গাঁয়ের বধূর ছবিটা আজ
ছাপতে হলো,
যে পথে তার চরণ পরে
পথটাও তাই আঁকতে হলো।
আঁচলে তার ধুলির কণা
বঙ্গ মায়ের স্নেহের ধারা
লিখতে হলো,
গাঁয়ের বধূর অন্ততঃ
এক নামতো ছিল।
গোবর লেপা উঠোনে তার
ধান তো ছিল,
দাওয়ার কোণে ঢেঁকি ভাঙ্গার
শব্দ ছিল,
ঘরের ভিতর ঘর-কন্নার
কান্না ছিল,
গাঁয়ের বধূর ভরাট বুকে
আদর ছিল।
যদি বলি এতো আশ্চর্য্য প্রদীপ, মতান্তর হলে ক্ষমা করো। যদি বলি এতো বিধাতার স্বীকৃতি, তবে আমাকে ভালোবেসো।
দেবানন্দ দে
এক কথায় অসাধারণ কর্মযজ্ঞ। আমি গর্বিত। পরিবারের সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।