মা (Maa) জানলার পরদাটা সরিয়ে দিল দীপ। সকাল থেকেই ঝুরুঝুরু

রেলের কামরার গল্প (Reler Kamrar Golpo) প্রত্যেক ট্রেনের কামরাতেই একটা

তিন সঙ্গী (Teen Songi) বনমালা লঞ্চ থেকে নামল পনেরো-ষোলোজন যাত্রী।

মাত্র আধখানা শতাব্দী (Matro Adhkhana Shatabdi) মাদুর পেতে বসে আছে

ঘড়ি (Ghori) আমার হাত ঘড়িটা কে চুরি করেছে, আমি জানি

লাল জঙ্গল চান করবার জন্যে বাথরুমে ঢুকলেই দিপুর প্রায় এক

যে জীবন দেখা হয়নি (Je Jibon Dekha Hoyni) মাকে খুঁজে

স্বপ্নের নেশা (Swapner Nesha) একটা সরু গলির শেষ প্রান্তে সেই

বিশ্বমামার ম্যাজিক বিশ্বমামা বললেন, আয় তো রে নীলু আর বিলু।

সহযাত্রী (Sahayatri) বাথরুম থেকে ফিরে এসে কমলিকা চোখ বড়-বড় করে

ভালোবাসার দিনগুলি (Bhalobasar Dinguli) ২৪ মার্চ, ১৯৮৫ আজ রাঙাদাদু এসেছিলেন।

সাঁকো (Sanko) ওরা আমার হাত দুটো পেছনদিকে মুড়ে বাঁধল নাইলনের

সুধাময়ের বাবা (Sudhamoyer Baba) ধানের বদলে এবার রজনীগন্ধার চাষ দিয়েছে

ছাব্বিশটি কান ও বধির বিচারক (Chabbishti Kan o Bodhir Bicharak)

ফিরে আসা (Phire Asha) পাশের তিন-চার খানা ফ্ল্যাটে খোঁজ করা

রহস্য কাহিনী নয় (Rahasya Kahini Noi) বাথরুম থেকে একটা মগ

মোমচোর (Momchor) মালবিকার একটুও ভয় নেই। বাজি পোড়ানোর নেশায় সে

দেখা না দেখা (Dekha Na Dekha) কোথাও বেড়াতে গেলে অনেক

সোনার কাঠির স্পর্শ (Sonar Kathir Sparsha) নির্মলা রায় কোনওদিন ভাবতে

পরম ও দীপালি (Param-o-Dipali) ইস্কুল থেকে ফিরে, সদর দরজা দিয়ে

পঞ্চমশক্তি বিকেলবেলাটা যে এমন সুন্দর ঝকঝকে হয়ে উঠবে, আশাই করিনি।

শিকার কাহিনি (Shikar Kahini) মেয়েটিকে দেখলেই বোঝা যায়, সে আগে

বিশ্বমামা ও বেড়াল-ভূত মনে আছে, সেই দিনটির কথা। দুবছর কিংবা

বিশ্বমামা ও নকল ফুল ঘরে ঢুকেই বিশ্বমামা বললেন, কীসের একটা

সেই অদ্ভুত লোকটা এক-একটা মানুষের কিছুতেই বয়েসটা ঠিক বোঝা যায়

ইচ্ছাশক্তি মহাশূন্যের আর্মস্ট্রং স্টেশনের ওপরে ঘুরছে ঝিলমদের রকেট। এর আগে

নীল রঙের মানুষ তখন খুব ভোর। ভালো করে আলো ফোটেনি!

