কতটা আদৌ চিনেছ আমাকে অন্তর ও বহির্দৃষ্টিতে?
নিজের চোখ দিয়ে,হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করার পূর্বেই,
অন্যের ভাবনায় জারিত হবার পুরনো বদঅভ্যাসে কাবু তোমাতে মোটেও ভরসা করার পাইনা কিছু!
উপলব্ধি হোক একান্ত নিজের,
নিজস্ব আচার-আচরণে ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বুঝে
চিনে নাও সামনের জনকে,অন্তর স্বরূপ।
অন্যের মুখে যাচাই করে নিজের ভাবনাকে
অঙ্কুরিত বা তাকে বিনষ্ট করার আগে
আয়নায় দাঁড়িয়ে নিজেকে প্রশ্ন করো,যার কথায় প্রভাবিত তুমি সামনের জনকে বিচার করছো
আদৌ সে নিজে কতটা বিশুদ্ধ শুভাকাঙ্ক্ষী!
পর্দা হঠাও তোমার খোলা চোখ থেকে….,
বড় স্বার্থপর কৃত্রিম এবলয়ে ভরসা করছো যাকে,
আসল স্বরূপ প্রকাশ বা ইগো সংঘাতে অন্যকে খারাপ তকমায় ভূষিত,অবদমিত করার ঘৃণ্য
পাশাখেলায় তোমায় কব্জা করার আগেই বাড়াও
নিজের মনোবল দূরদৃষ্টির সমানুপাত।
কারুর দ্বারা নয়, নিজেই জাগ্রত করো মনুষ্যত্ব,
বিচার বুদ্ধি,জ্ঞান,আত্মপোলদ্ধি।
এটা সত্যি যে প্রতিটা মানুষের যেমন স্বকীয় স্বত্তা আছে,অনুরূপ ভাবে আমিও আমার মতো স্বতন্ত্র।