এক শ্মশান সন্ধ্যায় সাদা মঞ্চের হাহাকার দৃশ্যে
বেগবতী কবিতার প্রবেশ ।
হন্তদন্ত সূর্য
সময়ের উৎস মূলে জ্বেলে দিলো ভোর ।
শিশির শিশু চোখ খুলে দেখলো
শরৎ নেচে বেড়াচ্ছে আকাশের প্রবাল সাগরে ।
আলো এবং শব্দের প্রক্ষেপনে যারা ছিলো ,
ভুলে গেলো মহড়ার স্মৃতি ।
দর্শক শ্রোতার চোখে এক দিগন্ত সবুজ পৃথিবী।
প্রতিটি কানের কূলে আগমনী নোঙরের
প্রজাপতি পায়ের উল্লাস ।
নাট্যকার খুঁজছেন কবিকে ।
কবি তৈরী করছেন এক অসম্ভবের সম্ভাবনাশালা ।
মঞ্চ ও কবিতার বাস্তব মিলে মিশে
যেন এক মিশ্র ইডেন ইলিসিয়াম ।
নিউটনের ব্যাকরণ না মানা সময়
কবিতার পাশে পাশে হাঁটে ।
কবিতার সত্য শ্লোক
ভাবুকের মনের মন্তাজে টুপটাপ চাঁদ হয়ে ঝরে ।
বিশ্ববাহী ইলেকট্রন শব্দআয়ু নাড়ালেও
বহুগামী কবিতার বয়স বাড়ে না ।