এই যুগ সন্ধিক্ষণে কিছু শব্দ হাতড়ে, হাতড়ে খুঁজে পাই-
তা উচ্চারণে তোমার চোখ,মুখ,কান –
সূর্যোদয়ের অঙ্গার ধারণে – রক্তিম বর্ণ।
তুমি বিস্ফারক দিয়ে শব্দ তোল,আমি ভাঙা টুকরো জোড়া লাগাই।
মনের খাঁড়া পথ বেয়ে নেমে আসে অসময়ের ভেদাভেদ
শঙ্কিত হয়ে আঁকড়ে ধরি খোরো ঘরের খড়কুটো,
চাল-ডাল-তেল-নুনের হিসাব মনের কৌটো ভরে দুঃস্বপ্ন।
কলমের ডগায় অক্ষরলিপি আজ হতাশ কবিতার পাণ্ডুলিপি।
দুঃসাহসিক আত্মপ্রত্যয় প্রেম ফেঁড়ে বিশ্বদূষণ –
দেওয়ালি রাতে পরকীয়া দেখি প্রেম জঠরে জ্বালা ধরে।
তোমাদের কাব্য মিছে কথায় জগৎজুড়ে ঝড় তোলে।
দেউলিয়া আজ উদারতা কেন,আঘাত কেন ধর্মস্থলে ?
কবি হয়ে প্রশ্ন করি,কেন উদ্দ্যমহীন বসন্ত কাঁদে
পোড়া ঠোঁট লিপস্টিক লাগায় যৌবন হাসে,
তোলপাড় মন হিসাবের খাতায় ,আজ সহস্র যৌবন ফাঁদে।
শিমুল,পলাশে লেগেছে ফাগুন,সৎকার করি আত্মদহনে।