তালভঙ্গ (Talbhango) একদল ভক্ত পৌঁছে দিল হোটেলের দরজা পর্যন্ত। রাত

সমান্তরাল (Samantaral) পান্নালাল যখন ব্যাপারীগঞ্জে নামল তখনও ভোর হয়নি। ছোট

ভুল মানুষের গল্প (Bhul Manusher Golpo) হোটেলটা নতুন। এদিক দিয়ে

বিশ্বমামার রহস্য আমার বিশ্বমামা প্রায় সারা বিশ্বেরই মামা। আমার মা-মাসিরা

তিনু ও তিন্নি (Tinu o Tinni) উঠোনে পা দিয়েই বলরাম

প্রথম মানবী (Pratham Manobi) ভোরবেলা সেই নারী প্রবেশ করল আদিম

নীল মানুষের বন্ধু রণজয়ের জন্য দর্জি এসেছে। তার নতুন প্যান্ট

এলাচের কৌটো (Elacher Kouto) সাইকেল রিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে খানিকটা

অলৌকিক (Aaloukik) একদিন দিব্য স্নান শেষ করার আগেই বাথরুম থেকে

দুজন (Dujon) এক পলকের জন্য আমার মনে হল, ঘরের অন্য

মাছ রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে সুরমা বারান্দায় এলেন কাক তাড়াতে। দুটো

নতুন পুকুরের জাগ্রত দৈত্য কেয়া গাছের ঝোঁপের পাশে পর-পর দুদিন

অশোক উপাখ্যান (Ashoke Upakhan) যতদূর মনে পড়ে, ছেলেবেলায় একবারই মাত্র

নদীতীরে (Noditire) তারপর আমি ইন্দিরা গান্ধীকে জিজ্ঞেস করলুম, আপনি বই

সেই একলা নীল মানুষ [রণজয় নামে একটি ছেলে তাদের গ্রামের

স্বর্ণলতা (Swarnalata) ডাক্তারের বলার ইচ্ছে ছিল, মহিলাটি আপনার কে হন,

চেতন মিস্তিরির গল্প (Chetan Mistirir Golpo) চেতন মিস্তিরির বাড়ি ছিল

মেঘচোর পুরন্দর চৌধুরী চোখ থেকে কালো চশমাটা খুলে ফেলে বললেন,

নীল মানুষের খেলা বাবা-মা’র সঙ্গে গাড়ি করে বেড়াতে যাচ্ছে হাসি

সুখস্বপ্ন (Sukhswapna) আমার বন্ধু অমল দুপুরবেলা হঠাৎ ফোন করে জিগ্যেস

নীল মানুষের মন খারাপ গভীর জঙ্গল, এখানে মানুষ প্রায় আসেই

ভীষ্মের দীর্ঘশ্বাস (Bheeshma-r Dirghaswas) তৃষ্ণার্ত রাজা এসে থামলেন এক স্বচ্ছ

অতনু ফিরে যাবে (Atanu Phire Jabe) এটা কি আগে এখানে

চোখাচোখি (Chokhachokhi) দূর পাল্লার ট্রেনযাত্রায় আমার ইচ্ছে করে পরিচয়টা বদল

সেতুর ওপরে (Setur Opore) গড়বন্দীপুরের ছেলেরা আমাকে একটা সাইকেল দিতে

গন্ধ (Gondho) চলন্ত ট্রাম থেকে নেমে ছুটতে-ছুটতে সাধনদা আমার সামনে

অপ্রেম পত্র (Aprem Potro) পার্টি জমে উঠেছে দুপুরবেলাতেই। ছোট অ্যাপার্টমেন্টে

অদৃশ্য পাখি জোনাকিরা অদৃশ্য হতে পারে না। জোনাকির আলো জ্বলে-নেভে।

বিশ্বমামা ও গলদা চিংড়ি মা একদিন বিশ্বমামাকে নিজের হাতে রান্না

রাক্ষুসে পাথর বুড়ো মাঝি বলল, বাবু বেড়াতে এসেছেন, বেড়িয়ে ফিরে

নীল আগুন (Neel Agun) যেরকম পথে ঘাটে হিপিদের দেখা যায়,

মৃত্যুদণ্ড (Mrityudando) অনেকের কাছে মনে হবে, লোকটির অপরাধ অতি সামান্য।

ভূতের দেশে নীল মানুষ সেই রণজয়ের কথা মনে আছে? অন্য