নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্পসমূহ

সেই বইটি || Narayan Gangopadhyay
সেই বইটি (Sei Boita) প্রকাশকের দোকানে বসেছিলাম। সামনে কাউন্টারের ওপর

সদা হাস্যমুখে থাকিবে || Narayan Gangopadhyay
সদা হাস্যমুখে থাকিবে পর পর দুবার আই-এ ফেল করলে কার

চরণামৃত || Narayan Gangopadhyay
চরণামৃত (Charanamrita) ক্রেপ সোল–ক্রোম লেদার–সম্রাট অ্যান্ড কোম্পানির ডি-লুক্স দোকানদার আরও

হাঁড় || Narayan Gangopadhyay
হাঁড় লোহার ফটকের ওপারে দুটো করালদর্শন কুকুর। যে-দৃষ্টিতে তারা আমার

তিন আনার আমের জন্যে || Narayan Gangopadhyay
তিন আনার আমের জন্যে আমি চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছি আর হারুবাবু

টুটুনের প্রতিজ্ঞা || Narayan Gangopadhyay
টুটুনের প্রতিজ্ঞা এখন হয়েছে কী, ক্লাসে মাস্টারমশায় যেই ঠাট্টা করে

ইজ্জত || Narayan Gangopadhyay
ইজ্জত (Ijjat) সমুদ্র অনেক দূরে। সেখানে ঝড়, সেখানে সাইক্লোন, আর

দুর্যোধনের প্রতিহিংসা || Narayan Gangopadhyay
দুর্যোধনের প্রতিহিংসা দুর্যোধন মণ্ডল খালিশপুরের হাটে গোরু বিক্রি করতে যাচ্ছিল।

সীমান্ত || Narayan Gangopadhyay
সীমান্ত (Simanto) দাওয়ায় বসে চিন্তিত মুখে হুকো টানছিল ফজলে রব্বি।

সেই মৃত্যুটা || Narayan Gangopadhyay
সেই মৃত্যুটা (Sei Mrityuta) ছোটো কালভার্টটায় ক-দিন আগেই সাদা রঙের

শয়তানের সাঁকো || Narayan Gangopadhyay
শয়তানের সাঁকো একদিকে একটি ভারি সুন্দর শহর, আর একদিকে গ্রাম,

একটি জানালা খুলতে || Narayan Gangopadhyay
একটি জানালা খুলতে ঘুম থেকে উঠে ঘনশ্যাম ঘোড়ুই আবিষ্কার করল,

পিসেমশায়ের মামার গল্প || Narayan Gangopadhyay
পিসেমশায়ের মামার গল্প জানিস, আমার পিসেমশাইয়ের মামা ছিলেন বনেদি জমিদার।

থলে রহস্য || Narayan Gangopadhyay
থলে রহস্য (Thole Rahasya) পটলডাঙার বিরিঞ্চি কখনও পাড়াগাঁ দেখেনি। তার

তীর্থযাত্রা || Narayan Gangopadhyay
তীর্থযাত্রা (Tirthayatra) মেঘনার জল কালীদহের মতো কালো। কালো কালো ঘূর্ণি

উত্তমপুরুষ || Narayan Gangopadhyay
উত্তমপুরুষ (Uttampurush) সামনে আরও পুরো দু-ক্রোশ রাস্তা। মানিক সর্দারের পা

সোনালি বাঘ || Narayan Gangopadhyay
সোনালি বাঘ (Sonali Bagh) আগে ছিল শুধু কালো পাহাড় আর

উন্মেষ || Narayan Gangopadhyay
উন্মেষ (Unmesh) বড়ো রাস্তার মোড়ের কাছে একটা শোরগোল উঠল। দু-চার

তালিয়াৎ || Narayan Gangopadhyay
তালিয়াৎ (Taliyaat) বর্ধমান থেকে ফিরে আসছিলুম। আমি আর হাবুল সেন।

ঘূর্ণি || Narayan Gangopadhyay
ঘূর্ণি (Ghurni) অনেক দূরের গ্রাম থেকে বিয়ে করে এনেছিল কালাচাঁদ।

