চলছে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন
বলছে খবর ভর্তি সব আসন।
হোঁচট সামলে আজি চাঁদে পাড়ি
থমকে গিয়েছিল ইসরোর কাউন্টডাউন ঘড়ি।
জিএসএলভি মার্ক থ্রি চন্দ্রযানের বাহন
বাহুবলী রকেট ১৪ই জুলাই হয় উৎক্ষেপণ।
উৎক্ষেপণের আগেই এল খবর
সমস্যা আছে ক্রায়োজনিক ট্যাঙ্কের ভিতর।
হিলিয়াম গ্যাস পূর্ণ ছিল যে তার নাম
ওই সিলিন্ডারের চাপ ছিল বেশ কম
অতিশীতল তরল ঐ হাইড্রোজেন
বেরিয়ে যাওয়াই ছিল তার কারণ
বলেছিল ইসরোর চেয়ারম্যান কে শিবন
মেরামতি হলেই বাহুবলী উড়বে তখন।
২২শে জুলাই দুপুরেই রওনা হবে
দূরত্ব বাড়াবে আর পাক খাবে।
ঠিক পাঁচটি পাক ঘুরে ঘুরে অবশেষে সে
১৪ই আগস্ট পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে শেষে
২৩ দিনের মাথায় চাঁদের কক্ষপথ ধরে যাবে
২২শে সেপ্টেম্বর ঠিক সে ওই কক্ষপথে ঢুকবে।
৬ই সেপ্টেম্বর চাঁদে করবে ঠিক অবতরণ
কেন্দ্রকর্তা ছিলেন দ্বায়িত্ববান সতীশ ধবন
উড়িয়েছিল মহাকাশ কেন্দ্র শ্রীহরিকোটা
বাহুবলী নাম নিয়ে উড়েছে ২য় চন্দ্রযানটা।
চন্দ্রযানের ল্যান্ডার অংশটির নাম বিক্রম
ঠিক ৫৪ দিনে পৌছানো গেল না চাঁদে এই প্রথম।
৬৪০ টন ছিল বাহুবলীর ওজন
ইসরোর বিজ্ঞানীরা তাই উদ্বিগ্ন এখন।
দিনের আলোয় হবে যে উৎক্ষেপণ
আশা তাই “হাউসফুল”থাকবে দর্শক আসন।
লকডাউনে এখন সবাই আছে বাড়ি
যেন মনে মনে সবার সাথে আড়ি
বন্ধ আছে সব সভা আড্ডা গল্প ফেরী
আমি দিলাম মনে মনে চাঁদের দেশে পাড়ি।