যখন শিশুরোদের আলতো আদরে
জেগে ওঠে নুয়ে পড়া কৃষকের শীষ সংগীত
আর সাইরেন সরগমে চিমনির মুখ থেকে
উঠে আসে শ্রমহীন শ্রমিকের স্বস্তির হাসি ,
আমার হাঁটি হাঁটি অক্ষরের কাঁধে উঠে
নিত্যানন্দ ঘুড়ির কৈশোর কানু
পড়শী নক্ষত্রের মাচান থেকে ননীভান্ড পাড়ে ।
লোহা গলা দুপুরের বন্ধ বোতাম খুলে
চকচকে মেঝের সৈকতে একটু গা গড়া দিতে চায়
শয়ে শয়ে স্কুল ছুট স্যুইগি – বালক ।
ঝাপসা হয়ে আসে হরিণীর পায়ে পায়ে
হরফের মালিনী আলপনা ,
যা আসলে আমি আজও আঁকতে পারিনি ।