নতুনের দিকে পা ছড়িয়ে কতকাল বসে
নদীর বিস্তৃত পাড়ে।
নদীর নিজস্ব বহমানতার গুণে সব পাপগুলো
ধুয়ে ফেলি অতি সংগোপনে।
এক নতুনত্বে শুদ্ধ পুরুষাকার উঠল জেগে
রম্য রঙীন অনুপম বাহারে।
এবার গহনে স্বপনে দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাসে
ফুরফুরে শান্ত কোমল হাওয়ার চলনবলন,
তখন আমার ভেতর আমিকে নিয়ে
নব্য উন্নততর সোয়াদে হাঁটাচলার শুভারম্ভ,
নব্য দিনের যাত্রাও যেন অকৃত্রিম অভাবিত
শুরু নিঃসীম প্রবাহের দ্বারে।