জগন্নাথের ঠ্যাঙা || Narayan Gangopadhyay
জগন্নাথের ঠ্যাঙা দুখীরাম গরিব ভিখিরি। বয়েস বেশি নয়, জোয়ানই বলা

জার্নি বাই কার || Narayan Gangopadhyay
জার্নি বাই কার আমি, নেড়া, গজা, ভজা আর ন্যাদা– এই

বন্দুক || Narayan Gangopadhyay
বন্দুক (Banduk) অধৈর্যভাবে ঘরের ভেতরে পায়চারি করছে লোকনাথ সাহা। ক্ষুব্ধ

ধস || Narayan Gangopdhyay
ধস (Dhos) বাইরে অল্প অল্প বৃষ্টি পড়ছিল। গায়ের গরম ব্লাউজটার

ভজরামের প্রতিশোধ || Narayan Gangopadhyay
ভজরামের প্রতিশোধ এক আকাশে দুই সূর্য কখনও শোভা পায়? উহুঁ!

ঘাসবন || Narayan Gangopadhyay
ঘাসবন (Ghasbon) হাতের লম্বা লাঠিটার ওপর ভর দিয়ে শরীরটাকে ঝুঁকিয়ে

খাঁড়ামশাই || Narayan Gangopadhyay
খাঁড়ামশাই (Kharamoshai) বংশীবদন খাঁড়ার ছেলে হংসবদন–যার ডাকনাম চিচিঙ্গে–সে ভ্যাঁ ভ্যাঁ

ফার্সী গল্পের এক টুকরো || Narayan Gangopadhyay
ফার্সী গল্পের এক টুকরো –সেকালে নবাব বাদশাহেরা খুশি হলেই কবিদের

দুপুরবেলার লোকটা || Narayan Gangopadhyay
দুপুরবেলার লোকটা যখন ব্যাপারটা ঘটেছিল, তখন একথাগুলো আমি কাউকে বলতে

মৃত্যুবাণ || Narayan Gangopadhyay
মৃত্যুবাণ (Mrityuban) গুণিনের ওপর শীতলার ভর হল। গাঁয়ের বারোয়ারি অশথতলা।

কালাবদর || Narayan Gangopadhyay
কালাবদর (Kalabodor) উত্তরে বলে মেঘনা। তারও উত্তরে ব্রহ্মপুত্র, আরও উত্তরে

খড়গ || Narayan Gangopadhyay
খড়গ পাঁচ সের চুনের বায়না। ভোমরার হাতখানা একটু বেশি পরিমাণে

অথ নিমন্ত্রণ ভোজন || Narayan Gangopadhyay
অথ নিমন্ত্রণ ভোজন পিসতুতো ভাই ফুচুদার সবই ভালো, কেবল নেমন্তন্নের

বল্টুদার উৎসাহলাভ || Narayan Gangopadhyay
বল্টুদার উৎসাহলাভ আমি বরাবর দেখেছি, আমাদের বল্টুদার যখন তেজ এসে

ছাত্র চরিতামৃত || Narayan Gangopadhyay
ছাত্র চরিতামৃত আমি ভয়ে-ভয়ে বললাম, না বাবা, ও আমি পারব

গোখরো || Narayan Gangopadhyay
গোখরো (Gokhro) সাপ, সাপ! চেঁচিয়ে উঠল বিভা। সজোরে ভূপতিকে ধাক্কা

স্বয়ং তিনিই || Narayan Gangopadhyay
স্বয়ং তিনিই –এ লালগোলা লাইন মশাই, ডেঞ্জারাস চোরের জায়গা-বলতে বলতে

নক্ৰচরিত || Narayan Gangopadhyay
নক্ৰচরিত (Nakrocharit) দরজায় ঠক ঠক করে তিন-চারটে টোকা পড়ল। খেয়োপাতায়

বৃত্ত || Narayan Gangopadhyay
বৃত্ত (Britta) প্রথমটায় ব্রজেন পাল রাজি হয়নি। কিন্তু নীলকণ্ঠ টাকার

