জানালার বাইরে অজস্র মরা ইতিহাসের
সবকিছু ঘাসে চাপা পরে প্রকাশিত প্রচ্ছদে প্রহসন।
প্রায়ান্ধকারের দেওয়ালে টাঙানো নানা ক্যানভাসে –
থরে,থরে সাজানো চালচিত্রের মুখোশ –
অহরহ ভয় দেখায় বেনোজল – একাকিত্বের আঁধারে।
সদরে বসে লোকচোখে সাজানো পাহারা অকল্পনীয় তাচ্ছিল্য,
ছেঁড়া শাড়ীর ভাঁজ ,ভাঁজে নিলাম চলছে লোভনীয়
অন্তপুর নেড়েচেড়ে দেখছে অদ্ভুত মিনাবাজার
জানালার কার্নিশে ঠায় বসে থাকা অসময়ের মজাগুলো
মন ভরে দিন – রাত সমানে দুই হাতে তালি দিচ্ছে।
জন্মের ঘাটে ভয়াভয় ভাঙা অতলে তলায় নির্ভরতার সিঁড়ি
উৎসব জিনে পড়ানো গর্ভ নিরোধক বড়ি –
যথেচ্ছ স্বেচ্ছাচার আনন্দের মাঝে অনাহুত ঝড় তোলে
সময়ের ব্যবধানে দায়মুক্তির চোঙা,চোঙা যুক্তির কথা বলছে
ভিত – সচকিত সুখপাখি ভয়ংকর আকাশপথে ভারসাম্যহীন উড়ছে।
গুটিকয় মানুষ উৎসবেও মিথ্যার ফানুস ওড়ায়
সাদামাটারা দুইকানে শুনছে আর গোগ্রাসে গিলছে পাঁচন তন্ত্র , বিকল প্রতিশ্রুতির অসামঞ্জস্য মন্ত্রে,
গুঁড়ো,গুঁড়ো রঙিন আলোর ফুলঝুরি বিভ্রান্তের যাঁতাকলে পুড়ছে।
পরিশ্রুত মনকাটার মাখন মাখানো ছুড়ির মালিক দেখি
তখনই দেখি টুকরো,টুকরো শহীদ প্রেমের গলায় মালা পড়ায়।