সারি সারি সময়ের সম
পেরিয়ে যাচ্ছে শতাব্দী শরীর
গৃহযুদ্ধে উন্মত্ত মানুষের বেতালা কান
কানেই নিচ্ছে না নাড়া বাঁধার আমন্ত্রণ গান
জমে থাকা কবিতার শ্রমের অক্ষরে
যত চাঁদের হরফ
টুকরো হয়ে ডুবে যাচ্ছে সভ্যতার অসভ্য আঁধারে
শ্রমিক মাটির কাঁধে আগ্নেয় পাথরের বালিয়াড়ি ঋণ
আমিষাশী ডাইনোসর চোখে
নেশাখোর শ্রেষ্ঠ জীবের জন্য
জ্বলজ্বল শেষ মায়াজল
তবুও অনন্ত নক্ষত্রের স্নেহের মধ্যমা
পাহাড়িয়া অরণ্য শিরায়
সমুদ্র সূর্যের স্বপ্ন সুধা চোখে
মঙ্গলের মুখবন্ধ পৃষ্ঠায়
আশীর্বাদের আলপনা দিয়েই চলেছে
— হে প্রিয় মানুষ …