টর্চ || Narayan Gangopadhyay
টর্চ (Torch) ইনসপেকটর রাজেশবাবু এসে দেখলেন, নন্দবাবুর হাত-পা-মুখ কষে কাপড়

নামরহস্য || Narayan Gangopadhyay
নামরহস্য (Naamrahasya) আমার জ্ঞাতিভাই গজানন গাঙ্গুলী ফোঁত করে নাক দিয়ে

দোসর || Narayan Gangopadhyay
দোসর (Dosor) দুনিয়ার সবচেয়ে তাজ্জব চিজ, বুঝেছ–এই শুয়োর। রেল ইষ্টিশনের

ভূত মানে ভূত || Narayan Gangopadhyay
ভূত মানে ভূত আয়, একটা ভীষণ ভূতের গল্প বলি। আমি

অন্যমনস্ক চোর || Narayan Gangopadhyay
অন্যমনস্ক চোর তোমরা কখনও অন্যমনস্ক চোর দেখেছ? আমি একবার দেখেছিলুম।

সভাপতি || Narayan Gangopadhyay
সভাপতি (Sobhapati) অনেকগুলো গল্পের বই আর দশ বারোখানা উপন্যাস লিখেছেন

ব্যাধি || Narayan Gangopadhyay
ব্যাধি (Byadhi) বাবুদের বাড়িতে জন্মাষ্টমীর মেলা, তারসঙ্গে উৎসবের আয়োজন তো

ভালোয়-ভালোয় || Narayan Gangopadhyay
ভালোয়-ভালোয় (Valoi-Valoi) ট্রেন থেকে লাফিয়ে নামতে গিয়ে সোজা ধড়াস করে

টিকেট || Narayan Gangopadhyay
টিকেট (Ticket) গোপেশ্বরবাবু পাগল হয়ে গেলেন। পাগল হওয়ার পাত্র তিনি

তমস্বিনী || Narayan Gangopadhyay
তমস্বিনী (Tamaswini) কালীঘাটের মন্দিরে যেতে হয়েছিল। দুর্বল গলায় বলেছিলুম, দ্যাখো

রচনার রহস্য || Narayan Gangopadhyay
রচনার রহস্য ট্যাক্সিটা যেই বড় রাস্তায় পড়েছে, অমনি দেখি সামনে

ক্ষত || Narayan Gangopadhyay
ক্ষত পাবলিক লাইব্রেরি থেকে আনা, পাতা মুড়িবেন না ছাপ মারা

ঘোড়ামামার অবদান || Narayan Gangopadhyay
ঘোড়ামামার অবদান সেদিন রাস্তায় বেরিয়েই আমার ঘোড়ামামার সঙ্গে দেখা হল।

বার্ড অব প্যারাডাইজ || Narayan Gangopadhyay
বার্ড অব প্যারাডাইজ পান্নালাল আমার কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস

পুরুষ || Narayan Gangopadhyay
পুরুষ (Purush) ছোটকাকা বার বার করে বোঝাচ্ছিলেন খোকনকে। –চুপ করে

রোমাঞ্চকর বন্দুক || Narayan Gangopadhyay
রোমাঞ্চকর বন্দুক হলধরদা নাক-টাক কুঁচকে আমাকে বলল, কেন পেছনে ঘুরঘুর

ঘণ্টাদার কাবলুকাকা || Narayan Gangopadhyay
ঘণ্টাদার কাবলুকাকা ঘণ্টাদা বললে, ভীষণ প্যাঁচে পড়ে গেছি রে, প্যালা।

পরের পয়সায় || Narayan Gangopadhyay
পরের পয়সায় একেবারে সময় মতো এসে পড়েন পুণ্ডরীকবাবু। যাকে বলে,

চক্রব্যুহ || Narayan Gangopadhyay
চক্রব্যুহ সরকার সেলাম– বন্দিরা উঠে দাঁড়াল সঙ্গে সঙ্গে। এটা নিয়ম,

শৈব্যা || Narayan Gangopadhyay
শৈব্যা (Shaibya) শেষপর্যন্ত ট্রেনটা যখন রাজঘাটে গঙ্গার পুলের ওপরে এসে