চুল কাটার ভয়ে সেলুনে চুল কাটতে গিয়েছিলুম। অল্পবয়সী পরামাণিক ছেলেটি

ব্যাধি (Byadhi) বাবুদের বাড়িতে জন্মাষ্টমীর মেলা, তারসঙ্গে উৎসবের আয়োজন তো

উন্মেষ (Unmesh) বড়ো রাস্তার মোড়ের কাছে একটা শোরগোল উঠল। দু-চার

বার্ড অব প্যারাডাইজ পান্নালাল আমার কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস

প্রপাত (Propat) সময় সেই সন্ধ্যা ছটায়, তবু ল কলেজের ক্লাসে

চরণামৃত (Charanamrita) ক্রেপ সোল–ক্রোম লেদার–সম্রাট অ্যান্ড কোম্পানির ডি-লুক্স দোকানদার আরও

বৃত্ত (Britta) প্রথমটায় ব্রজেন পাল রাজি হয়নি। কিন্তু নীলকণ্ঠ টাকার

স্বয়ং তিনিই –এ লালগোলা লাইন মশাই, ডেঞ্জারাস চোরের জায়গা-বলতে বলতে

ধস (Dhos) বাইরে অল্প অল্প বৃষ্টি পড়ছিল। গায়ের গরম ব্লাউজটার

শৈব্যা (Shaibya) শেষপর্যন্ত ট্রেনটা যখন রাজঘাটে গঙ্গার পুলের ওপরে এসে

সাহেবের উপহার ভজকেষ্টবাবু দাওয়ায় বসে আমাকে বোঝাচ্ছিলেন যে, আজকালকার ইস্কুলমাস্টারদের

জগন্নাথের ঠ্যাঙা দুখীরাম গরিব ভিখিরি। বয়েস বেশি নয়, জোয়ানই বলা

ডিম (Dim) নদীর ওপারে বড়ো জংশনটার পাশে মিলিটারি কলোনি। আগে

ঘণ্টাদার কাবলুকাকা ঘণ্টাদা বললে, ভীষণ প্যাঁচে পড়ে গেছি রে, প্যালা।

দুরন্ত নৌকা-ভ্রমণ কতগুলো কসাই মরলে একটা মাসিকপত্রের সম্পাদক হয়ে জন্মায়

নক্ৰচরিত (Nakrocharit) দরজায় ঠক ঠক করে তিন-চারটে টোকা পড়ল। খেয়োপাতায়

ছেলেধরার ইতিহাস –ঝন্টু—ঝন্টু– পিতার কণ্ঠস্বর বেজে উঠল সারা বাড়িতে। কিন্তু

থলে রহস্য (Thole Rahasya) পটলডাঙার বিরিঞ্চি কখনও পাড়াগাঁ দেখেনি। তার

ইজ্জত (Ijjat) সমুদ্র অনেক দূরে। সেখানে ঝড়, সেখানে সাইক্লোন, আর

কবিতার জন্ম (Kobitar Jonmo) বল্টুদা আমাকে বললে, শুক্তিগাছার নাম শুনেছিস

ক্ষত পাবলিক লাইব্রেরি থেকে আনা, পাতা মুড়িবেন না ছাপ মারা

প্যাঁচা ও পাঁচুগোপাল ছেলেবেলা থেকেই পাঁচুগোপালের দুর্দান্ত বৈজ্ঞানিক কৌতূহল। না

দুর্যোধনের প্রতিহিংসা দুর্যোধন মণ্ডল খালিশপুরের হাটে গোরু বিক্রি করতে যাচ্ছিল।

খড়গ পাঁচ সের চুনের বায়না। ভোমরার হাতখানা একটু বেশি পরিমাণে

সভাপতি (Sobhapati) অনেকগুলো গল্পের বই আর দশ বারোখানা উপন্যাস লিখেছেন

দাদা হওয়ার দাম যদি কোনও অচেনা পাড়ায়, কেউ হঠাৎ এসে,

বল্টুদার উৎসাহলাভ আমি বরাবর দেখেছি, আমাদের বল্টুদার যখন তেজ এসে

ওস্তাদের মার (Ostader Maar) রেলগাড়ির সঙ্গে কুঁড়ির যে এমন আড়াআড়ি

অথ নিমন্ত্রণ ভোজন পিসতুতো ভাই ফুচুদার সবই ভালো, কেবল নেমন্তন্নের

মৃত্যুবাণ (Mrityuban) গুণিনের ওপর শীতলার ভর হল। গাঁয়ের বারোয়ারি অশথতলা।

সীমান্ত (Simanto) দাওয়ায় বসে চিন্তিত মুখে হুকো টানছিল ফজলে রব্বি।

দুপুরবেলার লোকটা যখন ব্যাপারটা ঘটেছিল, তখন একথাগুলো আমি কাউকে বলতে

গোখরো (Gokhro) সাপ, সাপ! চেঁচিয়ে উঠল বিভা। সজোরে ভূপতিকে ধাক্কা

ভুতুড়ে (Bhuture) আমি যতই বলি ভূত নেই, ওসব স্রেফ গাঁজার

বাইশে শ্রাবণ কলরব করতে করতে একসঙ্গে চারটি মেয়ে ফুটপাথে নামল।

জন্মান্তর (Janmantar) একটা পা কাটা বলেই ধরা পড়ল, নইলে পড়ত

হাঁড় লোহার ফটকের ওপারে দুটো করালদর্শন কুকুর। যে-দৃষ্টিতে তারা আমার

জান্তব (Jantob) পাইন আর দেওদারের ছায়াকুঞ্জের নীচে পাহাড়িদের গ্রাম। নগাধিরাজের

গজকেষ্টবাবুর হাসি আমাদের পাড়ার গজকেষ্টবাবুকে নিয়ে ভারি মুশকিলেই পড়া গেছে।

ধানশ্রী (Dhanashri) বন্দরের ঘাট থেকে এক্সপ্রেস স্টিমার ছেড়ে চলে গেল।

একটি জানালা খুলতে ঘুম থেকে উঠে ঘনশ্যাম ঘোড়ুই আবিষ্কার করল,

চক্রব্যুহ সরকার সেলাম– বন্দিরা উঠে দাঁড়াল সঙ্গে সঙ্গে। এটা নিয়ম,

তমস্বিনী (Tamaswini) কালীঘাটের মন্দিরে যেতে হয়েছিল। দুর্বল গলায় বলেছিলুম, দ্যাখো