দহনের অতিশয় বাৎসল্যে ঘুরেফিরে পবননন্দনের
সুখী-সুখী মুখটাই হয়েছে উজ্জল।
লঙ্কেশরের অবশেষে পুড়বেই মুখ,
ভাগ্যের দরজায় দাঁড়িয়ে নাস্তানাবুদ!
চরম তৃপ্তি দগ্ধতার পরে সত্যি যেন কোহিনুর,
কল্পজারিত টইটম্বুর মনে একদিন পাবেই সুদ।
ক্রমবর্ধমান উজ্জ্জ্বলতা শয়নে-স্বপনে-সুখে
পাখনা ছড়িয়ে নিমেষে তবুও হয় স্তব্ধ মিনার ,
ছুঁতেই পারি না লঙ্কাজয়ের অপার আশ্বাস
ছুঁই ছুঁই করে বৃথাই জাগে নাভিশ্বাস,
দগ্ধ সরণীতে আমি-ই তখন ব্যর্থ বুদবুদ।