তুমি যখন আমার ওপর রাগ দেখাও,অভিমান করো
আমার তোমাকে তখন খুব আদর করতে ইচ্ছে করে।
সেই আদর হোক মায়ের স্নেহ, মায়ের পরশের মতো নির্ভেজাল।
কখনও প্রেয়সী রূপে ঝড়ের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে সব লন্ডভন্ড করে দেওয়া
আবার কখনও পরম প্রেমিকা হয়ে বৃষ্টির মতো অঝোর ধারে ঝরি.. তোমাতেই ভাসি তোমাতেই ডুবি!
কখনও কর্তব্যশীলা নারীর মতো তোমায় যত্ন করি নিজে হাতে রেঁধে সাজিয়ে খেতে দেই তোমায় পঞ্চব্যাঞ্জন।
চোখের ভাষায় জানতে চাই আর কি কিছু লাগবে তোমার.? নুন কি একটু কম হয়ে গেছে… !
নমকই তো এই পাংশুটে জীবনে স্বাদ ফেরাতে অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান।
এমন করেই যেন উজ্জ্বলতা এনে, চন্দন সুভাসে
বহতা নদী হয়ে তোমার পাড় ছুঁয়ে ছুঁয়ে পথ চলি,সুভাসিত করতে পারি আমার প্রিয়জন তুমিকে।
সগর্বে বলে উঠি আমি নারী, আমি শক্তি, আমি একটি পুরুষের জীবনে সব রূপ ধারণ করতে পারি।
আমি মাতা অন্নপূর্ণা সন্তানের মুখে অন্ন যোগাই।
ঘরে বাইরে আমি সবসময় সজাগ থাকি।