সম্ভাষণে শব্দহীনা
করলো ধরিত্রীরে মূক
তাই তো বৃষ্টি সাথে প্রেমে
রইলো যে তার অলীক সুখ!
বৃষ্টি কেবল আভাস দিলো
টাপুর টুপুর কাব্যে যেই
গর্ভবতী করলো তারে
মাটির নিচের জলে সেই!
কিন্তু তাতে দুঃখ অনেক
সইলো মা সে বসুন্ধরা,
তার আধানের জলে যে হায়
শিল্পপতীর পেটটি ভরা!
হারিয়ে গেল বৃষ্টি তথা
বসুন্ধরার প্রেম কাহিনি
পতিত পাবন নামের মাঝেই
পতিতা, সে কেউ জানিনি?
বৃষ্টি? সে পারতোনা কি?
বসুন্ধরা ঘরণী তার –
কিন্তু মেঘরাণী স্ত্রী তার
পরকীয়ায় মানবে কি হার?
তাই তো প্রবল খরা এলো
মেঘরাণীরই অভিমানে –
বৃষ্টি তারই ভাঙলো হা ঘর
বসুন্ধরার অপমানে!
লাভেরই গুড় পিঁপড়ে খেয়ে
বসুন্ধরা “বেশ্যালয়ে “-
জীবন তথা প্রকৃতির মিল
পাঠ করে নাও সেই বলয়ে।।