গজকেষ্টবাবুর হাসি আমাদের পাড়ার গজকেষ্টবাবুকে নিয়ে ভারি মুশকিলেই পড়া গেছে।

দৈত্য-সঙ্গীত গোরু, ছাগল, ভেড়া–সবাই কান নাড়াতে পারে। কান নাড়ানোর সুবিধে

ভোগবতী (Bhogbati) এপারে বাংলা, ওপারে মানভূম। পাথর-মেশানো রাঢ়ের অনুর্বর কঠিন

ব্যাধি (Byadhi) বাবুদের বাড়িতে জন্মাষ্টমীর মেলা, তারসঙ্গে উৎসবের আয়োজন তো

প্রপাত (Propat) সময় সেই সন্ধ্যা ছটায়, তবু ল কলেজের ক্লাসে