সব কথার উত্তর দিতে নেই,
যারা বলার বারণ স্বত্বেও তারা তো বলবেই !
আচরণ স্বাভাবিক রাখতে ইচ্ছা হলেও বলবো
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে নির্বাক থাকা শ্রেয়।
কিছু মানুষের কাজই হলো চাটমশলা সহযোগে,
নতুনত্বের আঙ্গিকে টক,ঝাল,মিষ্টি রকমারী স্বাদে,
মুখরোচক নানা কথার জিলাপি প্যাঁচ পরিবেশন।
উত্তর দিয়েছো কি তুমি ফেঁসেছো …!
আগাম সতর্কায় বলি এগুলো পাতা ফাঁদ।
এড়িয়ে না চললে,ঝুপ করে অলক্ষ্যে হাজির হয়ে
আক্রমন শানাবে সমালোচনার বাঘ নখ!
খুবলে নেবে যা কিছু অর্জিত সম্মান।
তাই মানুষের স্বরূপ চিনে নিতে পারলে
তাদেরকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা স্বস্তির পথ।
সব কথার উত্তর দেওয়ার অর্থ গুরুত্ব দেওয়া,
অথচ গুরুত্ব অর্জন করতে সকলে পারে না,
এর জন্য বিশেষ কিছু গুণাবলী প্রয়োজন।
সবার সে যোগ্যতা থাকে না গুরুত্ব প্রাপ্তির।
কেউ সম্মান পেয়ে হারায়,কেউ বা হারিয়ে,
পুনরায় সামিল হয় নতুন পরিচিতি বাড়িয়ে,
নিজ গুণগান প্রচারে,সমীহ পাওয়ার অভিযানে!
অথচ পুনরায় ছন্দপতন,দিশাহীন পথ পরিক্রমা।