নড়ন-চড়ন নেই। এক স্থিরতার অবাধ প্রশয়ে
মানুষের ভেতর অভাবিত আহ্লাদ,
এতে আশেপাশের অবাধ্য দুনিয়াটা
প্রকট হয়ে চেতনার ভেতর ক্রিয়াশীল-
সেখানে জগাখিচুড়ি ভাবনা-চিন্তাগুলোয়
আরো আরো জট থেকে জটিলতায় বসতবাটি,
অক্টোপাশের দুর্নিবার বাঁধনে নাভিশ্বাস জাগলেও
মানুষ অবিচল প্রত্যয়ে জাগরুক।
ছিন্নভিন্ন করে এগোতে এগোতে এগোতে
হয়তো কোনো একদিন
হয়তো কোনো সুদিনের ছোঁয়ায় সিদ্ধিলাভ।
তখন দুর্দিন আর পাশে বসবে না ঘেঁসে,
তখন সুখের রাজপ্রাসাদ না মিললেও
দুঃখ মেলবে না ছাতা।
অশান্ত তটিনীর উচ্ছ্বলতায় শান্তির অবারিত দ্বার
তখুনি খুলবেই সত্যিকারের জীবন-খাতা।