কালো মেয়ের গল্প গৃহদেবতা কাছে নিরন্তর প্রার্থনায় বিয়ের দশ বছর

উৎসর্গ ছোট বেলা থেকেই দুজনের ভালোবাসাটা নিখাদ ছিল। স্কুল কলেজের

পুনর্মিলন ছোট বেলায় এক প্রচন্ড দুর্যোগের দিনে রথের মেলায় মায়ের

নিঃশব্দ দান নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজের সিনিয়র মেট্রন দীপিকা চট্টরাজ

মধুরেন সমাপয়েৎ আজ সুদক্ষিণার বড় আনন্দের দিন,পারমিতা ফলিত গনিতের উচ্চ

গুরুদক্ষিণা সাতসকালে অনিকেতের ডাকে ঘুম ভেঙ্গে গেল পন্ডিত স‍্যারের। তাড়াতাড়ি

মংলু মামা শ্রীপুর গ্রামে পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে খরস্রোতা অঞ্জনা

শ্রাবণী বৃষ্টি ভেজা দুপুরে,টিনের চালে টুং টাং সুরে,যখন বাজে তান

যদিও অষ্টাদশীতে তাকে অভাবী কন্যাদান করা হয়েছিল,শ্বশুরালয়ে প্রবেশের মুহূর্ত থেকে

খুব কঠিন কাজ ছিল স্কুল ব‍্যাগ বওয়া,বওয়ার জন্য সাহায্য করার

আমার ঈশ্বর কালো বা সাদা পাথরের নয়,আমার ঈশ্বর রোদে জলে

কেটেছে বহু বছর,মাস, দিন,দিন শেষে রাত, আবার ভোর,ভোর নতুন বার্তা

ঘুম আসছে দুচোখের পাতা জুড়ে,গতকাল চলেছে যমে মানুষে টানাটানি,সিঁড়ি থেকে

ঐ দুর নীলিমায় ভেসে যায় মেঘবালিকারা,উত্তুঙ্গ গিরি শিখর ছুঁয়ে চলে

নীল নবঘনে বাদল কালো মেঘের আলপনা,সারি দিয়ে শুরু হয়ে গ‍্যাছে

মিথ্যে কথা বলে লাভ নেই তোমাকে,তোমাকে প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়েছিলাম,পড়েছিলাম

একটা সুন্দর সমাজ ব‍্যবস্থা ছিল,গাছ-গাছালি ফলে-ফুলে ভরা ছিল,সুনীল আকাশে বলাকাদের

কর্মজীবনের ব‍্যস্ততায় জীবনটা ছিল রসহীন,আজ অবসর জীবনেরমুহুর্তগুলো মনেহয় অর্থহীন,গোলাপের সৌন্দর্য‍্য

সাদা কালো চৌষট্টি ঘরের যুদ্ধ,মগজাস্ত্রে লড়েকিশোর যুবা বৃদ্ধ,রাজা মন্ত্রী নৌকা

তুমি কখনো নীলকন্ঠের মত গরল রঙা,তুমি কখনো আসমানী দিগন্তের রূপে